• বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৪১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ
কৃষি জমির মাটি কাটার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেড় বছরেও চালু হয়নি বিশেষায়িত শিশু হাসপাতালের কার্যক্রম শ্রম আইন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র টালবাহানা করছে: প্রতিমন্ত্রী কারিগরির সনদ বাণিজ্য: জিজ্ঞাসাবাদে দায় এড়ানোর চেষ্টা সাবেক চেয়ারম্যানের বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিতে কাতারের প্রতি আহ্বান রাষ্ট্রপতির ফরিদপুরে ১৫ জনের মৃত্যু: অপেশাদার লাইসেন্সে ১৩ বছর ধরে বাস চালাচ্ছিলেন চালক বেনজীরের দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের অগ্রগতি প্রতিবেদন চেয়েছেন হাইকোর্ট পাট পণ্যের উন্নয়ন ও বিপণনে সমন্বিত পথনকশা প্রণয়ন করা হবে: পাটমন্ত্রী কক্সবাজারে অপহরণের ২৬ ঘণ্টা পর পল্লী চিকিৎসক মুক্ত বান্দরবানের তিন উপজেলায় ভোট স্থগিত : ইসি সচিব

শুতে দিলে ঘুমাতে চায় বিএনপি: আইনমন্ত্রী

Reporter Name / ২৭৫ Time View
Update : শুক্রবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক :
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেছেন, কথায় আছে-দাঁড়াতে দিলে বসতে চায়, বসতে দিলে শুতে চায়, আর শুতে দিলে ঘুমাতে চায়, বিএনপি অবস্থাটা এ রকম হয়ে গেছে। তারা এখন বলে খালেদা জিয়াকে বিদেশে যেতে দিতে হবে। পরিষ্কার কথা, আইন অনুযায়ী নিষ্পত্তিকৃত দরখাস্ত আবার পুনর্বিবেচনার কোনো সুযোগ থাকে না। দুবার তাদের আবেদন আদালত নাকচ করেছেন। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আখাউড়া উপজেলা সদরের সড়ক বাজারে শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণকালে এসব কথা বলেন তিনি। আইনমন্ত্রী বলেন, এতিম ও অসহায়-দুস্থদের টাকা আত্মসাতের দায়ে বেগম জিয়াকে বিচারিক আদালত পৃথক দুটি মামলায় রায়ে একটিতে ১০ বছর, অন্যটিতে ৭ বছর সাজা দিয়েছেন। গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে ডেকে বলেছিলেন, পরিবারের আবেদন করেছে বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ, আইনের মাধ্যমে তাকে ছেড়ে দেওয়ার ব্যবস্থা কর। সেদিন তাকে আমরা দুটি শর্তে ছেড়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিলাম। একটি হলো তিনি বিদেশ যেতে পারবেন না। অপরটি হলো বাড়ি থেকে চিকিৎসা নেবেন। হাসপাতালে যেতে বাধা নেই। এত কিছু করার পরও মানবিক কারণে দ-াদেশ স্থগিত রেখে প্রধানমন্ত্রী নির্বাহী আদেশে তাকে মুক্তি দেন। এখন বলে বিদেশে যেতে দিতে হবে। আইনে সে সুযোগ নেই। তিনি আরও বলেন, খালেদা জিয়ার বিদেশ যাওয়ার ব্যাপারে ১৫ জন আইনজীবী আমার সাথে দেখা করেছিলেন। স্বাভাবিকভাবেই আমি জানি, আমি যে আইনের কথা বলছি এবং আমি যে আইনে এটা নাকচ করেছি সেটি সঠিক। তারপরও ওঁদের (বিএনপি) আইনজীবীদের কথা অনুযায়ী, কোথাও কোনো নজির আছে কিনা সেটা দেখার জন্য আমি একটু সময় নিয়েছি। আর সেই সময় নেওয়ার সুযোগে তারা বলেন, আন্দোলন করবেন। এক দফা এক দাবি। মানবিকতা আন্দোলনের মাধ্যমে কামাই করা যায় না। আইন আইনের গতিতে চলতে দিন। জিয়াউর রহমানের গতিতে আইন চলবে না। আপনাদের গতিতে চলবে না। সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব গোলাম সারওয়ার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক (ডিসি) হায়াত-উদ-দৌলা খান, পুলিশ সুপার (এসপি) আনিসুর রহমান, পৌরসভার মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোমানা আক্তারসহ স্থানীয় নেতারা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category