০১:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ই-পেপার

মামলাজট কমাতে যা যা প্রয়োজন সরকার করবে: আইনমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক :
দেশের আদালতে মামলাজট কমাতে যা যা প্রয়োজন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার তাই করবেন বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, আদালতের মামলার জট কমাতে পৃথিবীতে যেসব পদ্ধতি আছে, যা যা অনুসরণ করা প্রয়োজন, আমরা তাই করবো। আজ রোববার রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে সহকারী জজ ও সমপর্যায়ের বিচারকদের ৪৩ ও ৪৪তম বিশেষ বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। রাষ্ট্রপতি যখনই মনে করবেন তখনই সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে বিচারপতি নিয়োগ দেবেন বলেও জানান তিনি। মন্ত্রী বলেন, বিচারকরা হলেন বিচার বিভাগের প্রধান চালিকাশক্তি। তাই তাদের দক্ষতা উন্নয়নে দেশে-বিদেশে বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের সক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে। ফলে আজ এই ইনস্টিটিউটে একই সঙ্গে দুটি ব্যাচের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সে ৭০ জন অংশ নিতে পেরেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে এটা সম্ভব হয়েছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

দুর্নীতির মামলায় রাজউকের সাবেক কর্মচারীর ৭ বছরের কারাদ-

মামলাজট কমাতে যা যা প্রয়োজন সরকার করবে: আইনমন্ত্রী

আপডেট সময়ঃ ০৮:০৩:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক :
দেশের আদালতে মামলাজট কমাতে যা যা প্রয়োজন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার তাই করবেন বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, আদালতের মামলার জট কমাতে পৃথিবীতে যেসব পদ্ধতি আছে, যা যা অনুসরণ করা প্রয়োজন, আমরা তাই করবো। আজ রোববার রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে সহকারী জজ ও সমপর্যায়ের বিচারকদের ৪৩ ও ৪৪তম বিশেষ বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। রাষ্ট্রপতি যখনই মনে করবেন তখনই সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে বিচারপতি নিয়োগ দেবেন বলেও জানান তিনি। মন্ত্রী বলেন, বিচারকরা হলেন বিচার বিভাগের প্রধান চালিকাশক্তি। তাই তাদের দক্ষতা উন্নয়নে দেশে-বিদেশে বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের সক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে। ফলে আজ এই ইনস্টিটিউটে একই সঙ্গে দুটি ব্যাচের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সে ৭০ জন অংশ নিতে পেরেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে এটা সম্ভব হয়েছে।