ঢাকা ১২:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫

ময়মনসিংহ হাই-টেক পার্ক হবে তরুণ প্রজন্মের কর্মসংস্থানের নতুন ঠিকানা: আইসিটি প্রতিমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক :
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ময়মনসিংহ হাই-টেক পার্ক হবে তরুণ প্রজন্মের কর্মসংস্থানের নতুন ঠিকানা। তিনি বলেন, এটি চালু হলে এলাকার তরুণদের চাকরির জন্য ঢাকা কিংবা বিদেশমূখী হতে হবে না। আইসিটি প্রতিমন্ত্রী আজ বুধবার ময়মনসিংহের সদর উপজেলার কিসমত রহমতপুরে ‘ময়মনসিংহ আইটি হাই-টেক পার্ক’র ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের পর সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন। চতুর্থ শিল্প-বিপ্লব মোকাবিলায় অগ্রসর প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণার লক্ষ্যে দেশের ৩৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষায়িত ল্যাব প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে উল্লেখ করে জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, এসব ল্যাব শ্রমনির্ভর অর্থনীতি থেকে জ্ঞান-নির্ভর ও উন্নত অর্থনীতির স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। এর আগে প্রতিমন্ত্রী এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কিসমত রহমতপুরে ‘ময়মনসিংহ আইটি হাই-টেক পার্ক’র ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। অন্যান্যের মধ্যে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম মনিরা সুলতানা, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. বিকর্ণ কুমার ঘোষ, ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের মেয়র ইকরামুল হক টিটু, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু ও আইসিটি বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ এবং জেলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। গতকাল বুধবার দুপুরের দিকে এক সরকারি তথ্য বিবরণীতে এ খবর জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, ভারত সরকারের অর্থায়নে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের অধীন জেলা পর্যায়ে আইটি-হাইটেক পার্ক স্থাপন প্রকল্পের আওতায় ময়মনসিংহে ৭ একর জায়গার ওপর ১৫৩ কোটি টাকা ব্যয়ে এ হাই-টেক পার্কটি নির্মিত হতে যাচ্ছে। প্রতি তলায় ১৫ হাজার বর্গফুট বিশিষ্ট ৭ তলা ভবন এবং সিনেপ্লেক্স নির্মিত হবে। আগামী দুই বছরের মধ্যে পার্কের নির্মাণ কাজ শেষ হবে। পার্কটি চালু হলে প্রতিবছর ১ হাজার তরুণ-তরুণী প্রশিক্ষণ নিতে পারবে এবং ৩ হাজার তরুণ-তরুণীর কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

পেঁয়াজ উৎপাদন নিয়ে কৃষকের লোকসানের শঙ্কা বাড়ছে

ময়মনসিংহ হাই-টেক পার্ক হবে তরুণ প্রজন্মের কর্মসংস্থানের নতুন ঠিকানা: আইসিটি প্রতিমন্ত্রী

আপডেট সময়ঃ ০৮:১০:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জুন ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক :
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ময়মনসিংহ হাই-টেক পার্ক হবে তরুণ প্রজন্মের কর্মসংস্থানের নতুন ঠিকানা। তিনি বলেন, এটি চালু হলে এলাকার তরুণদের চাকরির জন্য ঢাকা কিংবা বিদেশমূখী হতে হবে না। আইসিটি প্রতিমন্ত্রী আজ বুধবার ময়মনসিংহের সদর উপজেলার কিসমত রহমতপুরে ‘ময়মনসিংহ আইটি হাই-টেক পার্ক’র ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের পর সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন। চতুর্থ শিল্প-বিপ্লব মোকাবিলায় অগ্রসর প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণার লক্ষ্যে দেশের ৩৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষায়িত ল্যাব প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে উল্লেখ করে জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, এসব ল্যাব শ্রমনির্ভর অর্থনীতি থেকে জ্ঞান-নির্ভর ও উন্নত অর্থনীতির স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। এর আগে প্রতিমন্ত্রী এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কিসমত রহমতপুরে ‘ময়মনসিংহ আইটি হাই-টেক পার্ক’র ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। অন্যান্যের মধ্যে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম মনিরা সুলতানা, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. বিকর্ণ কুমার ঘোষ, ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের মেয়র ইকরামুল হক টিটু, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু ও আইসিটি বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ এবং জেলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। গতকাল বুধবার দুপুরের দিকে এক সরকারি তথ্য বিবরণীতে এ খবর জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, ভারত সরকারের অর্থায়নে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের অধীন জেলা পর্যায়ে আইটি-হাইটেক পার্ক স্থাপন প্রকল্পের আওতায় ময়মনসিংহে ৭ একর জায়গার ওপর ১৫৩ কোটি টাকা ব্যয়ে এ হাই-টেক পার্কটি নির্মিত হতে যাচ্ছে। প্রতি তলায় ১৫ হাজার বর্গফুট বিশিষ্ট ৭ তলা ভবন এবং সিনেপ্লেক্স নির্মিত হবে। আগামী দুই বছরের মধ্যে পার্কের নির্মাণ কাজ শেষ হবে। পার্কটি চালু হলে প্রতিবছর ১ হাজার তরুণ-তরুণী প্রশিক্ষণ নিতে পারবে এবং ৩ হাজার তরুণ-তরুণীর কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।