০৫:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫ | ই-পেপার

চালের দাম সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে: খাদ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক :
দেশের বাজারে চালের দাম সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদর। তিনি বলেছেন, দেশে বর্তমানে খাদ্য পরিস্থিতি সন্তোষজনক পর্যায়ে রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে খাদ্যবান্ধব সরকারের যথপোযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণের কারণে বিশেষ করে চালের মূল্য সহনীয় পরিস্থিতিতে রয়েছে। গতকাল রোববার সকাল ১০টায় সান্তাহার কেন্ত্রীয় খাদ্য সংরক্ষণাগারের (সিএসডি) বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রম পরিদর্শন উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সারা বাংলাদেশে উন্নয়ন ও মেরামত প্রকল্পের পরিচালক মো. হুমায়ুন কবির, রাজশাহী বিভাগীয় খাদ্য নিয়ন্ত্রক জি এম ফারুখ হোসেন পাটওয়ারী, বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মোতাহার হোসেন, বগুড়া জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ আশ্রাফুজ্জামান, আদমদিঘী উপজেলা চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম খান রাজু, আদমদীঘি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শ্রাবনী রায়, রাজশাহীর বিভাগীয় নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল আলীম এবং সান্তাহার কেন্দ্রীয় খাদ্য সংরক্ষণাগারের (সিএসডি) ম্যানেজার দুলাল উদ্দিন খান বক্তব্য রাখেন। আলোচনা সভায় খাদ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের সাধারণ মানুষের খাদ্য নিশ্চিত করতে সরকারিভাবে ১০ টাকা কেজি মূল্যে খোলা বাজারে চাল বিক্রি ব্যবস্থা চালু রয়েছে। টিআর এবং কাবিখা কর্মসূচি যথযথভাবে চলমান রয়েছে। সারাদেশে খাদ্য সংরক্ষণের জন্য গুদামগুলোতে ধারন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে সে গুলোতে মানসম্মত খাদ্য মজুদ বৃদ্ধি করা হচ্ছে। তিনি বলেন, খাদ্য গুদামগুলোতে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জীবনমান উন্নত করতে আধুনিকমানের আবাসন ব্যবস্থা এবং বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণ করা হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় কেন্দ্রীয় খাদ্য সংরক্ষণাগারগুলোতে গেষ্ট হাউজ এবং কনফারেন্সরুম নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। উল্লেখ্য, সান্তাহার কেন্দ্রীয় খাদ্য সংরক্ষণাগারে (সিএসডি) ১ কোটি ৩৩ লাখ ৫ হাজার ৪৭৬ টাকা ব্যয়ে দ্বিতল ভবন বিশিষ্ট আনসার ব্যারাক, ৭ কোটি ৫৫ লাখ ৫৮ হাজার ১১০ টাকা ব্যয়ে আভ্যন্তরীণ আরসিসি রাস্তা নির্মাণ এবং ৯৬ লাখ ৭৪ হাজার টাকা ব্যয়ে ম্যানেজারের দ্বিতল অফিস ভবন নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে। মন্ত্রী এসব প্রকল্প সরেজমিন পরিদর্শন করে কাজরে অগ্রগতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে পহেলা বৈশাখ উদযাপন

চালের দাম সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে: খাদ্যমন্ত্রী

আপডেট সময়ঃ ১০:২৮:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ অক্টোবর ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক :
দেশের বাজারে চালের দাম সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদর। তিনি বলেছেন, দেশে বর্তমানে খাদ্য পরিস্থিতি সন্তোষজনক পর্যায়ে রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে খাদ্যবান্ধব সরকারের যথপোযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণের কারণে বিশেষ করে চালের মূল্য সহনীয় পরিস্থিতিতে রয়েছে। গতকাল রোববার সকাল ১০টায় সান্তাহার কেন্ত্রীয় খাদ্য সংরক্ষণাগারের (সিএসডি) বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রম পরিদর্শন উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সারা বাংলাদেশে উন্নয়ন ও মেরামত প্রকল্পের পরিচালক মো. হুমায়ুন কবির, রাজশাহী বিভাগীয় খাদ্য নিয়ন্ত্রক জি এম ফারুখ হোসেন পাটওয়ারী, বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মোতাহার হোসেন, বগুড়া জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ আশ্রাফুজ্জামান, আদমদিঘী উপজেলা চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম খান রাজু, আদমদীঘি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শ্রাবনী রায়, রাজশাহীর বিভাগীয় নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল আলীম এবং সান্তাহার কেন্দ্রীয় খাদ্য সংরক্ষণাগারের (সিএসডি) ম্যানেজার দুলাল উদ্দিন খান বক্তব্য রাখেন। আলোচনা সভায় খাদ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের সাধারণ মানুষের খাদ্য নিশ্চিত করতে সরকারিভাবে ১০ টাকা কেজি মূল্যে খোলা বাজারে চাল বিক্রি ব্যবস্থা চালু রয়েছে। টিআর এবং কাবিখা কর্মসূচি যথযথভাবে চলমান রয়েছে। সারাদেশে খাদ্য সংরক্ষণের জন্য গুদামগুলোতে ধারন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে সে গুলোতে মানসম্মত খাদ্য মজুদ বৃদ্ধি করা হচ্ছে। তিনি বলেন, খাদ্য গুদামগুলোতে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জীবনমান উন্নত করতে আধুনিকমানের আবাসন ব্যবস্থা এবং বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণ করা হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় কেন্দ্রীয় খাদ্য সংরক্ষণাগারগুলোতে গেষ্ট হাউজ এবং কনফারেন্সরুম নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। উল্লেখ্য, সান্তাহার কেন্দ্রীয় খাদ্য সংরক্ষণাগারে (সিএসডি) ১ কোটি ৩৩ লাখ ৫ হাজার ৪৭৬ টাকা ব্যয়ে দ্বিতল ভবন বিশিষ্ট আনসার ব্যারাক, ৭ কোটি ৫৫ লাখ ৫৮ হাজার ১১০ টাকা ব্যয়ে আভ্যন্তরীণ আরসিসি রাস্তা নির্মাণ এবং ৯৬ লাখ ৭৪ হাজার টাকা ব্যয়ে ম্যানেজারের দ্বিতল অফিস ভবন নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে। মন্ত্রী এসব প্রকল্প সরেজমিন পরিদর্শন করে কাজরে অগ্রগতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন।