• বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০২:০৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ
আইনের অবস্থান থেকে সরকারের আর কিছু করার নেই: আইনমন্ত্রী তীব্র শিক্ষক সঙ্কট নিয়েই চলছে সরকারি মেডিকেল কলেজগুলো রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে সুইজারল্যান্ডের সহযোগিতা চেয়েছেন স্পিকার একাত্তরের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিসহ ৮ দাবি প্রাথমিকের শিক্ষকদের স্বামীর স্থায়ী ঠিকানায় বদলির আদেশ বহাল দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার রোধে প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর রোয়াংছড়ি উপজেলার কুকি চীন সন্ত্রাসী বাহিনীরা রাস্তার ক্ষয়ক্ষতির গ্রস্তে সেনা পরিদর্শন করেন ১৬ আন্তঃনগর ট্রেনে যুক্ত হলো পণ্যবাহী নতুন লাগেজ ভ্যান জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিশ্বনেতাদের যৌথ পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলকে আর ঢাকায় ঢুকতে দেওয়া হবে না: মেয়র তাপস

চেহারায় ভিন্নতা আনতে কেটে ফেললেন নাক-কান

Reporter Name / ৯৮ Time View
Update : রবিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২২

ফিচার ডেস্ক
সারা বিশ্বে প্রায় ৮০০ কোটি মানুষের বাস। এদের একেকজনের পছন্দ যেমন আলাদা। তেমনি একেকজনের শখও আলাদা। অনেকেই আছেন অন্যদের থেকে নিজেকে আলাদা রাখতে চান। এজন্য নানা রকম উদ্ভট কাজ করেন। ব্রাজিলের এক ব্যক্তি অন্যদের থেকে আলাদা হয়ে শরীরের ৮৫ শতাংশ ঢেকে ফেলেছেন ট্যাটু দিয়ে।

এখানেই ক্ষান্ত হননি তিনি। করোনা সংক্রমণ শেষ হওয়ায় মাস্ক পরার বিধি নিষেধ উঠে যাওয়াতে নিজের কান কেটে ফেলেছেন এই ব্যক্তি! শরীরের অসংখ্য পরিবর্তন ঘটিয়ে এখন তার পরিচয় ‘মানব শয়তান’। এই ভয়াবহ ঘটনা ঘটিয়েছেন প্রাইয়া গ্র্যান্ডের মিশেল ফারো দো প্রাডো। চেহারা পরিবর্তন করার জন্য ৬০টিরও বেশি অপারেশন করিয়েছেন তিনি।

প্রাডো মাথায় শিং লাগিয়েছেন, নাভি ও নাকের একটি অংশও কেটে ফেলেছেন। এমনকি নিজের একটি আঙুলও কেটে ফেলেছিলেন তিনি। যেন তার হাত দেখতে এলিয়েনের মতো দেখায়। শরীরের সর্বশেষ পরিবর্তন হলো নিজের কান কেটে ফেলা। রসিকতা করে প্রাডো সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছিলেন, এখন আর মাস্ক পরার দরকার নেই।

প্রাডোর কান কেটে ফেলার অপারেশনটি করেন মেক্সিকোর বডি মডিফায়ার গাট্টু মোরেনো। তিনি তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে প্রাডোর এই অপারেশনের কথা বলেছিলেন। সে কথা অবশ্য তার ফলোয়াররা প্রথমে বিশ্বাসই করেননি। তার ইনস্টাগ্রামে ফলোয়ারের সংখ্যা প্রায় ৯৫ হাজার।

৩৩ বছর বয়সী মিশেল ফারো প্রাডো তার জিহবা কেটে দুই ভাগ করে নিয়েছেন। শরীরে রয়েছে অসংখ্য ছিদ্র ও ট্যাটু। প্রায় এক দশক ধরে চলছে তার এই পরিবর্তনের কাজ। মিশেল প্রাডো তার নাক-কান অপসারণের জন্য গিয়ছিলেন ফ্রান্সে। কারণ তার দেশে এসবের বৈধতা নেই।

jagonews24

প্রাডো তার এই পরিবর্তন নিয়ে খুবই খুশি। এমনকি তার এমন আজব চেহারা ও অদ্ভুতুড়ে নেশা সত্ত্বেও তার পরিবার ও বন্ধুরা সবসময়ই তাকে সমর্থন জুগিয়ে এসেছে। শুধু প্রাডো নয়, তার স্ত্রী ক্যারলেরও শরীরে বেশিরভাগ অংশ ট্যাটুতে ঢাকা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি ডিমেন ওমেন নামে পরিচিত।

প্রাডোর নতুন চেহারার একটি ছবি রেডিটে ভাইরাল হয়। এরপরই ভাইরাল হয়ে যায় ছবিটি। রীতিমতো ভয়ে বিস্ময়ে হাঁ হয়ে থেকেছেন অনেকেই। প্রাডো মূলত অন্যদের থেকে সব সময় আলাদা থাকতে চাইতেন। আর নিজের চেহারা খুব একটা পছন্দও ছিল না তার। তাই এই উপায় বেছে নিয়েছেন তিনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category