• শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৫:১৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ
সংসদ নির্বাচনে কোনো হুমকি দেখছি না: আইজিপি ধানের দাম কম, উৎপাদন খরচ ফেরত পাচ্ছে না চাষীরা, ক্ষতির মুখে কৃষক ১৭০টি আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে দেবে না আওয়ামী লীগ বান্দরবানে আওয়ামীলীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও জাতীয় পার্টির মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন শান্তিরক্ষার দায়িত্বে সরকার সচেতন থাকবে: আইনমন্ত্রী পদধারী স্বতন্ত্র প্রার্থীদের অবশ্যই দলীয় শৃঙ্খলা মাথায় রাখতে হবে: তথ্যমন্ত্রী হরতাল-অবরোধের প্রভাব পণ্য পরিবহনে, বাড়তি ব্যয়ের বোঝা ভোক্তাদের কাঁধে বিএনপিকে নির্বাচনে আসতে উৎসাহিত করা হবে: এলজিআরডি মন্ত্রী বিশ্বকাপ ব্যর্থতা, অনুসন্ধানে বিসিবির কমিটি পোর্তোকে হারিয়ে নক আউট পর্বে বার্সেলোনা

দেশজুড়ে বিপুলসংখ্যক অবৈধ মানি চেঞ্জার ব্যবসা চালাচ্ছে

Reporter Name / ৫৫ Time View
Update : মঙ্গলবার, ১৬ আগস্ট, ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক :
দেশজুড়ে বিপুলসংখ্যক অবৈধ মানি চেঞ্জার ব্যবসা চালাচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে নিয়োজিত ২৩৫টি মানি চেঞ্জারকে লাইসেন্স দিয়েছে। কিন্তু বর্তমানে বৈধ-অবৈধ মিলে ৭৪২টি মানি চেঞ্জার কার্যক্রম চালাচ্ছে। ওই হিসাবে ৫ শতাধিক মানি চেব্ধারই অবৈধ। আর ওই অবৈধ মানি চেঞ্জারের ব্যবসা বন্ধ করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাকে কাজ করতে হবে বলে জানিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, যেসব মানি চেঞ্জারের বিরুদ্ধে প্রাথমিক অভিযানে ভুলত্রুটি পাওয়া যাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। আবার প্রয়োজনে সময় নিয়ে তদন্ত করে আইন অনুযায়ী ব্যাংক ও মানি চেঞ্জারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে। ডলার কারসাজির অভিযোগে ইতোমধ্যে দেশি-বিদেশি ৬টি ব্যাংকের ট্রেজারি বিভাগের প্রধানকে অপসারণ করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নির্দেশ দিয়েছে। ওই ব্যাংকগুলো হলো ব্র্যাক ব্যাংক, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক ও স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক।
সূত্র জানায়, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলারের কারসাজি রোধে খোলা বাজার ও একচেঞ্জ হাউজগুলোতে ধারাবাহিক অভিযান পরিচালনা করছে। ইতোমধে/্র কারসাজির অপরাধে ৫টি মানি চেঞ্জারের লাইসেন্স স্থগিত করা হয়েছে। পাশাপাশি ৪৫টিকে শোকজ করা হয়েছে। তাছাড়া লাইসেন্স ছাড়া ব্যবসা করায় ৯টি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বলা হয়েছে। মূলত আমদানি বেড়ে যাওয়ায়ই হচ্ছে বাজারে ডলার সংকট ও রিজার্ভ কমার অন্যতম কারণ। আমদানির তুলনায় বাংলাদেশের রপ্তানি অনেক কম। তাই আমদানি-রপ্তানির মধ্যে শূন্যস্থান পূরণ করতে হলে রপ্তানি বৃদ্ধির বিকল্প নেই। বাজার স্বাভাবিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত রিজার্ভ থেকে ডলার সরবরাহ করে যাচ্ছে।
এদিকে এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, দেশের ভেতর ডলার আসার তুলনায় যাচ্ছে বেশি। তাই কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিদেশে যাওয়ার সময় ক্যাশ ডলার বহনে নিরুৎসাহিত করেছে। চিকিৎসা, শিক্ষা বা ভ্রমণ থেকে শুরু করে সব ক্ষেত্রেই ডলারের আউটফ্লো বেড়েছে। কিন্তু নানা সীমাবদ্ধতার কারণে ওই পরিমাণ ডলার দেশে আসছে না। ওই কারণেই হু হু করে বাড়ছে খোলা বাজারে ডলারের মূল্য।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category