• বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৫:০৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ
আইনের অবস্থান থেকে সরকারের আর কিছু করার নেই: আইনমন্ত্রী তীব্র শিক্ষক সঙ্কট নিয়েই চলছে সরকারি মেডিকেল কলেজগুলো রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে সুইজারল্যান্ডের সহযোগিতা চেয়েছেন স্পিকার একাত্তরের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিসহ ৮ দাবি প্রাথমিকের শিক্ষকদের স্বামীর স্থায়ী ঠিকানায় বদলির আদেশ বহাল দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার রোধে প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর রোয়াংছড়ি উপজেলার কুকি চীন সন্ত্রাসী বাহিনীরা রাস্তার ক্ষয়ক্ষতির গ্রস্তে সেনা পরিদর্শন করেন ১৬ আন্তঃনগর ট্রেনে যুক্ত হলো পণ্যবাহী নতুন লাগেজ ভ্যান জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিশ্বনেতাদের যৌথ পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলকে আর ঢাকায় ঢুকতে দেওয়া হবে না: মেয়র তাপস

২১ কেন্দ্রে প্রতিদিন টিকা পাবে ৪০ হাজার শিশু

Reporter Name / ২৭৫ Time View
Update : শনিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক :
স্কুল-কলেজে পাঠদান কার্যক্রম স্বাভাবিক করতে ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগ শুরু হয়েছে। এবার ব্যাপক পরিসরে স্কুল শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় আনতে পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে, প্রতিদিন ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী ৪০ হাজার শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়া হবে। আর এ কার্যক্রম শুরু হতে পারে আগামী ৩০ অক্টোবর থেকে। আজ শনিবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক। তিনি বলেন, ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী ৪০ হাজার শিক্ষার্থীকে প্রতিদিন টিকা দেওয়া হবে। আশা করছি আগামী ৩০ অক্টোবর থেকে এ কার্যক্রম শুরু হবে। মাউশির মহাপরিচালক আরও বলেন, ঢাকা মহানগরীর স্কুল এবং কলেজ মিলিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ৭৮৩টি। এখানে শিক্ষার্থী সংখ্যা ৬ লাখ ১৫ হাজার। আমরা এদেরকে প্রথম ধাপে টিকার আওতায় আনবো। এ টিকাদান কার্যক্রম শুরু হবে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে। যেখানে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার জন্য ২০০টি বুথ থাকবে। কোন প্রক্রিয়ায় শিক্ষার্থীদের টিকা কার্যক্রম শুরু হবে এমন প্রশ্নে গোলাম ফারুক বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকা চূড়ান্ত করার পর তারা যেন সুরক্ষা অ্যাপসে রেজিস্ট্রেশন করতে পারে, সে বিষয়ে মাউশি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। এরপর আমরা স্কুল অনুযায়ী তারিখ নির্ধারণ করে দেবো যেন সুশৃঙ্খলভাবে টিকাদান কার্যক্রম সম্পন্ন হয়। দেশের ২১টি পয়েন্টে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা আছে জানিয়ে অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক বলেন, ঢাকা মহানগরীর টিকাদান কার্যক্রম শেষ হলে পরবর্তীতে দেশের ২১টি পয়েন্টে এ কার্যক্রম ছড়িয়ে দেওয়া হবে। চলতি বছরের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা টিকাপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে কি না এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, সব শিক্ষার্থীকে সমান গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। আশা করছি টিকার প্রাপ্যতা নিয়ে সংকট হবে না। বেশিরভাগ শিক্ষার্থী টিকার আওতায় এলেই জানুয়ারি থেকে স্কুল-কলেজে স্বাভাবিক পাঠদান কার্যক্রম শুরু হবে বলেও জানান মাউশি মহাপরিচালক।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category