• বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৪:৫৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ
আইনের অবস্থান থেকে সরকারের আর কিছু করার নেই: আইনমন্ত্রী তীব্র শিক্ষক সঙ্কট নিয়েই চলছে সরকারি মেডিকেল কলেজগুলো রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে সুইজারল্যান্ডের সহযোগিতা চেয়েছেন স্পিকার একাত্তরের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিসহ ৮ দাবি প্রাথমিকের শিক্ষকদের স্বামীর স্থায়ী ঠিকানায় বদলির আদেশ বহাল দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার রোধে প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর রোয়াংছড়ি উপজেলার কুকি চীন সন্ত্রাসী বাহিনীরা রাস্তার ক্ষয়ক্ষতির গ্রস্তে সেনা পরিদর্শন করেন ১৬ আন্তঃনগর ট্রেনে যুক্ত হলো পণ্যবাহী নতুন লাগেজ ভ্যান জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিশ্বনেতাদের যৌথ পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলকে আর ঢাকায় ঢুকতে দেওয়া হবে না: মেয়র তাপস

বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগের পরামর্শ ভারতীয় হাইকমিশনারের

Reporter Name / ৩৪১ Time View
Update : সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক :
ভারতকে তার মানসিকতা পরিবর্তন করে বাংলাদেশের বাজার ও উৎপাদন সক্ষমতার সুবিধা নেওয়া এবং সম্পর্কের ক্ষেত্রে বৈচিত্র্য আনা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী। তার মতে, বাংলাদেশকে অর্থনৈতিক সুযোগ হিসেবে নেওয়া এবং বহুমাত্রিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা উচিত ভারতের। খবর ইকোনমিক টাইমসের। সম্প্রতি ভারতের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় থিংক ট্যাংক অনন্ত অ্যাস্পেন সেন্টারের আয়োজনে এক আলোচনা সভায় অংশ নিয়ে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, উন্নত বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও ব্যবসা (দ্বিপাক্ষিক) সম্পর্ককে আরো স্থিতিস্থাপক করে তুলতে পারে। তিনি জানান, বাংলাদেশে অন্তত সাড়ে তিনশ ভারতীয় প্রতিষ্ঠান নিবন্ধিত রয়েছে, যারা ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) করেছে। দোরাইস্বামী বলেন, আমাদের অটোমোবাইল, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ ও মৎস্য চাষের মতো দ্রুত প্রতিক্রিয়াশীল এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির ক্ষেত্রগুলোকে লক্ষ্য বানাতে হবে। ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, জ¦ালানি হচ্ছে আঞ্চলিক সহযোগিতার পরিচালক। বাংলাদেশ জ¦ালানি-উদ্বৃত্ত নয়। এটি সমাধানের অংশ হতে হবে ভারতকে। সেখানে ভারতীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে অবকাঠামো উন্নয়নের বিশাল সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশের অবকাঠামো পরিবেশ ভালোই সুবিধাজনক। বিনিয়োগের বিষয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশকে বিনিয়োগকারীদের জন্য সবচেয়ে প্রতিবন্ধক শ্রেণিতে ধরা হতো, কিন্তু বর্তমান (ভারতীয়) সরকার (বাংলাদেশকে) সেই তালিকা থেকে অব্যাহতি দিয়েছে। বাংলাদেশে ভারতীয় ব্যবসা অবশ্যই আরও বেশি কিছু করতে পারে। সেক্ষেত্রে ‘গেম চেঞ্জার’ হতে পারে রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল ও সিঙ্গেল উইন্ডো ক্লিয়ারেন্স। সভার সভাপতি ও অনন্ত অ্যাস্পেন সেন্টারের চেয়ারম্যান নওশাব ফোর্বস বলেন, সম্পর্কের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ভারতের জন্য খুবই মূল্যবান। তিনি বলেন, সামাজিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে বাংলাদেশ দ্রুত এগিয়ে গেছে। সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে তারা পাকিস্তান ও ভারতকে ছাড়িয়ে গেছে এবং বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক শিল্প সেখানে। (বাংলাদেশের) ৩৬ শতাংশ কর্মী নারী এবং তাদের কাছ থেকে অনেক কিছু শেখার রয়েছে। ভারতীয় এ শিল্পপতির মতে, বাংলাদেশের সঙ্গে সক্রিয় বিনিয়োগ, বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পর্কে ভারতের সামনে বড় সুযোগ রয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category