০৯:৫৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ জুন ২০২৫ | ই-পেপার

দেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, যথেষ্ট মজুত রয়েছে: খাদ্য উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক :
খাদ্য ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার বলেন, দেশে প্রায় ৩০ লাখ টন চালের প্রয়োজন হয়। সেই হিসেবে বর্তমানে খাদ্যে বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ। বর্তমানে দেশে যথেষ্ট খাদ্য মজুত রয়েছে। আজ শনিবার সকালে রাঙামাটি জেলার খাদ্য মজুত ও বিতরণ পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের তিনি একথা বলেন। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের জনগণ সকালবেলায় ভাতের পরিবর্তে গমের আটার রুটি খাচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশে মাত্র ১০ লাখ মেট্রিক টন গম উৎপাদন হয়। আর বাকি ৬০ লাখ টন গম বাইরে থেকে আমদানি করতে হয়। উপদেষ্টা আরও বলেন, বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল, রাজশাহী, ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ চট্টগ্রামের কিছু অংশে ধানের ফসল খুব ভালো হয়েছে। তা থেকে আশা করা হচ্ছে সামনে আমাদের খাদ্যের সমস্যা হবে না। আমাদের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার খাদ্য সংরক্ষণ করার জন্য ব্যাপক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ, পুলিশ সুপার ড. এস এম ফরহাদ হোসেন, কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো রুহুল আমিন, কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্রের ব্যবস্থাপক মাহমুদ হাসান, জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক সুগতি চাকমা প্রমুখ। পরে তিনি কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্রের অভ্যন্তরে অবস্থিত কাপ্তাই খাদ্যগুদাম পরিদর্শন করেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সিডিএ’র জমিতে অন্যের নামে গ্যাস সংযোগ

দেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, যথেষ্ট মজুত রয়েছে: খাদ্য উপদেষ্টা

আপডেট সময়ঃ ০৮:২০:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ মে ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক :
খাদ্য ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার বলেন, দেশে প্রায় ৩০ লাখ টন চালের প্রয়োজন হয়। সেই হিসেবে বর্তমানে খাদ্যে বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ। বর্তমানে দেশে যথেষ্ট খাদ্য মজুত রয়েছে। আজ শনিবার সকালে রাঙামাটি জেলার খাদ্য মজুত ও বিতরণ পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের তিনি একথা বলেন। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের জনগণ সকালবেলায় ভাতের পরিবর্তে গমের আটার রুটি খাচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশে মাত্র ১০ লাখ মেট্রিক টন গম উৎপাদন হয়। আর বাকি ৬০ লাখ টন গম বাইরে থেকে আমদানি করতে হয়। উপদেষ্টা আরও বলেন, বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল, রাজশাহী, ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ চট্টগ্রামের কিছু অংশে ধানের ফসল খুব ভালো হয়েছে। তা থেকে আশা করা হচ্ছে সামনে আমাদের খাদ্যের সমস্যা হবে না। আমাদের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার খাদ্য সংরক্ষণ করার জন্য ব্যাপক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ, পুলিশ সুপার ড. এস এম ফরহাদ হোসেন, কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো রুহুল আমিন, কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্রের ব্যবস্থাপক মাহমুদ হাসান, জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক সুগতি চাকমা প্রমুখ। পরে তিনি কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্রের অভ্যন্তরে অবস্থিত কাপ্তাই খাদ্যগুদাম পরিদর্শন করেন।