• সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১০:৩৪ অপরাহ্ন
  • ই-পেপার
সর্বশেষ
দদুর্নীতির বড় অভিযুক্তরা পাশের দেশে আছেন: দুদক চেয়ারম্যান এবারও আসছে তীব্র তাপপ্রবাহ, নেই তেমন প্রস্তুতি লিবিয়ায় দুই গণকবর থেকে ৪৯ অভিবাসী-শরণার্থীর মরদেহ উদ্ধার তিন জিম্মির বিনিময়ে ১৮৩ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিলো ইসরায়েল শিক্ষার্থীদের দেওয়া তথ্যে সাবেক এমপি চয়নকে গ্রেফতার করলো পুলিশ হাওরে কৃষি জমিতে কীটনাশকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করার পরামর্শ প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টার ‘ডেভিল শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপারেশন চলবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বাংলাদেশ ব্যাংকের সেই ২৫ কর্মকর্তার লকারই পায়নি দুদক কৃষিঋণ বিতরণ কমায় বোরো উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা আমরা একটি সুস্থ জাতি দেখতে চাই: সেনাপ্রধান

গাজীপুরে ধামাকা শপিংয়ের পরিচালকসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

Reporter Name / ৪৭৩ Time View
Update : রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১

হাজী মুছা :
সাড়ে ১১ লাখ টাকার পণ্য অর্ডার করে দীর্ঘদিনেও না পেয়ে প্রতারণার অভিযোগে ধামাকা শপিং ডটকমের চেয়ারম্যান ও পরিচালকসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে টঙ্গী পশ্চিম থানায় মামলা করেছেন এক ব্যবসায়ী। গত বৃহস্পতিবার টঙ্গী পশ্চিম থানায় মামলাটি করেছেন ওই থানাধীন উত্তর আউচপাড়ার বাসিন্দা ব্যবসায়ী মো. শামীম খান। মামলার আসামিরা হলেন- প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এসএমডি জসিমউদ্দিন চিশতী (৫৭), চেয়ারম্যান ডা. এম আলী ওরফে মোজতবা আলী (৬০), সিইও সিরাজুল ইসলাম রানা, প্রধান ব্যবসা কর্মকর্তা ডিএমডি দেবকর দে শুভ (৩২), নাজিম উদ্দিন আসিফ (২৮), এজিএম হেড অব একাউন্টস সাফোয়ান আহমেদ (৪১), ডেপুটি ম্যানেজার আমিরুল হোসাইন (৪৬), আসিফ চিশতী (২৬), সিস্টেম ক্যাটাগরি হেড ইমতিয়াজ হাসান (৩৫), ভাইস প্রেসিডেন্ট ইব্রাহীম স্বপন (৩৫) ও উপব্যবস্থাপনা পরিচালক নিরোধ বারান রয় (৪৫)। জানা যায়, চলতি বছরের গত ২০ মার্চ অনলাইনে ‘ধামাকা শপিং ডটকম’-এর ফেসবুক পেজে পণ্য কেনার অফার দেয়। অনলাইনে অফারটি দেখে বাদি ৮৪টি ইনভয়েসের মাধ্যমে ওই প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ১১ লাখ ৫৫ হাজার টাকা পরিশোধ করেন। প্রতিষ্ঠানটি অর্ডার কনফার্ম করে এবং কনফার্ম ইনভয়েস তার জি-মেইল আইডিতে পাঠায়। কিন্তু প্রতিষ্ঠান থেকে নির্ধারিত ৪৫ দিনেও তার কাছে পণ্য সরবরাহ করেনি। পরে ৫০ দিনপর তিনি হেল্পলাইনে যোগাযোগ করলে তাকে অপেক্ষা করতে বলা হয়। এক মাস অপেক্ষা করার পর তাদের প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও ডিরেক্টর অপারেশন কর্তৃক স্বাক্ষরিত তাকে সাউথ ইস্ট ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ লাখ ৫৫ হাজার টাকার দুটি চেক দেওয়া হয়। ওই চেক নিয়ে টাকা তুলতে গেলে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানায় অ্যাকাউন্টে কোনো টাকা নেই। গত ৫ আগস্ট প্রতিষ্ঠানের সিও মামলার ৩ নম্বর আসামি মো. সিরাজুল ইসলামের কাছে যাওয়ার পর তিনি টাকা না দিয়ে তাকে হুমকি দেন। পরে ৫ সেপ্টেম্বর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে অফিসে গিয়ে দেখেন অফিস তালাবন্ধ। তিনি বুঝতে পারেন তার সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। তাই টাকা পরিশোধের ইনভয়েচ, ব্যাংকের চেকের ফটোকপিসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করে মামলা করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category