০৯:৪৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ই-পেপার

হাওরে স্থায়ী ফসলরক্ষা বাঁধ নির্মাণ সম্ভব নয়: পরিকল্পনামন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক :
হাওরে স্থায়ী ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। আজ শনিবার দুপুরে সুনামগঞ্জের দেখার হাওরের ঝুঁকিপূর্ণ আসানমারা বেরিবাঁধ পরিদর্শন শেষে তিনি এইসব কথা বলেন। পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, ‘গত কয়েকদিন সুনাগঞ্জের কৃষকদের জন্য বিপজ্জনক ছিল। প্রথম ধাক্কা সামলানো গেছে। এই ধাক্কায় অনেক কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। সরকার এসব কৃষকদের পাশে দাঁড়াবে। এরইমধ্যে সরকারি সহায়তা প্রশাসনের কাছে পৌঁছেছে। এই সহায়তা সহায়তা দ্রুত প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তদের হাতে পৌঁছাতে হবে।’ তিনি বলেছেন, ‘আগামী দুদিন বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা আছে। এসময়ে হাওররক্ষা বাঁধগুলোকে নিবীর তদারকির মধ্যে রাখতে হবে। একইসঙ্গে দ্রুত ধানকাটা সারতে হবে। হাওরে এখন বহু সংখ্যক ধানকাটার যন্ত্র রয়েছে।’ মন্ত্রী বলেন, ‘শ্রমিকদেরও কাজে লাগাতে হবে। অন্যান্য জেলার শ্রমিকদের নিয়ে আসতে হবে। আসার পথে শ্রমিকরা যেন বাধার মুখে না পড়ে সেটি প্রশাসন খেয়াল রাখবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এ বছর প্রধান কাজ ধান ঘরে তোলা। পরের বছরও বাঁধের কাজ আরও ভালো করতে হবে। হাওরে স্থায়ী বাঁধ সম্ভব নয়। প্রতিবছরই কিছু কাজ করতে হবে।’ এ সময় উপস্থিত ছিলেন সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক বিমল চন্দ্র সোমসহ অন্যরা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

দুর্নীতির মামলায় রাজউকের সাবেক কর্মচারীর ৭ বছরের কারাদ-

হাওরে স্থায়ী ফসলরক্ষা বাঁধ নির্মাণ সম্ভব নয়: পরিকল্পনামন্ত্রী

আপডেট সময়ঃ ০৮:১৩:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ এপ্রিল ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক :
হাওরে স্থায়ী ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। আজ শনিবার দুপুরে সুনামগঞ্জের দেখার হাওরের ঝুঁকিপূর্ণ আসানমারা বেরিবাঁধ পরিদর্শন শেষে তিনি এইসব কথা বলেন। পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, ‘গত কয়েকদিন সুনাগঞ্জের কৃষকদের জন্য বিপজ্জনক ছিল। প্রথম ধাক্কা সামলানো গেছে। এই ধাক্কায় অনেক কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। সরকার এসব কৃষকদের পাশে দাঁড়াবে। এরইমধ্যে সরকারি সহায়তা প্রশাসনের কাছে পৌঁছেছে। এই সহায়তা সহায়তা দ্রুত প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তদের হাতে পৌঁছাতে হবে।’ তিনি বলেছেন, ‘আগামী দুদিন বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা আছে। এসময়ে হাওররক্ষা বাঁধগুলোকে নিবীর তদারকির মধ্যে রাখতে হবে। একইসঙ্গে দ্রুত ধানকাটা সারতে হবে। হাওরে এখন বহু সংখ্যক ধানকাটার যন্ত্র রয়েছে।’ মন্ত্রী বলেন, ‘শ্রমিকদেরও কাজে লাগাতে হবে। অন্যান্য জেলার শ্রমিকদের নিয়ে আসতে হবে। আসার পথে শ্রমিকরা যেন বাধার মুখে না পড়ে সেটি প্রশাসন খেয়াল রাখবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এ বছর প্রধান কাজ ধান ঘরে তোলা। পরের বছরও বাঁধের কাজ আরও ভালো করতে হবে। হাওরে স্থায়ী বাঁধ সম্ভব নয়। প্রতিবছরই কিছু কাজ করতে হবে।’ এ সময় উপস্থিত ছিলেন সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক বিমল চন্দ্র সোমসহ অন্যরা।