নিজস্ব প্রতিবেদক :
আগামী ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কমিটি হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ এবং ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ ছাত্রলীগের কমিটি একসঙ্গে দেওয়া হবে বলে জানান তিনি। মঙ্গলবার ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলনে এ কথা জানান ওবায়দুল কাদের। এর আগে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপি সমাবেশকে সামনে রেখে দেশে যেন কোনো অস্থিরতা সৃষ্টি করতে না পারে, সেজন্য আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা সতর্ক পাহারায় থাকবেন বলে জানান তিনি। ওবায়দুল কাদের বলেন, আজ থেকেই পাড়া-মহল্লা, ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, জেলা- উপজেলায় সতর্ক পাহারায় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা থাকবে। মানুষকে বাঁচাতে হবে। মানুষের জানমালের নিরাপত্তা দিতে হবে। তাদের বিশ্বাস নেই। এরা সাম্প্রদায়িকতার ঠিকানা। এরা বাংলাদেশ নালিশ পার্টি-বিএনপি। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, বিএনপির ডাকে মহাসমাবেশ, হয় সমাবেশ। আওয়ামী লীগ ডাকে সমাবেশ, হয়ে যায় মহাসমাবেশ। ১০ ডিসেম্বর তারা সমাবেশ করবে। গত ১৩ বছরে তারা ১৩ দিনও রাস্তায় দাঁড়াতে পারেনি। মির্জা ফখরুল সাহেব, জানি আপনার অন্তরে কেন এত জ¦ালা। জালারে জ¦ালা বুকে বড় জ¦ালা। অন্তরে বড় জালা। পদ্মা সেতুই নাকি জোড়াতালি দিয়ে করেছে। সেখান দিয়ে হাজার হাজার গাড়ি চলছে। মেট্রোরেল উদ্বোধন হবে। চট্টগ্রামে কর্ণফুলী টানেল। শেখ হাসিনা একদিনে ১০০ সেতু উদ্বোধন করেছেন। তিনি বলেন, খেলা হবে! হবে খেলা! ডিসেম্বরে খেলা হবে, নির্বাচনে খেলা হবে, আন্দোলনে খেলা হবে। আগুন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে খেলা হবে। লাঠির বিরুদ্ধে খেলা হবে। ভোট জালিয়াতির বিরুদ্ধে খেলা হবে। ভুয়া ভোটার তালিকার বিরুদ্ধে খেলা হবে। ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের কথা স্মরণ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, জবাব দিতে হবে। খুনিদের কারা পুরস্কৃত করল। বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দিল। বিদেশে চাকরি দিল কে? জিয়াউর রহমান। এই খুনিদের বিচার হবে না, এই মর্মে ইন্ডেমনিটি জারি করল, কে করল? সেনাপতি জিয়াউর রহমান। একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা কে করলো? তারেক রহমান। ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশের কথা ভেবে শেখ হাসিনার ঘুম হয় না। আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম, আপনি কখন ঘুমান? তিনি বলেছিলেন, আমি তিন থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা ঘুমাই। আমি কথা বলছিলাম সন্ধ্যার পর। প্রায়ই জিজ্ঞেস করি আপনি খাওয়া-দাওয়া করেননি, তিনি তখনও খাননি। তিনি বলেছেন, তোমার সঙ্গে কথা বলতে বলতে খেয়ে ফেলবো। এ হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আবারো ঘুরে দাঁড়াবে শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে। দেশের রপ্তানি আবারো বাড়ছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ, এর প্রভাব পড়েছে সারা বিশ্বে। আগামী দিনে ছাত্রলীগকে সুনাম ফিরিয়ে আনার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমার খুব খারাপ লাগে ছাত্রলীগের কর্মীরা যখন মেসেজ দিয়ে ফোন করে, বড় গলায় বলে-আমিও অমুক ভাইকে মেইনটেইন করি। ভাইকে মেইনটেইইন করতে হবে কেন? মেনটেইন করবে বঙ্গবন্ধু আদর্শ। শেখ হাসিনার আদর্শ ও সাহসিকতা। ডিসিপ্লিন মেইনটেইন করবে। আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশকে সামনে রেখে বিএনপি যেন দেশে কোনো অস্থিরতা সৃষ্টি করতে না পারে, সেজন্য আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সতর্ক পাহারায় থাকতে বলেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, কাল থেকেই পাড়া, মহল্লা, ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, জেলা ও উপজেলায় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা থাকবেন। মানুষকে বাঁচাতে হবে। মানুষের জানমালের নিরাপত্তা দিতে হবে। এদের বিশ্বাস নেই। এরা সাম্প্রদায়িকতার ঠিকানা। এরা বাংলাদেশ নালিশ পার্টি (বিএনপি)। তিনি বলেন, বিএনপি ডাকে মহাসমাবেশ, হয় সমাবেশ। আওয়ামী লীগ ডাকে সমাবেশ, হয় মহাসমাবেশ। ১০ ডিসেম্বর তারা সমাবেশ করবে। গত ১৩ বছরে তারা ১৩ দিনও রাস্তায় দাঁড়াতে পারেনি। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, মির্জা ফখরুল সাহেব, জানি আপনার অন্তরে কেন এত জ¦ালা। জালারে জ¦ালা, বুকে বড় জ¦ালা, অন্তরে বড় জালা। পদ্মা সেতু নাকি জোড়াতালি দিয়ে করেছে। সেখান দিয়ে হাজার হাজার গাড়ি চলছে। মেট্রোরেল উদ্বোধন হবে। চট্টগ্রামে কর্ণফুলী টানেল। শেখ হাসিনা একদিনে ১০০ সেতু উদ্বোধন করেছেন। তিনি বলেন, খেলা হবে, হবে খেলা। ডিসেম্বরে খেলা হবে। নির্বাচনে হবে, আন্দোলনে খেলা হবে। আগুন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে খেলা হবে। লাঠির বিরুদ্ধে খেলা হবে। ভোট জালিয়াতির বিরুদ্ধে খেলা হবে। ভুয়া ভোটার তালিকার বিরুদ্ধে খেলা হবে। ৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কথা স্মরণ করে তিনি আরও বলেন, জবাব দিতে হবে। খুনিদের কারা পুরস্কৃত করল, বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দিল? বিদেশে চাকরি দিল কে? জিয়াউর রহমান। এই খুনিদের বিচার হবে না, এই মর্মে কে ইনডেমনিটি জারি করল? সেনাপতি জিয়াউর রহমান। একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা কে করল? তারেক রহমান। ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশের কথা ভেবে শেখ হাসিনার ঘুম হয় না। আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম আপনি কখন ঘুমান। তিনি বলেছিলেন, আমি তিন থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা ঘুমাই। আমি কথা বলছিলাম সন্ধ্যার পর। প্রায়ই জিজ্ঞেস করি, আপনি খাওয়া-দাওয়া করেননি? তিনি তখনও খাননি। তিনি বলেছেন, তোমার সঙ্গে কথা বলতে বলতে খেয়ে নেব। এই হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আবারো ঘুরে দাঁড়াবে শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে। দেশের রপ্তানি আবারো বাড়ছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের প্রভাব পড়েছে বিশ্বে। আগামী দিনে ছাত্রলীগের সুনাম ফিরিয়ে আনার আহ্বান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমার খুব খারাপ লাগে, ছাত্রলীগের কর্মীরা যখন মেসেজ দিয়ে, ফোন করে বড় গলায় বলে আমিও অমুক ভাইকে মেইনটেইন করি। ভাইকে মেইনটেইন করতে হবে কেন? কীসের মেইনটেইন। মেনটেইন করবে বঙ্গবন্ধু আদর্শ, শেখ হাসিনার আদর্শ ও সাহসিকতা। ডিসিপ্লিন মেইনটেইন করবে। আর মেইনটেইন যেন শুনতে না হয়। ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির মহাসমাবেশ সমাবেশে পরিণত হয়। আর আমাদের সমাবেশ মহাসমাবেশে পরিণত হয়। কাদের বলেন, বিএনপি ১৩ বছরে ১৩ মিনিটও রাজপথে দাঁড়াতে পারেনি। এখন শেখ হাসিনা উদার হয়েছেন। সবাইকে কর্মসূচি পালনের সুযোগ করে দিয়েছেন। সেজন্য বিএনপি ১০ ডিসেম্বরের হাঁক-ডাক দিচ্ছে। বিএনপির আগুন সন্ত্রাস, লাঠির বিরুদ্ধে এবার খেলা হবে। ভোট চুরি, ভোটার জালিয়াতির বিরুদ্ধে খেলা হবে। ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে ওবায়দুল কাদের বলেন, অনেকে অমুক ভাই, তমুক ভাইকে মেন্টেইন করে। মেন্টেইন করতে হবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, শেখ হাসিনার সততা-সাহস। ডিসিপ্লিন মেন্টেইন করতে হবে।