নিজস্ব প্রতিবেদক :
বিশ্ব বাজারে নিম্নমুখী ধারার পরিপ্রেক্ষিতে দেশের বাজারে জ¦ালানি তেলের দাম কমানো হবে কি না, সে বিষয়ে সরকার বিবেচনা করবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। আজ বুধবার দুপুরে অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অর্থনৈতিক বিষয় ও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান। জ¦ালানি তেলের দাম কমার বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে শিগগিরই কোনো সিদ্ধান্ত আসবে কি না, জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, এ বিষয়টি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ভালো বলতে পারবে। এটা আমাদের পর্যায়ে এলে আপনাদের জানাতে পারবো। তবে আমার বিশ্বাস, যখন যা করা দরকার সরকার অবশ্যই করবে। মন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, আপনারা জানেন, জ¦ালানি তেলের দাম কতটা ঊর্ধ্বমুখী ছিলো। এখন আমরা নিম্নমুখী দেখতে পাচ্ছি। আমার বিশ্বাস সরকার সেটি বিবেচনা করবে। এর জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। তিনি বলেন, আজ (গতকাল বুধবার) রপ্তানি বাণিজ্যের পরিমাণ নির্ধারণ বিষয়ে একটি প্রস্তাব ছিলো। আমরা কীভাবে রপ্তানি বাণিজ্য করবো এর নীতি নির্ধারণ করার বিষয়টি প্রস্তাবে আসে। আমরা ২০২১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত এর খসড়া নীতি নির্ধারণ করেছি, এটা অনুমোদন করে দিয়েছি। আমাদের বিদ্যমান রপ্তানি বাণিজ্যের যে লক্ষ্যমাত্রা সেটি ৬০ বিলিয়ন মর্কিন ডলার, এটিকে বাড়িয়ে ৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করেছি। এরজন্য আনুষঙ্গিক যেসব বিষয় রয়েছে, সেগুলোর জন্য যা যা করা দরকার করবো। আট জেলায় হাই-টেক পার্কের জন্য ঠিকাদার নিয়োগে পাঁচ বছর বিলম্বের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে এটি করা হয়েছে। আগে বিভিন্ন কারণে বিলম্বিত হয়েছে। সেখানে কিছু কাজ আমরা শুরু করেছি। বাকি কাজগুলো করার জন্য আজ (গতকাল বুধবার) আমরা অনুমোদন দিয়েছি। বিভিন্ন কারণে এটি বিলম্ব হয়েছে। ভারত অবশ্যই টাকা দেবে। এখন যাদের দেওয়া হচ্ছে লারসেন অ্যান্ড টাব্রো (খঅজঝঊঘ ্ ঞঙটইজঙ খরসরঃবফ) নামকরা একটি কোম্পানি, আমার মনে হয় এবার এ প্রকল্পটি নিয়ে এগোতে পারবো। অর্থমন্ত্রী বলেন, এ মুহূর্তে মধ্যম আয়ের দেশগুলোর ট্র্যাপের মধ্যে পড়াটা আমাদের জন্য কার্যকর নয়। ২০৪১ সাল পর্যন্ত আমরা যে পরিকল্পনা করেছি, সেখানে বাৎসরিক আমাদের প্রক্ষেপণ এবং বাস্তবায়ন সবকিছু উল্লেখ করা আছে। আমি মনে করি অন্যান্যের সঙ্গে আমাদের মেলানো যাবে না। যদি ভিয়েতনামের কথা বলেন, তাদের বিনিয়োগ অলমোস্ট আসে বাইরে থেকে। সেখানে আন্তর্জাতিক বাজার আপোশ অ্যান্ড ডাউন কিছু হলে বৈদেশিক বিনিয়োগ ইম্প্যাক্টেড হয়। আমাদের দেশে তা উল্টো। আমাদের দেশে আমরা যা করছি নিজেদের বিনিয়োগ থেকে করে আসছি। মূলত লার্জলি আমাদের বিনিয়োগ। ফলে আমাদের ওপর এর ইম্প্যাক্ট আসবে বলে মনে করি না। বাজারে দাম ওঠা-নামা করলেও ডলারের রেট খুব বেশি বাড়ার সম্ভবনা নেই বলে জানিয়ে আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, আমাদের কিছু ডিফারেন্স (পার্থক্য) আছে, সেটি আমরা স্বীকার করি। আন্তর্জাতিক বাজারে যখন জিনিসপত্রের দাম কমে যায়, আমাদের মূল্যস্ফীতিতে আমদানি মূল্যস্ফীতি বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যখন আমরা বাইরে থেকে মালামাল ক্রয় করি, রেটের কারণে সেই মালামালের দামটা বাড়ে। তিনি বলেন, যেহেতু রপ্তানি বাড়ছে, আমদানিও বাড়ছে। আমদানির জন্য সেখানে ফিন্যান্সিং করা লাগে। তাই মার্কেট ওঠা-নামা করবেই। সেটা অনেক বেশি ওঠা-নামা দেখতে পারবো না। আমাদের এখানে রেট বেশি বাড়ার সম্ভবনা নেই। তিনি আরও বলেন, রপ্তানি পণ্য উৎপাদনে টেকসই উন্নয়ন নীতিনির্ধারণে কৌশল প্রয়োজন। আইসিটি সার্ভিসেস এবং ফ্রিল্যান্সিং খাতসহ সেবা খাতে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। আমদানি নীতির আদেশের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট খাতের ক্ষেত্রসমূহের সামঞ্জস্য বিধান রাখাটাও জরুরি। এ ছাড়া বিনিয়োগ সহজকরণের নির্দেশনা ও পণ্য সেবা বহুমুখীকরণের সুপারিশ করা হয়েছে। মেড ইন বাংলাদেশ কনসেপ্টকে জোরদার করার প্রস্তাবও এসেছে। এদিকে অর্থমন্ত্রী জানান, রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করে রপ্তানি নীতি ২০২১-২০২৪ এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অগ্রাধিকার খাতে নতুন কিছু পণ্য ও সেবা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে বলে জানান কিনি । অর্থমন্ত্রী বলেন, আজ (গতকাল বুধবার) অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব ছিলে রপ্তানি বাণিজ্যের পরিমাণ নির্ধারণ করা। কীভাবে রপ্তানি বাণিজ্য আমরা করব তার নীতি নির্ধারণ করা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রণীত রপ্তানি খাতের চাহিদা এবং বিশ্ব বাণিজ্য পরিস্থিতি ও প্রেক্ষাপটের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আমরা ২০২১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত রপ্তানির খসড়া নীতি নির্ধারণ করেছি, এটা অনুমোদন করে দিয়েছি। মুস্তফা কামাল বলেন, আমাদের বিদ্যমান রপ্তানি বাণিজ্যের যে লক্ষ্যমাত্রা সেটি ৬০ বিলিয়ন মর্কিন ডলার, এটিকে বৃদ্ধি করে ৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করেছি। এর জন্য আনুষঙ্গিক যেসব বিষয় রয়েছে, সেগুলোর জন্য যা যা করা দরকার তা করব। অর্থমন্ত্রী বলেন, প্রস্তাবিত নীতিতে আগে অধ্যায় ছিল আটটি, এখন নয়টি করা হয়েছে। অগ্রাধিকার খাতে সম্ভাবনাময় নতুন কিছু পণ্য এবং সেবা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারণ কীভাবে সম্ভব, সেটি এখানে রয়েছে।
১০ হাজার ৭৯৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
দেশের চাহিদা মেটাতে আলাদা দুটি প্রস্তাবের মাধ্যমে ১৫ লাখ ৮০ হাজার মেট্রিক টন জ¦ালানি তেল আমদানিসহ ১৩ ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। এতে মোট ব্যয় হবে ১০৭৯৪ কোটি ৮৪ লাখ ৮৩ হাজার ২৯৮ টাকা। গতকাল বুধবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ভার্চুয়াল সভায় প্রস্তাবগুলোতে অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় কমিটির সদস্য, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সিনিয়র সচিব, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষ অনুমোদিত ক্রয় প্রস্তাবের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন অর্থমন্ত্রী ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. সামসুল আরেফিন। অর্থমন্ত্রী বলেন, আজ (গতকাল বুধবার) অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ১ম এবং সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ২য় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। অর্থনৈতিক বিষয়ক কমিটির অনুমোদনের জন্য ১টি এবং ক্রয় কমিটির অনুমোদনের জন্য ১৩টি প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। ক্রয় কমিটির প্রস্তাবনাগুলোর মধ্যে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ৭টি, বিদ্যুৎ বিভাগের ৩টি, জ¦ালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ২টি এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের ১টি প্রস্তাব ছিল। ক্রয় কমিটির অনুমোদিত ১৩টি প্রস্তাবে মোট অর্থের পরিমাণ ১০৭৯৪ কোটি ৮৪ লাখ ৮৩ হাজার ২৯৮ টাকা। মোট অর্থায়নের মধ্যে জিওবি থেকে ব্যয় হবে ৯,৫৮৯ কোটি ৬৬ লাখ ২৬ হাজার ৭৭ টাকা এবং ভারত থেকে ঋণ ১২০৫ কোটি ১৮ লাখ ৫৭ হাজার ২২১ টাকা। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. সামসুল আরেফিন বলেন, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান থেকে জি-টু-জি ভিত্তিতে ২০২২ সালের (জানুয়ারি-জুন) সময়ের জন্য পরিশোধিত জ¦ালানি তেল আমদানির একটি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। দেশে জ¦ালানি তেলের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে মেয়াদী চুক্তির আওতায় জি-টু-জি ভিত্তিতে নেগোসিয়েশনকৃত বিভিন্ন দেশের ৬টি রাষ্ট্রায়ত্ত্ব প্রতিষ্ঠান (পিটিটিটি থাইল্যান্ড, ইএনওসি আরব আমিরাত, পেট্রোচায়না বিএসপি ইন্দোনেশিয়া, পিটিএলসিএল মালয়েশিয়া ও ইউনিপেক চীন) থেকে ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে জুন সময়ের জন্য ১৪ লক্ষ ৯০ হাজার মেট্রিক টন পরিশোধিত জ¦ালানি তেল প্রিমিয়াম ও রেফারেন্স প্রাইসসহ ৯৮ কোটি ৪ লাখ ৫৬ হাজার ৯২৮ মার্কিন ডলার সমপরিমাণ বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮ হাজার ৪১৭ কোটি ২৩ লাখ টাকা ব্যয় হবে। ভারতের নুমালীগড় রিফাইনারী লিমিটেড থেকে জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর ২০২২ সময়ে ৯০ হাজার মেট্রিক টন ডিজেল আমদানির অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। পার্বতীপুর ডিপোতে রেল ওয়াগনের মাধ্যমে এই ডিজেল সরবরাহ করা হবে। এজন্য ব্যয় হবে ৫ কোটি ৯৬ লাখ ৯৪ হাজার মার্কিন ডলার সমপরিমাণ বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫১২ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। অতিরিক্ত সচিব সামসুল আরেফিন বলেন, ‘জেলা পর্যায়ে আইটি/হাই-টেক পার্ক স্থাপন (১২টি জেলায়)’ প্রকল্পের আওতায় দুটি প্যাকেজে ৮টি জেলায় আইটি/হাই-টেক পার্ক নির্মাণের একটি প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। জেলাগুলো হচ্ছে রংপুর, নাটোর, জামালপুর, ময়মনসিংহ এবং ঢাকা, খুলনা, গোপালগঞ্জ, বরিশাল। এতে মোট ব্যয় হবে ১২০৫ কোটি ১৮ লাখ ৫৭ হাজার ২২১ টাকা। তিনি বলেন, ‘বাপবিবোর বৈদ্যুতিক বিতরণ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন ও ক্ষমতাবর্ধন (খুলনা বিভাগ)’ প্রকল্পের আওতায় ৩২ হাজার ৪০০টি এসপিসি পোল কেনার একটি ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। এতে মোট ব্যয় হবে ৩১ কোটি ৩৬ লাখ ৩৪ হাজার ৩৪৮ টাকা। সভায় ‘বাপবিবো’র বৈদ্যুতিক বিতরণ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন ও ক্ষমতাবর্ধন (খুলনা বিভাগ)’ প্রকল্পের আওতায় ৩২ হাজার ৩৯৬টি এসপিসি পোল কেনার আরও একটি ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। এতে ব্যয় হবে ৩১ কোটি ৩৫ লাখ ১৩ হাজার ৬৮৯ টাকা। তিনি বলেন, সভায় ‘শতভাগ পল্লী বিদ্যুতায়নের জন্য বিতরণ নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ (ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট)’ প্রকল্পের আওতায় ১৩ হাজার ৪০টি ডিস্ট্রিবিউশন ট্রান্সফরমার কেনার একটি প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। এতে ব্যয় হবে ৭১ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। সভায় ‘পুরাতন ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, তুলাই এবং পুনর্ভবা নদীর নাব্যতা উন্নয়ন ও পুনরুদ্ধার’ প্রকল্পের ৫টি পৃথক প্রস্তাবে নদী খনন কাজের অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। ৫টি প্রস্তাবের আওতায় প্রায় ৩৩ কিলোমিটার নদী খনন করা হবে। এতে মোট ব্যয় হবে ১১৩ কোটি ৯৫ লাখ ৬৯ হাজার ৫৬০ টাকা। অতিরিক্ত সচিব বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরের জন্য দুইটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন (প্রতিটি ৫০০০ বিএইচপি/৭০টন বোলার্ড পুল) টাগবোট ক্রয়ের জন্য এক ধাপ দুই খাম পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে ২টি প্রতিষ্ঠান দরপত্র দাখিল করে যা টেকনিক্যালি রেসপনসিভ হয়। দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি কর্তৃক সুপারিশকৃত রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান হংকং ভিত্তিক চিওয় লী শিপইয়ার্ড লিমিটেড টাগবোট দুটি সরবরাহ করবে। এতে ব্যয় হবে ১৮৮ কোটি ৩৯ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। তিনি বলেন, ‘মোংলা বন্দরের জন্য সহায়ক জলযান সংগ্রহ’ প্রকল্পের আওতায় ২টি টাগবোট ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও সেবা ক্রয়ের অপর একটি প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। হংকং ভিত্তিক চিওয় লী শিপইয়ার্ড লিমিটেড টাগ বোট দুটি সরবরাহ করবে। এতে ব্যয় হবে ২২২ কোটি ৮৯ লাখ ৫২ হাজার ৪৮০ টাকা।
ঢাকা
০১:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫
সর্বশেষঃ
জ¦ালানি তেলের দাম কমানোর বিষয়টি সরকার বিবেচনা করবে: অর্থমন্ত্রী
-
দৈনিক আইন বার্তা
- আপডেট সময়ঃ ০৭:২৯:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ জানুয়ারী ২০২২
- ১৫৬ বার পড়া হয়েছে
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ