ঢাকা, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ | ই-পেপার

জয়পুরহাটে ভ্যানচালক হত্যায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

দৈনিক আইন বার্তা
  • আপডেট সময়ঃ ০৯:১৯:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪
  • / ১২২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক :
জয়পুরহাটে ভ্যানচালক আবু সালাম হত্যা মামলায় তিন জনের মৃত্যুদ-ের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে জয়পুরহাট অতিরিক্ত দায়রা জজ-প্রথম আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় দেন। দ-প্রাপ্তরা হলো- জেলার কালাই উপজেলার আওড়া গ্রামের জাহাঙ্গীরের ছেলে হারুন অর রশিদ, মোসলেমের ছেলে মোস্তাক এবং জসিমের ছেলে হাফিজার। তাদের মধ্যে হারুন অর রশিদ পলাতক রয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জয়পুরহাট আদালতের সরকারি কৌঁসুলি নৃপেন্দ্রনাথ ম-ল। আদালত সূত্রে জানা গেছে, জয়পুরহাট সদর উপজেলার দুর্গাদহ এলাকার ভ্যানচালক আবু সালামকে আসামিরা শ্বাসরোধে হত্যা করে কালাই পৌরসভার আওড়া এলাকার একটি পুরনো কবরে লাশ লুকিয়ে রেখে ভ্যান ছিনতাই করে নিয়ে যায়। ২০০৫ সালের ১৩ জানুয়ারি দুপুরে স্থানীয়রা ওই কবরে তার লাশ দেখতে পান। পরে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় কালাই থানার তৎকালীন পরিদর্শক মির্জা মো. শাহাজাহান আলী বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। এ মামলার দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত গতকাল বুধবার এ রায় দেন। মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী হিসেবে আরও ছিলেন শামসুল ইসলাম বুলবুল। আর আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন আহসান হাবিব চপল ও শাহিন রেজা (শানু)।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

জয়পুরহাটে ভ্যানচালক হত্যায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

আপডেট সময়ঃ ০৯:১৯:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক :
জয়পুরহাটে ভ্যানচালক আবু সালাম হত্যা মামলায় তিন জনের মৃত্যুদ-ের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে জয়পুরহাট অতিরিক্ত দায়রা জজ-প্রথম আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় দেন। দ-প্রাপ্তরা হলো- জেলার কালাই উপজেলার আওড়া গ্রামের জাহাঙ্গীরের ছেলে হারুন অর রশিদ, মোসলেমের ছেলে মোস্তাক এবং জসিমের ছেলে হাফিজার। তাদের মধ্যে হারুন অর রশিদ পলাতক রয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জয়পুরহাট আদালতের সরকারি কৌঁসুলি নৃপেন্দ্রনাথ ম-ল। আদালত সূত্রে জানা গেছে, জয়পুরহাট সদর উপজেলার দুর্গাদহ এলাকার ভ্যানচালক আবু সালামকে আসামিরা শ্বাসরোধে হত্যা করে কালাই পৌরসভার আওড়া এলাকার একটি পুরনো কবরে লাশ লুকিয়ে রেখে ভ্যান ছিনতাই করে নিয়ে যায়। ২০০৫ সালের ১৩ জানুয়ারি দুপুরে স্থানীয়রা ওই কবরে তার লাশ দেখতে পান। পরে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় কালাই থানার তৎকালীন পরিদর্শক মির্জা মো. শাহাজাহান আলী বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। এ মামলার দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত গতকাল বুধবার এ রায় দেন। মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী হিসেবে আরও ছিলেন শামসুল ইসলাম বুলবুল। আর আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন আহসান হাবিব চপল ও শাহিন রেজা (শানু)।