ঢাকা ০৫:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫

বঞ্চনার শকিার হয়ে হতাশায় নমিজ্জতি শক্ষিকরা: ন্যাপ

  • দৈনিক আইন বার্তা
  • আপডেট সময়ঃ ০৯:১৫:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ অক্টোবর ২০২১
  • ৫০৫ বার পড়া হয়েছে

নজিস্ব প্রতবিদেক :
বসেরকারি শক্ষিাপ্রতষ্ঠিানরে শক্ষিকরা ‘বঞ্চনার শকিার হয়ে হতাশায় নমিজ্জতি’ দাবি করে বশ্বি শক্ষিক দবিসে এ ‘বঞ্চনা’র অবসানে র্কাযকর পদক্ষপে নওেয়ার আহ্বান জানয়িছেে বাংলাদশে ন্যাশনাল আওয়ামী র্পাটি (বাংলাদশে ন্যাপ)। বশ্বি শক্ষিক দবিস উপলক্ষে মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক ববিৃততিে এ আহ্বান জানয়িছেনে ন্যাপরে চয়োরম্যান জবেলে রহমান গাণি ও মহাসচবি এম. গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া। নতেৃদ্বয় বলনে, যে ইউনস্কেো আইএলও সনদরে ভত্তিতিে ‘বশ্বি শক্ষিক দবিস’ নর্ধিারতি হয়ছে,ে দুঃখজনক হলওে সত্য যে বাংলাদশেরে স্বাধীনতার ৫০ বছরওে শক্ষিকদরে সইে অধকিার ও র্মযাদা নশ্চিতি করা হয়ন।ি স্বাধীনতার ৫ দশকওে শক্ষিানীতি বাস্তবায়ন করা হয়ন।ি সরকার-িবসেরকারি শক্ষিাব্যবস্থার চরম বষৈম্যরে কারণে শক্ষিানীতি বাস্তবায়নে দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ নওেয়া হয়ন।ি ফলে বসেরকারি শক্ষিকরা বঞ্চনার শকিার হয়ে চরম হতাশায় নমিজ্জতি বলে মন্তব্য করনে ন্যাপ নতোরা। তারা বশ্বি শক্ষিক দবিসে শক্ষিক বঞ্চনার অবসানে র্কাযকর পদক্ষপে নওেয়ার জন্য সরকাররে প্রতি আহ্বান জানান। শক্ষিকরা আর্দশ ও মানবতাবাদী জাঁতি গঠনরে কারগির হলওে আমাদরে দশেে তাদরে অধকিার ও র্মযাদা বষিয়ে শক্ষিকসমাজ হতাশায় নমিজ্জতি। অথচ জাঁতি গঠনে তাদরে অবদান অসামান্য। ঐতহ্যিগতভাবে বশ্বিব্যাপী সব সমাজে শক্ষিকরে র্মযাদা র্সবাধকি। তারাই সমাজরে র্সবজনশ্রদ্ধয়ে ব্যক্তত্বি। কন্তিু বাংলাদশেে শক্ষিকদরে অবস্থা তমেন নয়। দশেে শক্ষিকরা সমাজে উপক্ষেতি ও বঞ্চতি। নতেৃদ্বয় আরও বলনে, দশেরে বসেরকারি শক্ষিকদরে অবস্থা শোচনীয়। র্আথকি দন্যৈদশা ও সামাজকি বঞ্চনা দশেরে বসেরকারি শক্ষিক সমাজরে প্রধান বশৈষ্ট্যি। তাদরে বঞ্চনা-দুঃখ বশেরি ভাগই অব্যক্ত। করোনাকালে ১৮ মাস শক্ষিাপ্রতষ্ঠিান বন্ধ থাকায় নন-এমপওিসহ র্সবস্তররে বসেরকারি শক্ষিাপ্রতষ্ঠিানরে শক্ষিকরা পরবিার-পরজিন নয়িে মানবতের জীবনযাপন করছনে। মাঝে মধ্যে সংবাদমাধ্যমরে মাধ্যমে শক্ষিকদরে র্আতনাদরে দু-একটি চত্রি জানা যায়। এতইে বোঝা যায় বসেরকারি শক্ষিকরা কমেন আছনে। নন-এমপওি শক্ষিাপ্রতষ্ঠিান জাতীয়করণ না হওয়া প্রাথমকি বদ্যিালয় এবং স্বতন্ত্র ইবতদোয়ি মাদরাসা ও কন্ডিারর্গাটনেরে শক্ষিকরা র্দুবষিহ জীবনযাপন করছনে। র্দীঘ দনি ধরে বতেন-ভাতা থকেে বঞ্চতি রয়ছেনে। সরকারি আশ্বাস ও র্দীঘ অপক্ষো শষেে এমপওিভুক্ত না হওয়ায় এসব শক্ষিক বর্পিযস্ত হয়ে পড়ছেনে। তাদরে পারবিারকি জীবন দুর্দশাগ্রস্ত। করোনাকালে তাদরে জনপ্রতি মাত্র পাঁচ হাজার টাকা বরাদ্দ দওেয়া হয়। তাও অনকেে পানন।ি শক্ষিক সমাজরে করুণ দশা জাতকিে লজ্জতি কর।ে তাদরে বঞ্চনা সামাজকি ববিকেবোধকে দংশন কর।ে নতেৃদ্বয় দশেরে শক্ষিাব্যবস্থার এমন প্রক্ষোপটে এবাররে বশ্বি শক্ষিক দবিসে সরকাররে কাছে শক্ষিকদরে যথাযথ র্মযাদা প্রতষ্ঠিা, শক্ষিাখাতে বরাদ্দ বাড়ানো, সবার চাকরি জাতীয়করণ ও শক্ষিকদরে সব বষৈম্য-বঞ্চনা দূর করতে র্কাযকর পদক্ষপে নওেয়ার জন্য আহ্বান জানান।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

পেঁয়াজ উৎপাদন নিয়ে কৃষকের লোকসানের শঙ্কা বাড়ছে

বঞ্চনার শকিার হয়ে হতাশায় নমিজ্জতি শক্ষিকরা: ন্যাপ

আপডেট সময়ঃ ০৯:১৫:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ অক্টোবর ২০২১

নজিস্ব প্রতবিদেক :
বসেরকারি শক্ষিাপ্রতষ্ঠিানরে শক্ষিকরা ‘বঞ্চনার শকিার হয়ে হতাশায় নমিজ্জতি’ দাবি করে বশ্বি শক্ষিক দবিসে এ ‘বঞ্চনা’র অবসানে র্কাযকর পদক্ষপে নওেয়ার আহ্বান জানয়িছেে বাংলাদশে ন্যাশনাল আওয়ামী র্পাটি (বাংলাদশে ন্যাপ)। বশ্বি শক্ষিক দবিস উপলক্ষে মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক ববিৃততিে এ আহ্বান জানয়িছেনে ন্যাপরে চয়োরম্যান জবেলে রহমান গাণি ও মহাসচবি এম. গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া। নতেৃদ্বয় বলনে, যে ইউনস্কেো আইএলও সনদরে ভত্তিতিে ‘বশ্বি শক্ষিক দবিস’ নর্ধিারতি হয়ছে,ে দুঃখজনক হলওে সত্য যে বাংলাদশেরে স্বাধীনতার ৫০ বছরওে শক্ষিকদরে সইে অধকিার ও র্মযাদা নশ্চিতি করা হয়ন।ি স্বাধীনতার ৫ দশকওে শক্ষিানীতি বাস্তবায়ন করা হয়ন।ি সরকার-িবসেরকারি শক্ষিাব্যবস্থার চরম বষৈম্যরে কারণে শক্ষিানীতি বাস্তবায়নে দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ নওেয়া হয়ন।ি ফলে বসেরকারি শক্ষিকরা বঞ্চনার শকিার হয়ে চরম হতাশায় নমিজ্জতি বলে মন্তব্য করনে ন্যাপ নতোরা। তারা বশ্বি শক্ষিক দবিসে শক্ষিক বঞ্চনার অবসানে র্কাযকর পদক্ষপে নওেয়ার জন্য সরকাররে প্রতি আহ্বান জানান। শক্ষিকরা আর্দশ ও মানবতাবাদী জাঁতি গঠনরে কারগির হলওে আমাদরে দশেে তাদরে অধকিার ও র্মযাদা বষিয়ে শক্ষিকসমাজ হতাশায় নমিজ্জতি। অথচ জাঁতি গঠনে তাদরে অবদান অসামান্য। ঐতহ্যিগতভাবে বশ্বিব্যাপী সব সমাজে শক্ষিকরে র্মযাদা র্সবাধকি। তারাই সমাজরে র্সবজনশ্রদ্ধয়ে ব্যক্তত্বি। কন্তিু বাংলাদশেে শক্ষিকদরে অবস্থা তমেন নয়। দশেে শক্ষিকরা সমাজে উপক্ষেতি ও বঞ্চতি। নতেৃদ্বয় আরও বলনে, দশেরে বসেরকারি শক্ষিকদরে অবস্থা শোচনীয়। র্আথকি দন্যৈদশা ও সামাজকি বঞ্চনা দশেরে বসেরকারি শক্ষিক সমাজরে প্রধান বশৈষ্ট্যি। তাদরে বঞ্চনা-দুঃখ বশেরি ভাগই অব্যক্ত। করোনাকালে ১৮ মাস শক্ষিাপ্রতষ্ঠিান বন্ধ থাকায় নন-এমপওিসহ র্সবস্তররে বসেরকারি শক্ষিাপ্রতষ্ঠিানরে শক্ষিকরা পরবিার-পরজিন নয়িে মানবতের জীবনযাপন করছনে। মাঝে মধ্যে সংবাদমাধ্যমরে মাধ্যমে শক্ষিকদরে র্আতনাদরে দু-একটি চত্রি জানা যায়। এতইে বোঝা যায় বসেরকারি শক্ষিকরা কমেন আছনে। নন-এমপওি শক্ষিাপ্রতষ্ঠিান জাতীয়করণ না হওয়া প্রাথমকি বদ্যিালয় এবং স্বতন্ত্র ইবতদোয়ি মাদরাসা ও কন্ডিারর্গাটনেরে শক্ষিকরা র্দুবষিহ জীবনযাপন করছনে। র্দীঘ দনি ধরে বতেন-ভাতা থকেে বঞ্চতি রয়ছেনে। সরকারি আশ্বাস ও র্দীঘ অপক্ষো শষেে এমপওিভুক্ত না হওয়ায় এসব শক্ষিক বর্পিযস্ত হয়ে পড়ছেনে। তাদরে পারবিারকি জীবন দুর্দশাগ্রস্ত। করোনাকালে তাদরে জনপ্রতি মাত্র পাঁচ হাজার টাকা বরাদ্দ দওেয়া হয়। তাও অনকেে পানন।ি শক্ষিক সমাজরে করুণ দশা জাতকিে লজ্জতি কর।ে তাদরে বঞ্চনা সামাজকি ববিকেবোধকে দংশন কর।ে নতেৃদ্বয় দশেরে শক্ষিাব্যবস্থার এমন প্রক্ষোপটে এবাররে বশ্বি শক্ষিক দবিসে সরকাররে কাছে শক্ষিকদরে যথাযথ র্মযাদা প্রতষ্ঠিা, শক্ষিাখাতে বরাদ্দ বাড়ানো, সবার চাকরি জাতীয়করণ ও শক্ষিকদরে সব বষৈম্য-বঞ্চনা দূর করতে র্কাযকর পদক্ষপে নওেয়ার জন্য আহ্বান জানান।