০৪:৩৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫ | ই-পেপার

ছাড়পত্র ছাড়া সিগারেট উৎপাদন নিয়ে হাইকোর্টের রুল

  • দৈনিক আইন বার্তা
  • আপডেট সময়ঃ ০৮:২৯:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২১
  • ২১৫ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক :
পরিবেশগত ছাড়পত্র ও অনুমতি ছাড়া কিশোরগঞ্জের হেরিটেজসহ দেশের বেশ কয়েকটি টোব্যাকো কোম্পানির সিগারেট উৎপাদন নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। এ সংক্রান্ত এক রিটের শুনানি নিয়ে সোমবার হাইকোর্টের বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহীম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট শেখ রফিকুল ইসলাম। তার সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার শেখ রোবাইয়েত ইসলাম। রুলের বিষয়টি নিশ্চিত করে ব্যারিস্টার শেখ রোবাইয়েত ইসলাম জানান, এর আগে গত ২৩ সেপ্টেম্বর এ বিষয়ে একটি লিগ্যাল (আইনি) নোটিশ পাঠানো হয়। ওই নোটিশের পরে কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় গত ৮ ডিসেম্বর রিট করা হয়। ওই রিটের শুনানি নিয়ে গতকাল সোমবার রুল জারি করেছেন আদালত। জানা যায়, স্থানীয় বেশ কয়েকটি তামাক উৎপাদনের কারখানা রয়েছে। সেগুলো হলো- কিশোরগঞ্জের হেরিটেজ, তারা ইন্টারন্যাশনাল টোব্যাকো, চট্টগ্রামের ইন্টারন্যাশনাল টোব্যাকো, মানিকগঞ্জের বিউটি টোব্যাকো, গাজীপুরের ভার্গো, কুষ্টিয়ায় এইচআরএস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ও এএলএম টোব্যাকো, রংপুরের এসডি টোব্যাকো লিমিটেড, নরসিংদীর ব্ল্যাক টোব্যাকো কোম্পানি, নোয়াখালীর ইনডিপেন্ডেন্ট টোব্যাকো, বগুড়া টোব্যাকো, এবি টোব্যাকো, নাটোরের সামির টোব্যাকোসহ মোট ১৮টি। তিনি বলেন, এসব কোম্পানি পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ ও পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা ১৯৯৭ লঙ্ঘন করে তামাক প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সিগারেট উৎপাদন চালিয়ে যাচ্ছে। কারখানাগুলোর কোনটিরই সফল ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টের নকশা ও সময়সূচি নেই।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সমুদ্রসম্পদ আহরণের জন্য গবেষণার ওপর জোর দিতে হবে:চসিক মেয়র

ছাড়পত্র ছাড়া সিগারেট উৎপাদন নিয়ে হাইকোর্টের রুল

আপডেট সময়ঃ ০৮:২৯:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক :
পরিবেশগত ছাড়পত্র ও অনুমতি ছাড়া কিশোরগঞ্জের হেরিটেজসহ দেশের বেশ কয়েকটি টোব্যাকো কোম্পানির সিগারেট উৎপাদন নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। এ সংক্রান্ত এক রিটের শুনানি নিয়ে সোমবার হাইকোর্টের বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহীম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট শেখ রফিকুল ইসলাম। তার সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার শেখ রোবাইয়েত ইসলাম। রুলের বিষয়টি নিশ্চিত করে ব্যারিস্টার শেখ রোবাইয়েত ইসলাম জানান, এর আগে গত ২৩ সেপ্টেম্বর এ বিষয়ে একটি লিগ্যাল (আইনি) নোটিশ পাঠানো হয়। ওই নোটিশের পরে কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় গত ৮ ডিসেম্বর রিট করা হয়। ওই রিটের শুনানি নিয়ে গতকাল সোমবার রুল জারি করেছেন আদালত। জানা যায়, স্থানীয় বেশ কয়েকটি তামাক উৎপাদনের কারখানা রয়েছে। সেগুলো হলো- কিশোরগঞ্জের হেরিটেজ, তারা ইন্টারন্যাশনাল টোব্যাকো, চট্টগ্রামের ইন্টারন্যাশনাল টোব্যাকো, মানিকগঞ্জের বিউটি টোব্যাকো, গাজীপুরের ভার্গো, কুষ্টিয়ায় এইচআরএস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ও এএলএম টোব্যাকো, রংপুরের এসডি টোব্যাকো লিমিটেড, নরসিংদীর ব্ল্যাক টোব্যাকো কোম্পানি, নোয়াখালীর ইনডিপেন্ডেন্ট টোব্যাকো, বগুড়া টোব্যাকো, এবি টোব্যাকো, নাটোরের সামির টোব্যাকোসহ মোট ১৮টি। তিনি বলেন, এসব কোম্পানি পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ ও পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা ১৯৯৭ লঙ্ঘন করে তামাক প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সিগারেট উৎপাদন চালিয়ে যাচ্ছে। কারখানাগুলোর কোনটিরই সফল ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টের নকশা ও সময়সূচি নেই।