ঢাকা, রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫ | ই-পেপার

কুমিল্লার তিতাসে ট্রলি উল্টে একই পরিবারের তিন নারী নিহত

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময়ঃ ০২:০৭:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৫
  • / ৩৪ বার পড়া হয়েছে

কুমিল্লার তিতাস উপজেলায় ট্রলি উলটে নদীতে পড়ে একই পরিবারের তিন নারী নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে তিতাস উপজেলার কড়িকান্দি-রাজাপুর সড়কের তিতাস নদীতে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- শুক্কুর আলীর স্ত্রী রিনা আক্তার (৩৫), ইমন মিয়ার স্ত্রী রুজিনা আক্তার (৩০) ও ফারুক মিয়ার স্ত্রী সামছুন নাহার (৪০)। এদের মধ্যে রুজিনা ও সামছুন নাহার আপন জা ও রিনা আক্তার তাদের ভাগিনার স্ত্রী।

সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, নিহত তিন নারী তিতাস নদীতে গোসল করতে ছিলেন, এমন সময় রাজাপুর থেকে কড়িকান্দি বাজারগামী একটি খালি ট্রলি ইমন মিয়ার বাড়ির সামনে এসে উলটে তিতাস নদীতে নারীদের ওপর পড়ে যায়, এতে ঘটনাস্থলেই রিনা ও রুজিনা মারা যান এবং সামছুন নাহারকে আহত অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে তিতাস উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এদিকে একই পরিবারের তিন নারীর মৃত্যুর খবর শুনে আশপাশের কয়েক গ্রামের মানুষ ঘটনা স্থলে এসে নারীদের লাশ দেখে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। এমন মর্মান্তিক ঘটনার খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক তিতাস থানা পুলিশ ঘটনা স্থলে গিয়েছেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

কুমিল্লার তিতাসে ট্রলি উল্টে একই পরিবারের তিন নারী নিহত

আপডেট সময়ঃ ০২:০৭:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৫

কুমিল্লার তিতাস উপজেলায় ট্রলি উলটে নদীতে পড়ে একই পরিবারের তিন নারী নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে তিতাস উপজেলার কড়িকান্দি-রাজাপুর সড়কের তিতাস নদীতে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- শুক্কুর আলীর স্ত্রী রিনা আক্তার (৩৫), ইমন মিয়ার স্ত্রী রুজিনা আক্তার (৩০) ও ফারুক মিয়ার স্ত্রী সামছুন নাহার (৪০)। এদের মধ্যে রুজিনা ও সামছুন নাহার আপন জা ও রিনা আক্তার তাদের ভাগিনার স্ত্রী।

সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, নিহত তিন নারী তিতাস নদীতে গোসল করতে ছিলেন, এমন সময় রাজাপুর থেকে কড়িকান্দি বাজারগামী একটি খালি ট্রলি ইমন মিয়ার বাড়ির সামনে এসে উলটে তিতাস নদীতে নারীদের ওপর পড়ে যায়, এতে ঘটনাস্থলেই রিনা ও রুজিনা মারা যান এবং সামছুন নাহারকে আহত অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে তিতাস উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এদিকে একই পরিবারের তিন নারীর মৃত্যুর খবর শুনে আশপাশের কয়েক গ্রামের মানুষ ঘটনা স্থলে এসে নারীদের লাশ দেখে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। এমন মর্মান্তিক ঘটনার খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক তিতাস থানা পুলিশ ঘটনা স্থলে গিয়েছেন।