ঢাকা, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ | ই-পেপার

কম খরচে জাহাজে হজে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে: ধর্ম উপদেষ্টা

দৈনিক আইন বার্তা
  • আপডেট সময়ঃ ১১:৫০:১৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ অক্টোবর ২০২৪
  • / ৯৬ বার পড়া হয়েছে

মাদারীপুর প্রতিনিধি:

কম খরচে জাহাজে করে হাজিদের হজে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাওলানা ড. আ. ফ. ম খালিদ হোসেন।

মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) রাতে মাদারীপুরের শিবচরের জামিয়াতুস সুন্নাহ মাদ্রাসায় সীরাতুন্নবী মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তিনি। এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এই কথা বলেন।

খালিদ হোসেন বলেন, স্বাধীনতাপূর্ব এবং স্বাধীনতা উত্তর সময়ে হাজিরা জাহাজে করে হজ করতে যেতেন। আমরা পরীক্ষামূলকভাবে জাহাজে করে হাজিদের হজে পাঠানোর বিষয়ে আলোচনা করেছি। সৌদি সরকারের এ বিষয়ে সম্মতি আছে। ইতিমধ্যে আমরা জাহাজ কোম্পানির মালিকদের সঙ্গেও আলাপ করেছি। এ বছর আমরা জাহাজে পাঠাতে পারি কিনা দেখি। অন্তত আমরা একটা ডোর ওপেন করে দিতে চাই। এ দেশের সাধারণ মানুষ যাতে কম খরচে হজ করতে পারেন।

তিনি আরও বলেন, হাজিদের সার্বিক সহযোগিতার বিষয়ে সৌদি সরকার আন্তরিক রয়েছে। আমরা আপাতত দুটি প্যাকেজ চালু করব। একটির আবাসন কাবা শরিফ এবং মদিনা শরিফ থেকে এক কিলোমিটারের মধ্যে হবে এবং আরেকটি হবে একটু দূরে। হাজিরা পায়ে হেঁটেও যেন আসতে পারেন। এছাড়া বাংলাদেশ বিমানের সঙ্গেও আলোচনা করছি, যাতে খরচ কমানো যায়। আমরা আশাবাদী, হজ প্যাকেজগুলো সাশ্রয়ী মূল্যে করতে পারব।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

কম খরচে জাহাজে হজে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে: ধর্ম উপদেষ্টা

আপডেট সময়ঃ ১১:৫০:১৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ অক্টোবর ২০২৪

মাদারীপুর প্রতিনিধি:

কম খরচে জাহাজে করে হাজিদের হজে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাওলানা ড. আ. ফ. ম খালিদ হোসেন।

মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) রাতে মাদারীপুরের শিবচরের জামিয়াতুস সুন্নাহ মাদ্রাসায় সীরাতুন্নবী মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তিনি। এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এই কথা বলেন।

খালিদ হোসেন বলেন, স্বাধীনতাপূর্ব এবং স্বাধীনতা উত্তর সময়ে হাজিরা জাহাজে করে হজ করতে যেতেন। আমরা পরীক্ষামূলকভাবে জাহাজে করে হাজিদের হজে পাঠানোর বিষয়ে আলোচনা করেছি। সৌদি সরকারের এ বিষয়ে সম্মতি আছে। ইতিমধ্যে আমরা জাহাজ কোম্পানির মালিকদের সঙ্গেও আলাপ করেছি। এ বছর আমরা জাহাজে পাঠাতে পারি কিনা দেখি। অন্তত আমরা একটা ডোর ওপেন করে দিতে চাই। এ দেশের সাধারণ মানুষ যাতে কম খরচে হজ করতে পারেন।

তিনি আরও বলেন, হাজিদের সার্বিক সহযোগিতার বিষয়ে সৌদি সরকার আন্তরিক রয়েছে। আমরা আপাতত দুটি প্যাকেজ চালু করব। একটির আবাসন কাবা শরিফ এবং মদিনা শরিফ থেকে এক কিলোমিটারের মধ্যে হবে এবং আরেকটি হবে একটু দূরে। হাজিরা পায়ে হেঁটেও যেন আসতে পারেন। এছাড়া বাংলাদেশ বিমানের সঙ্গেও আলোচনা করছি, যাতে খরচ কমানো যায়। আমরা আশাবাদী, হজ প্যাকেজগুলো সাশ্রয়ী মূল্যে করতে পারব।