• রবিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩, ০১:১৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ
দুদক কর্মকর্তাদের নৈতিকতার সাথে দায়িত্ব পালনের আহ্বান রাষ্ট্রপতির বেগম রোকেয়ার স্বপ্ন পূরণ করতে পেরেছে বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে মাঠে নামছে ভোক্তা-অধিকার রাজনীতি যার যার, অর্থনীতি সবার: এফবিসিসিআই সভাপতি বান্দরবানে হুমকির মুখে সরকারের হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন কাজ বান্দরবান জেলা সদর সহ ৬ টি উপজেেলায় শিশুদেরকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়া হবে বান্দরবানে প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা মাদকদ্রব্য ধ্বংস বিচারপতির গাড়িতে তেল কম দেওয়ায় ফিলিং স্টেশনকে জরিমানা বিচারক সোহেল রানার সাজার বিরুদ্ধে আপিলের রায় ১২ ডিসেম্বর শেয়ারবাজারে বিদেশী বিনিয়োগ ক্রমাগত কমছে

শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় আনতে তথ্য সংগ্রহ করবে ইউজিসি

Reporter Name / ৩৮২ Time View
Update : মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক :
জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া যেসব শিক্ষার্থী টিকা নিতে পারেননি তাদের জন্য একটি লিংক তৈরি করে শিক্ষার্থীদের মোবাইল নম্বরে পাঠাবে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। সেখানে শিক্ষার্থীদের জন্মনিবন্ধনসহ বিভিন্ন তথ্য ১০ দিনের মধ্যে দিতে হবে। এরপর তথ্য প্রদান করা শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় আনা হবে। গতকাল মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসন ও ক্লাসে পাঠদান শুরু করতে ইউজিসি ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বেলা সাড়ে ১১টায় এ সভা শুরু হয়ে দুপুর ২টায় শেষ হয়। সভা শেষে ইউজিসির সদস্য (বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়) অধ্যাপক বিশ্বজিৎ দত্ত বলেন, টিকা সংক্রান্ত তথ্য দিতে বারবার নির্দেশনা দেওয়ার পরও অনেক শিক্ষার্থী তথ্য দিচ্ছে না বলে উপাচার্যরা জানিয়েছেন। তার সঙ্গে কিছু শিক্ষার্থীর জাতীয় পরিচয়পত্র নেই, তারাও টিকার বাইরে রয়েছেন। তিনি বলেন, টিকা সংক্রান্ত সব তথ্য সংগ্রহ করতে আগামী দুদিনের মধ্যে একটি লিংক তৈরি করে শিক্ষার্থীদের মোবাইল নম্বরে পাঠানো হবে। সেই লিংকে প্রবেশ করলে একটি ফর্ম পাওয়া যাবে। সেখানে যাদের এনআইডি নেই তাদের জন্মনিবন্ধন নম্বর, মোবাইল নম্বরসহ কিছু তথ্য যুক্ত করে পরবর্তী ১০ দিনের মধ্যে পাঠাতে বলা হবে। এসব তথ্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। তার ভিত্তিতে সবাইকে টিকার আওতায় আনা হবে। ইউজিসির সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. ফেরদৌস জামানের কাছে জানতে চাইলে বলেন, সরকারি-বেসরকারি ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় মিলে মোট ৩৯ লাখ শিক্ষার্থী রয়েছে। তাদের মধ্যে এ পর্যন্ত ১৭ লাখ শিক্ষার্থী টিকার জন্য রেজিস্ট্রেশন করেছে। বাকিদের আগামী ২৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নিবন্ধন কাজ শেষ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে যত্রতত্র বিভাগ খোলা হয়, সে জন্য একটি মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করে নতুন বিভাগ খোলার অনুমোদন দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, আগামী ২৭ সেপ্টেম্বরের পর সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অন্তত একটি টিকার ডোজ সম্পন্ন হবে তারা চাইলে এ সময়ের পর বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে পাঠদান শুরু করতে পারবে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কাজ শেষ হলে আবাসিক হলও খোলা যাবে। যাদের সুযোগ থাকবে ও একটি টিকার ডোজ নেওয়া বাকি থাকলে ক্যাম্পাসে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপন করে সেখান থেকে টিকা শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের টিকা দিতে পারবেন। গত ২৬ আগস্ট করোনা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার বিষয়ে করোনা প্রতিরোধে গঠিত টেকনিক্যাল কমিটির সঙ্গে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে ধাপে ধাপে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category