০৪:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫ | ই-পেপার

বিএনপির শেখানো বক্তব্য দিয়েছেন খালেদার চিকিৎসকরা: তথ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক :
বিএনপি যে বক্তব্য রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে শিখিয়ে দিয়েছেন সেই বক্তব্যই খালেদা জিয়ার চিকিৎসকরা দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। সোমবার ক্যাবল অপারেটরদের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, কাল আমি টেলিভিশনে দেখেছি জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ফরহাদ হালিম ডোনার বিবৃতি দিয়েছেন। ড্যাবের দপ্তর সম্পাদক ফখরুজ্জামান স্বাক্ষরিত আরেকটি বিবৃতি ছিল। আরেকজন ডাক্তার কাল সংবাদ সম্মেলন করেছেন। এরা সবাই বিএনপির দলীয় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত এবং ড্যাবের শীর্ষস্থানীয় নেতা। ডাক্তার সাহেব যেভাবে কথা বলেছেন, আমি তো ডাক্তার নই, তবে আমি ক্যামিস্ট। আমার বেসিক পড়াশোনা রসায়ন শাস্ত্রে। ডাক্তার সাহেব যেভাবে কথা বলেছেন, যেন এটি শুধু (খালেদা জিয়ার চিকিৎসা) ইউকেতে আছে, আর জার্মানি ও ইউএসএতে আছে। উনি ক্যাটাগরিক্যালি বলেছেন, ভারতে তো নেইই, সিঙ্গাপুর, ব্যাংককেও নেই। এখন ইউরোপের অনেক মানুষ সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা করতে আসেন। আমেরিকার অনেকেও সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা করতে আসেন। সারা দুনিয়ার অনেক মানুষ ব্যাংককেও চিকিৎসা করতে আসেন। ডাক্তার সাহেব কীভাবে বললেন যে সেখানে অবশ্যই নেই, শুধু তারেক রহমান যেখানে আছে সেখানে চিকিৎসা আছে? ইউকে, জার্মানি আর ইউএসএতে চিকিৎসা আছে? এই কথার মাধ্যমে, ওনার বক্তব্যের মাধ্যমে এটি স্পষ্ট হয়েছে যে, গতকাল (গত রোববার) ডাক্তারা যে বক্তব্য দিয়েছেন সেগুলো বিএনপির শেখানো বক্তব্য। তিনি আরও বলেন, বিএনপি যে বক্তব্য রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে শিখিয়ে দিয়েছেন সেই বক্তব্যই ডাক্তার সাহেবরা দিয়েছেন। যেসব ডাক্তার বিবৃতি দিয়েছেন এবং সংবাদ সম্মেলন করেছেন তাদের বেশিরভাগই বিএনপির দলীয় রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। এখন বেগম জিয়ার স্বাস্থ্য নিয়ে রাজনীতিটা বিএনপি নেতাদের কাছ থেকে ডাক্তারদের মধ্যেও নিয়ে গেছেন। গতকালের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে এটিও প্রমাণিত হয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সরকারকে হুমকি দিয়ে বলেছেন দেশে বিশৃঙ্খলা না চাইলে খালেদা জিয়াকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য অনুমতি দিতে হবে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ড. হাছান বলেন, বিএনপি মহাসচিব যদি এ কথা বলে থাকেন এজন্য তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হতে পারে বলে আমি মনে করি। কারণ উনি যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পরিকল্পনা করছেন উনি নিজেই স্বীকার করেছেন, এটি একটি ফৌজদারি অপরাধ। ওনারা অতীতে অনেক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছেন, দেশের মানুষ তাদের আর বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে দেবে না। কিস্তিতে সেট টপ বক্স কেনার বিষয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এককালীনের পাশাপাশি কিস্তিতেও যাতে সেট টপ বক্স কেনার সুযোগ থাকে, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। মন্ত্রী বলেন, ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরে ক্যাবল অপারেটিং পদ্ধতি ডিজিটাল করার সময় বেঁধে দেওয়া হয়। অগ্রগতি কতটুকু সেটি পর্যালোচনা করেছি। ক্যাবল অপারেটররা বলেছেন, সারাদেশে গ্রাহকদের মধ্যে সচেতনতা তৈরি হয়েছে। ফিড অপারেটররাও সেট টপ বক্স কেনার জন্য বিনিয়োগ করেছে। ক্যাবল অপারেটিং পদ্ধতি ডিজিটালাইজড হলে গ্রাহক ভালোমতো টেলিভিশন দেখতে পারবেন। বছরে ১৫০০-১৮০০ কোটি টাকা সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে। সব গ্রাহককে ডিজিটালাইজড করতে পারলে এ টাকা সরকার রাজস্ব পাবে। ক্যাবল অপারেটররাও তাদের পাওনা সঠিকভাবে পাচ্ছে না। টেলিভিশনগুলোও তখন পে-চ্যানেল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে পারবে। ড. হাসান আরও বলেন, এরইমধ্যে এক রিটের শুনানি নিয়ে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরের ক্যাবল নেটওয়ার্ক ডিজিটাল করা নিয়ে স্থগিতাদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। স্থগিতাদেশ প্রত্যাহারে মন্ত্রণালয় কাজ করছে, আশা করছি স্থগিতাদেশ উঠে যাবে। আদেশ ওঠে গেলে আমরা আবার বসে সময় কতটুকু বাড়ানো যায় সেটা ঠিক করবো। গ্রাহক পর্যায়ে প্রস্তুতি দেখে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তিনি বলেন, সব ধরনের গ্রাহকরা যাতে সহজে বিভিন্ন মানের সেট টপ বক্স পায় সে বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। প্রয়োজন ও সামর্থ্য অনুযায়ী যাতে সেট টপ বক্স কিনতে পারেন সে আলোচনাও হয়েছে। এককালীনের পাশাপাশি কিস্তিতেও যাতে সেট টপ বক্স কেনার সুযোগ থাকে সেটি নিয়েও আলোচনা করেছি। সরকারি কোনো সংস্থার মাধ্যমে দেশেও এটি উৎপাদন করা যায় কি না, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। ক্যাবল অপারেটিং ডিজিটাল করতে রিট ছাড়া অন্য কোনো জটিলতা আছে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ক্যাবল অপারেটররা প্রস্তুতি নিয়েছেন। ডিজিটাল হেডঅ্যান্ড বসানোর কাজটি তাদের করতে হয়। সেটি তারা অলমোস্ট সারাদেশে করেছে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম ছাড়াও মেট্রোপলিটন শহরসহ অন্য শহরেও করেছেন। কিন্তু শুধু ডিজিটাল হেডঅ্যান্ড বসলেই ক্যাবল অপারেটিং সিস্টেম ডিজিটাল হবে না, প্রত্যেকটা গ্রাহকের কাছে সেট টপ বক্স থাকতে হবে, তবেই ক্যাবল অপারেটিং সিস্টেমটা ডিজিটালাইজড হবে। তথ্যমন্ত্রী বলেন, গ্রাহক পর্যায়ে এখনো সবাই সেট টপ বক্স কেনেনি বা সবাইকে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। দেশে স্টক ও সাপ্লাইয়ের বিষয় আছে। কত শতাংশ গ্রাহকের কাছে সেট টপ বক্স আছে সে পরিসংখ্যান তারা দিতে পারেনি, তবে অনেক গ্রাহকের কাছে এখানো সেট টপ বক্স নেই। গ্রাহকের কাছে না থাকলে অপারেটিং সিস্টেম ডিজিটাল করা সম্ভব নয়। সেট টপ বক্স সংগ্রহ করতে গ্রাহক যাতে আরেকটু সময় পায় সেজন্য সময় বাড়ানোর বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ থাকায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সমুদ্রসম্পদ আহরণের জন্য গবেষণার ওপর জোর দিতে হবে:চসিক মেয়র

বিএনপির শেখানো বক্তব্য দিয়েছেন খালেদার চিকিৎসকরা: তথ্যমন্ত্রী

আপডেট সময়ঃ ০৮:১৭:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ নভেম্বর ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক :
বিএনপি যে বক্তব্য রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে শিখিয়ে দিয়েছেন সেই বক্তব্যই খালেদা জিয়ার চিকিৎসকরা দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। সোমবার ক্যাবল অপারেটরদের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, কাল আমি টেলিভিশনে দেখেছি জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ফরহাদ হালিম ডোনার বিবৃতি দিয়েছেন। ড্যাবের দপ্তর সম্পাদক ফখরুজ্জামান স্বাক্ষরিত আরেকটি বিবৃতি ছিল। আরেকজন ডাক্তার কাল সংবাদ সম্মেলন করেছেন। এরা সবাই বিএনপির দলীয় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত এবং ড্যাবের শীর্ষস্থানীয় নেতা। ডাক্তার সাহেব যেভাবে কথা বলেছেন, আমি তো ডাক্তার নই, তবে আমি ক্যামিস্ট। আমার বেসিক পড়াশোনা রসায়ন শাস্ত্রে। ডাক্তার সাহেব যেভাবে কথা বলেছেন, যেন এটি শুধু (খালেদা জিয়ার চিকিৎসা) ইউকেতে আছে, আর জার্মানি ও ইউএসএতে আছে। উনি ক্যাটাগরিক্যালি বলেছেন, ভারতে তো নেইই, সিঙ্গাপুর, ব্যাংককেও নেই। এখন ইউরোপের অনেক মানুষ সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা করতে আসেন। আমেরিকার অনেকেও সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা করতে আসেন। সারা দুনিয়ার অনেক মানুষ ব্যাংককেও চিকিৎসা করতে আসেন। ডাক্তার সাহেব কীভাবে বললেন যে সেখানে অবশ্যই নেই, শুধু তারেক রহমান যেখানে আছে সেখানে চিকিৎসা আছে? ইউকে, জার্মানি আর ইউএসএতে চিকিৎসা আছে? এই কথার মাধ্যমে, ওনার বক্তব্যের মাধ্যমে এটি স্পষ্ট হয়েছে যে, গতকাল (গত রোববার) ডাক্তারা যে বক্তব্য দিয়েছেন সেগুলো বিএনপির শেখানো বক্তব্য। তিনি আরও বলেন, বিএনপি যে বক্তব্য রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে শিখিয়ে দিয়েছেন সেই বক্তব্যই ডাক্তার সাহেবরা দিয়েছেন। যেসব ডাক্তার বিবৃতি দিয়েছেন এবং সংবাদ সম্মেলন করেছেন তাদের বেশিরভাগই বিএনপির দলীয় রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। এখন বেগম জিয়ার স্বাস্থ্য নিয়ে রাজনীতিটা বিএনপি নেতাদের কাছ থেকে ডাক্তারদের মধ্যেও নিয়ে গেছেন। গতকালের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে এটিও প্রমাণিত হয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সরকারকে হুমকি দিয়ে বলেছেন দেশে বিশৃঙ্খলা না চাইলে খালেদা জিয়াকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য অনুমতি দিতে হবে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ড. হাছান বলেন, বিএনপি মহাসচিব যদি এ কথা বলে থাকেন এজন্য তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হতে পারে বলে আমি মনে করি। কারণ উনি যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পরিকল্পনা করছেন উনি নিজেই স্বীকার করেছেন, এটি একটি ফৌজদারি অপরাধ। ওনারা অতীতে অনেক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছেন, দেশের মানুষ তাদের আর বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে দেবে না। কিস্তিতে সেট টপ বক্স কেনার বিষয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এককালীনের পাশাপাশি কিস্তিতেও যাতে সেট টপ বক্স কেনার সুযোগ থাকে, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। মন্ত্রী বলেন, ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরে ক্যাবল অপারেটিং পদ্ধতি ডিজিটাল করার সময় বেঁধে দেওয়া হয়। অগ্রগতি কতটুকু সেটি পর্যালোচনা করেছি। ক্যাবল অপারেটররা বলেছেন, সারাদেশে গ্রাহকদের মধ্যে সচেতনতা তৈরি হয়েছে। ফিড অপারেটররাও সেট টপ বক্স কেনার জন্য বিনিয়োগ করেছে। ক্যাবল অপারেটিং পদ্ধতি ডিজিটালাইজড হলে গ্রাহক ভালোমতো টেলিভিশন দেখতে পারবেন। বছরে ১৫০০-১৮০০ কোটি টাকা সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে। সব গ্রাহককে ডিজিটালাইজড করতে পারলে এ টাকা সরকার রাজস্ব পাবে। ক্যাবল অপারেটররাও তাদের পাওনা সঠিকভাবে পাচ্ছে না। টেলিভিশনগুলোও তখন পে-চ্যানেল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে পারবে। ড. হাসান আরও বলেন, এরইমধ্যে এক রিটের শুনানি নিয়ে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরের ক্যাবল নেটওয়ার্ক ডিজিটাল করা নিয়ে স্থগিতাদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। স্থগিতাদেশ প্রত্যাহারে মন্ত্রণালয় কাজ করছে, আশা করছি স্থগিতাদেশ উঠে যাবে। আদেশ ওঠে গেলে আমরা আবার বসে সময় কতটুকু বাড়ানো যায় সেটা ঠিক করবো। গ্রাহক পর্যায়ে প্রস্তুতি দেখে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তিনি বলেন, সব ধরনের গ্রাহকরা যাতে সহজে বিভিন্ন মানের সেট টপ বক্স পায় সে বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। প্রয়োজন ও সামর্থ্য অনুযায়ী যাতে সেট টপ বক্স কিনতে পারেন সে আলোচনাও হয়েছে। এককালীনের পাশাপাশি কিস্তিতেও যাতে সেট টপ বক্স কেনার সুযোগ থাকে সেটি নিয়েও আলোচনা করেছি। সরকারি কোনো সংস্থার মাধ্যমে দেশেও এটি উৎপাদন করা যায় কি না, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। ক্যাবল অপারেটিং ডিজিটাল করতে রিট ছাড়া অন্য কোনো জটিলতা আছে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ক্যাবল অপারেটররা প্রস্তুতি নিয়েছেন। ডিজিটাল হেডঅ্যান্ড বসানোর কাজটি তাদের করতে হয়। সেটি তারা অলমোস্ট সারাদেশে করেছে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম ছাড়াও মেট্রোপলিটন শহরসহ অন্য শহরেও করেছেন। কিন্তু শুধু ডিজিটাল হেডঅ্যান্ড বসলেই ক্যাবল অপারেটিং সিস্টেম ডিজিটাল হবে না, প্রত্যেকটা গ্রাহকের কাছে সেট টপ বক্স থাকতে হবে, তবেই ক্যাবল অপারেটিং সিস্টেমটা ডিজিটালাইজড হবে। তথ্যমন্ত্রী বলেন, গ্রাহক পর্যায়ে এখনো সবাই সেট টপ বক্স কেনেনি বা সবাইকে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। দেশে স্টক ও সাপ্লাইয়ের বিষয় আছে। কত শতাংশ গ্রাহকের কাছে সেট টপ বক্স আছে সে পরিসংখ্যান তারা দিতে পারেনি, তবে অনেক গ্রাহকের কাছে এখানো সেট টপ বক্স নেই। গ্রাহকের কাছে না থাকলে অপারেটিং সিস্টেম ডিজিটাল করা সম্ভব নয়। সেট টপ বক্স সংগ্রহ করতে গ্রাহক যাতে আরেকটু সময় পায় সেজন্য সময় বাড়ানোর বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ থাকায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।