• বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৩, ০১:৫৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ
শান্তিরক্ষার দায়িত্বে সরকার সচেতন থাকবে: আইনমন্ত্রী পদধারী স্বতন্ত্র প্রার্থীদের অবশ্যই দলীয় শৃঙ্খলা মাথায় রাখতে হবে: তথ্যমন্ত্রী হরতাল-অবরোধের প্রভাব পণ্য পরিবহনে, বাড়তি ব্যয়ের বোঝা ভোক্তাদের কাঁধে বিএনপিকে নির্বাচনে আসতে উৎসাহিত করা হবে: এলজিআরডি মন্ত্রী বিশ্বকাপ ব্যর্থতা, অনুসন্ধানে বিসিবির কমিটি পোর্তোকে হারিয়ে নক আউট পর্বে বার্সেলোনা তাইজুল ঝলকে দ্বিতীয় দিন শেষেও এগিয়ে বাংলাদেশ জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে সহায়তার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর বিচারকের সই জাল: দুই পুলিশের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ১৪ ডিসেম্বর ‘অনুমতি ছাড়া তথ্য ব্যবহারে সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকা জরিমানা’

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সমালোচনা হলেও চিকিৎসা নিয়ে হয়নি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

Reporter Name / ৩০ Time View
Update : রবিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক :
দেশে ডেঙ্গুর বিস্তার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নানা ধরনের সমালোচনা হলেও চিকিৎসা নিয়ে কোনো সমালোচনা হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। আজ রোববার সকালে রাজধানীর হোটেল রেডিসন ব্লু’তে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আয়োজিত ডেঙ্গুর নতুন গাইডলাইন তৈরি বিষয়ে এক কর্মশালায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন। জাহিদ মালেক বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নানা মহলে সমালোচনা থাকলেও চিকিৎসা নিয়ে কেউ সমালোচনা করেনি। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ আমাদের হাতে নয়। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ডেঙ্গুর চিকিৎসা দেয়, আর নিয়ন্ত্রণের কাজটি করে অন্যান্য মন্ত্রণালয়। আমার সময়ে প্রথমে ২০১৯ সালে ডেঙ্গু পেয়েছিলাম। সেবার সবাই মিলেমিশে সুন্দরভাবে ডেঙ্গু মোকাবিলা করেছি। তখনও অনেক সমালোচনা হয়েছে। তবে তখনও নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সমালোচনা থাকলেও চিকিৎসা নিয়ে কোনো সমালোচনা ছিল না। মন্ত্রী বলেন, এরপর করোনাভাইরাস আসলো। তখন একটি ট্রিটমেন্ট প্রটোকল করে আমরা চিকিৎসা দিয়েছি। সারাদেশেই এটিকে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। ট্রিটমেন্ট প্রটোকল ভালো ভূমিকা রেখেছে। আমাদের সেন্ট্রাল অক্সিজেন লাইন ছিল না, অক্সিজেন প্ল্যান্ট ছিল না, একটি মাত্র ল্যাব ছিল। বিনামূল্যে আমরা রেমডিসিভির দিয়েছিলাম। অর্থাৎ বিশ্বে যখন যে ব্যবস্থা প্রয়োগ হয়েছে, আমরা সেটিও করেছি এবং সর্বোপরি সফল হয়েছি। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এখন আবার ডেঙ্গু দেখা দিয়েছে। যারা কাজকর্ম করেন, তারা বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। নারীরা আক্রান্ত হচ্ছেন। ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সীরা আক্রান্ত হচ্ছেন। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে অনেকে তিন দিনের মধ্যেই মারা যাচ্ছেন। হাসপাতালে দেরিতে যাওয়ায় মৃত্যুর সংখ্যা একটু বেশি। তবে সময়ের প্রয়োজনে আগের গাইডলাইনটি নতুন করে সাজানো হয়েছে। নতুন গাইডলাইনে আশা করি ডেঙ্গুর প্রকোপ কমে আসবে। সে বিষয়ে সব ডাক্তার-নার্স ও টেকনিশিয়ানরা কাজ করছেন। মন্ত্রী আরও বলেন, চিকিৎসার মান বৃদ্ধি করতে সারাদেশে ঘুরে বেড়াচ্ছি। আমরা চাই ডাক্তারদের উপস্থিতি এবং যন্ত্রপাতিগুলো যেন সচল থাকে। অনেক সময় আলট্রা-ইকো মেশিনগুলো নষ্ট থাকে, যে কারণে রোগীরা চিকিৎসা নিতে দেশের বাইরে চলে যায়। যে সব সরকারি হাসপাতালে মেশিন নেই, আমাদের জানালে আমরা দিয়ে দেবো। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে হাসপাতালগুলো সবসময় পরিষ্কার রাখবেন ও রিপোর্টিংটা সবসময় চালু রাখবেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category