• বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:৫৭ পূর্বাহ্ন
  • ই-পেপার
সর্বশেষ
বিতর্কিত ভূমিকায় জড়িত পুলিশসহ সব সরকারি কর্মকর্তাকে ধরা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা বিদ্বেষপূর্ণ খালেদা জিয়া-তারেকসহ সব আসামি খালাস পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করার কাজ চলছে: আইজিপি পদত্যাগ করলেন টিউলিপ প্রধান উপদেষ্টার কাছে চার সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর নির্বাচনের আগেই গণহত্যার বিচারের আশা আইন উপদেষ্টার বিপুলসংখ্যক গাড়ির ইঞ্জিন ভেজাল জ্বালানি তেলে নষ্ট হলেও পর্যাপ্ত নজরদারি নেই বছরের পর বছর নিলামের অপেক্ষায় কয়েক হাজার পণ্যভর্তি কনটেইনার রাজস্ব ঘাটতি মেটাতে কিছু পণ্যে ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে: খাদ্য উপদেষ্টা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আবারও বাড়তে পারে নীতি সুদহার

ওসির বিপুল পরিমাণ সম্পদ: অনুসন্ধান চেয়ে দুদকে চিঠি

Reporter Name / ১১১ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট, ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক :
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলামের আটতলা বাড়িসহ বিপুল পরিমাণ সম্পদের বিষয়ে একটি জাতীয় দৈনিকে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এর প্রেক্ষিতে অনুসন্ধান চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) চিঠি দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে তিনি চিঠিটি দিয়ে আসেন। দুদক চেয়ারম্যান মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বরাবার পাঠানো চিঠিতে আইনজীবী সুমন ওসি মনিরুল ইসলামের সম্পদের অনুসন্ধানপূর্বক আইনি পদক্ষেপে ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানিয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এরআগে গত বুধবার ওই ওসির সম্পদের অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন সুমন। তবে তাকে এ বিষয়ে দুদকে আবেদন জমা দিতে বলেন হাইকোর্ট। দুদকে পাঠানো চিঠিতে সুমন বলেন, ১৯৯২ সালে মনিরুল ইসলাম এস আই পদে পুলিশ বাহিনীতে যোগ দেন। ওই সময়ে ওই পদটি তৃতীয় শ্রেণির ছিল। ২০১২ সালে ইন্সপেক্টর পদে তার পদোন্নতি হয়। একজন সাব-ইন্সপেক্টর ও ইন্সপেক্টর হিসেবে মনিরুল চার বছর ৮ মাস দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের থানায় কাজ বরেছেন। এসময়ে তিনি বসিলায় চার কাঠা জমির ওপর আট কাঠা বাড়ি নির্মাণ করেন। বিষয়টি নিয়ে গত ৫ আগস্ট ‘ঢাকায় ওসির আটতলা বাড়িসহ বিপুল সম্পদ’ শিরোনামে একটি জাতীয় দৈনিকে সংবাদ প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত সংবাদে উল্লেখ করা হয়, সরকারি একটি সংস্থার অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, মনিরুল ইসলাম অবৈধভাবে বিপুল সম্পদ অর্জন করেছেন। সুমনের ভাষ্য, বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ আছে যে, ক্ষমতার অপব্যবহার করে ওসি ওই অবৈধ সম্পদ গড়েছেন। চিঠিতে আরও বলা হয়, নবম গ্রেডের কর্মকর্তা মনিরুলের বেতন ২০ হাজার টাকা। তিনি সাকুল্যে ৫০-৭০ হাজার টাকা বেতন পান। মনিরুল যে বেতন পান, এর তুলনায় তার অর্জিত সম্পদের পরিমাণ অনেক বেশি। সংবাদে বলা হয়েছে, ২০০৫ সালে মনিরুল মোহাম্মদপুর এলাকায় একজন মুক্তিযোদ্ধার সম্পত্তি দখল করেছেন। পুলিশ বিভাগের সূত্রমতে দায়িত্বে অবহেলা, অসাদরচারণসহ বিভিন্ন অভিযোগে মনিরুলের বিরুদ্ধে একাধিকবার বিভাগীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন বলেন, দুদকে আমি চিঠি দিয়েছি। ওই ওসির বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করে দুদককে আইনি ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করেছি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category