ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ | ই-পেপার

করোনায় দেশের বিভিন্ন বন্দরে ২৯ লাখের বেশি যাত্রীর হেলথ স্ক্রিনিং

দৈনিক আইন বার্তা
  • আপডেট সময়ঃ ০৮:৪৬:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২১
  • / ৫৪৯ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক :
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ আগের তুলনায় কমলেও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে দেশের বিমান, স্থল ও সমুদ্রবন্দর দিয়ে আগত বিদেশ যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা অব্যাহত রয়েছে। ২০২০ সালের ৮ মার্চ করোনা সংক্রমণ শুরুর পর থেকে গত শুক্রবার পর্যন্ত দেশের সব বন্দরে দিয়ে আগত বিদেশ যাত্রীদের প্রত্যেককে হেলথ কার্ড পূরণের পাশাপাশি কোথাও থার্মাল স্ক্যানার, আবার কোথাও হ্যান্ড হেল্ড স্ক্যানারের মাধ্যমে জ¦র পরিমাপসহ স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর কাউকে হোম কোয়ারেন্টিনে, কাউকে আবার প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার অ্যান্ড কন্ট্রোল রুম থেকে প্রাপ্ত পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, করোনা সংক্রমণ শুরুর পর থেকে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন বন্দরে ২৯ লাখ ১ হাজার ৩৬৬ জন যাত্রীকে হেলথ স্ক্রিনিং করা হয়। তাদের মধ্যে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ ২২ লাখ ৪ হাজার ৩৭৪ জন, স্থলবন্দরে ৫ লাখ ৮১ হাজার ৩১২ জন, সমুদ্রবন্দরে ১ লাখ ৮ হাজার ৬৫১ জন এবং রেলওয়ে স্টেশনে ৭ হাজার ২৯ জনকে হেলথ স্ক্রিনিং করা হয়। সবশেষ গত ২৪ ঘণ্টায় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের বিভিন্ন বন্দরে মোট ৬ হাজার ৮০৩ জনের হেলথ স্ক্রিনিং করা হয়। তাদের মধ্যে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৬ হাজার ১৭২ জন, স্থলবন্দরে ৫৪৩ জন ও সমুদ্রবন্দরে ৮৮ জনকে স্ক্রিনিং করা হয়। গত ২৪ ঘণ্টায় ৬২৭ জনকে কোয়ারেন্টিনে ও ২০৭ জনকে আইসোলেশনে পাঠানো হয়।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

করোনায় দেশের বিভিন্ন বন্দরে ২৯ লাখের বেশি যাত্রীর হেলথ স্ক্রিনিং

আপডেট সময়ঃ ০৮:৪৬:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক :
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ আগের তুলনায় কমলেও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে দেশের বিমান, স্থল ও সমুদ্রবন্দর দিয়ে আগত বিদেশ যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা অব্যাহত রয়েছে। ২০২০ সালের ৮ মার্চ করোনা সংক্রমণ শুরুর পর থেকে গত শুক্রবার পর্যন্ত দেশের সব বন্দরে দিয়ে আগত বিদেশ যাত্রীদের প্রত্যেককে হেলথ কার্ড পূরণের পাশাপাশি কোথাও থার্মাল স্ক্যানার, আবার কোথাও হ্যান্ড হেল্ড স্ক্যানারের মাধ্যমে জ¦র পরিমাপসহ স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর কাউকে হোম কোয়ারেন্টিনে, কাউকে আবার প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার অ্যান্ড কন্ট্রোল রুম থেকে প্রাপ্ত পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, করোনা সংক্রমণ শুরুর পর থেকে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন বন্দরে ২৯ লাখ ১ হাজার ৩৬৬ জন যাত্রীকে হেলথ স্ক্রিনিং করা হয়। তাদের মধ্যে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ ২২ লাখ ৪ হাজার ৩৭৪ জন, স্থলবন্দরে ৫ লাখ ৮১ হাজার ৩১২ জন, সমুদ্রবন্দরে ১ লাখ ৮ হাজার ৬৫১ জন এবং রেলওয়ে স্টেশনে ৭ হাজার ২৯ জনকে হেলথ স্ক্রিনিং করা হয়। সবশেষ গত ২৪ ঘণ্টায় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের বিভিন্ন বন্দরে মোট ৬ হাজার ৮০৩ জনের হেলথ স্ক্রিনিং করা হয়। তাদের মধ্যে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৬ হাজার ১৭২ জন, স্থলবন্দরে ৫৪৩ জন ও সমুদ্রবন্দরে ৮৮ জনকে স্ক্রিনিং করা হয়। গত ২৪ ঘণ্টায় ৬২৭ জনকে কোয়ারেন্টিনে ও ২০৭ জনকে আইসোলেশনে পাঠানো হয়।