• রবিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:১৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ
দুদক কর্মকর্তাদের নৈতিকতার সাথে দায়িত্ব পালনের আহ্বান রাষ্ট্রপতির বেগম রোকেয়ার স্বপ্ন পূরণ করতে পেরেছে বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে মাঠে নামছে ভোক্তা-অধিকার রাজনীতি যার যার, অর্থনীতি সবার: এফবিসিসিআই সভাপতি বান্দরবানে হুমকির মুখে সরকারের হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন কাজ বান্দরবান জেলা সদর সহ ৬ টি উপজেেলায় শিশুদেরকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়া হবে বান্দরবানে প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা মাদকদ্রব্য ধ্বংস বিচারপতির গাড়িতে তেল কম দেওয়ায় ফিলিং স্টেশনকে জরিমানা বিচারক সোহেল রানার সাজার বিরুদ্ধে আপিলের রায় ১২ ডিসেম্বর শেয়ারবাজারে বিদেশী বিনিয়োগ ক্রমাগত কমছে

চবিতে ভর্তি হতে সুপ্রিম কোর্টে সেই ৮২ শিক্ষার্থী

Reporter Name / ৩২০ Time View
Update : রবিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক :
৮২ শিক্ষার্থীর ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। ওই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু সেই আবেদন শুনানিতে ওঠেনি দীর্ঘদিন। গতকাল রোববার বিষয়টি প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট বেঞ্চের নজরে আনেন কয়েকজন ভর্তিচ্ছু। এরপর আপিল বিভাগ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আবেদন শুনানির জন্য মঙ্গলবার দিন ঠিক করেন। উচ্চ মাধ্যমিকে মানোন্নয়ন পরীক্ষা দেওয়া চবির ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় (এ, বি, সি ইউনিটে) মেধা তালিকায় স্থান পাওয়ার পরও ভর্তি প্রক্রিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নিষ্ক্রিয়তা চ্যালেঞ্জ করে ৮২ জন শিক্ষার্থী তিনটি রিট করেন। এছাড়াও ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেওয়া একজন শিক্ষার্থী একটি রিট করেন। ওই সব রিটের শুনানি নিয়ে গত বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের তিন ইউনিটে মেধাতালিকায় স্থান পাওয়া ৮২ শিক্ষার্থীর ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার নির্দেশ দেন। এছাড়াও ডি ইউনিটে মানোন্নয়ন দেওয়া ভর্তি পরীক্ষার্থীদের ফলাফল প্রকাশ না করায় রিট আবেদনকারীর ফলাফল প্রকাশ ও সেই অনুযায়ী ভর্তির বিষয়টি বিবেচনা করতে বলা হয়। পরে ওই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু আবেদনগুলো দীর্ঘদিন শুনানিতে না আসায় শিক্ষার্থীরা গতকাল রোববার ভার্চুয়ালি বিষয়টি আপিল বিভাগের নজরে এনে বলেন, আমরা কোথাও ভর্তি হয়নি। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ও আমাদের ভর্তি করেনি। আমাদের শিক্ষাজীবন আটকে আছে। এরপর আদালত শুনানির জন্য আগামীকাল মঙ্গলবার দিন ঠিক করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category