ঢাকা, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ | ই-পেপার

কানপুরে বাংলাদেশের ‘নাক কাটা’

দৈনিক আইন বার্তা
  • আপডেট সময়ঃ ০৫:২৬:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪
  • / ১২৭ বার পড়া হয়েছে

স্পোর্টস ডেস্ক:

‘ইয়ে ম্যাচ ড্র হো না চাহিয়ে’-খোদ ভারতীয় ভক্তরা এমন কথা বলছেন। ততক্ষণে বাংলাদেশের ব্যাটারদের উইকেটের মিছিল চলছিল। প্রথম ইনিংসে রোহিত শর্মার দল জয়ের সুবাস তৈরি করেছিল, সেই সুবাসে শেষ দিন গ্রিন পার্ক কেঁপেছে গগনবিদারি গর্জনে। কানায় কানায় পূর্ণ ছিল গ্যালারি।

হারের চেয়েও বেশি আলোচনা হারের ধরন নিয়ে। বৃষ্টির কারণে দুইদিন একটি বলও মাঠে গড়ায়নি। প্রথম দিন খেলা হয়েছে টেনেটুনে এক তৃতীয়াংশ সময়। সবমিলিয়ে আড়াই দিনের খেলায় কানপুরে বাংলাদেশের নাক কাটা গেলো এক সেশন আগেই। মাত্র ৯৫ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ভারত ৭ উইকেটে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে। তাতে আরও পোক্ত হয় ভারতের আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালের পথ।

রান তাড়া করতে নেমে সময় নষ্ট করেনি ভারত। আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে ২ ওভারে ১৮ রান তুলে নেন দুই ওপেনার রোহিত শর্মা-জয়সওয়াল। ৮ রানে রোহিত ফিরলে দলীয় ১৮ রানে উইকেটের পতন ঘটে। শুভমান গিল এসে ফেরেন মাত্র ৬ রানে। নতুন ব্যাটার বিরাট কোহলিকে সঙ্গে নিয়ে জয়ের ভিত গড়ে দেন জয়সওয়াল। জয় থেকে যখন ৩ রান দূরে তখন জয়সওয়াল আউট হন ৪৫ রানে। কোহলি ২৮ ও পন্ত ৪ রানে অপরাজিত থাকেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

কানপুরে বাংলাদেশের ‘নাক কাটা’

আপডেট সময়ঃ ০৫:২৬:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪

স্পোর্টস ডেস্ক:

‘ইয়ে ম্যাচ ড্র হো না চাহিয়ে’-খোদ ভারতীয় ভক্তরা এমন কথা বলছেন। ততক্ষণে বাংলাদেশের ব্যাটারদের উইকেটের মিছিল চলছিল। প্রথম ইনিংসে রোহিত শর্মার দল জয়ের সুবাস তৈরি করেছিল, সেই সুবাসে শেষ দিন গ্রিন পার্ক কেঁপেছে গগনবিদারি গর্জনে। কানায় কানায় পূর্ণ ছিল গ্যালারি।

হারের চেয়েও বেশি আলোচনা হারের ধরন নিয়ে। বৃষ্টির কারণে দুইদিন একটি বলও মাঠে গড়ায়নি। প্রথম দিন খেলা হয়েছে টেনেটুনে এক তৃতীয়াংশ সময়। সবমিলিয়ে আড়াই দিনের খেলায় কানপুরে বাংলাদেশের নাক কাটা গেলো এক সেশন আগেই। মাত্র ৯৫ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ভারত ৭ উইকেটে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে। তাতে আরও পোক্ত হয় ভারতের আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালের পথ।

রান তাড়া করতে নেমে সময় নষ্ট করেনি ভারত। আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে ২ ওভারে ১৮ রান তুলে নেন দুই ওপেনার রোহিত শর্মা-জয়সওয়াল। ৮ রানে রোহিত ফিরলে দলীয় ১৮ রানে উইকেটের পতন ঘটে। শুভমান গিল এসে ফেরেন মাত্র ৬ রানে। নতুন ব্যাটার বিরাট কোহলিকে সঙ্গে নিয়ে জয়ের ভিত গড়ে দেন জয়সওয়াল। জয় থেকে যখন ৩ রান দূরে তখন জয়সওয়াল আউট হন ৪৫ রানে। কোহলি ২৮ ও পন্ত ৪ রানে অপরাজিত থাকেন।