ঢাকা, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ | ই-পেপার

‘জামায়াত-শিবিরের কারণে’ নিজের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত জাহেদ উর রহমান

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময়ঃ ০১:১৮:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / ২৩ বার পড়া হয়েছে

জামায়াত-শিবিরের কারণে নিজের নিরাপত্তা নিয়ে হুমকি বোধ করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ডা. জাহেদ উর রহমান। শনিবার নিজের ইউটিউব চ্যানেলে দেওয়া ভিডিওতে তিনি এই দাবি করেন।

জাহেদ উর রহমান বলেন, ‘আমি আমার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নিয়ে হুমকিবোধ করায় এই ভিডিওটা করছি। এই নিরাপত্তাহীনতা বোধ মূলত জামায়াত শিবিরের দিক থেকে।

আমি জানি না আমার সামনে কী আছে, কিন্তু কিছু কথা বলে রাখা খুব জরুরি। এতদিন পর্যন্ত এভাবে কথা বলিনি কিন্তু একটা ঘটনা ঘটেছে যেটার কারণে এভাবে বলতে বাধ্য হচ্ছি।’ তিনি আরো বলেন, ‘সরাসরি পাবলিকলি একটা গুরুত্বপূর্ণ টক শোতে জামায়াতের হয়ে একজন আমাকে নাস্তিক বলেছেন। আমি ইসলাম বাতিল করতে চাই বলেছেন।

এর কারণে আমি মনে করি এটা জামায়াতের একটা সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা এবং সেটাই তারা এক্সিকিউট করছে। কারণ বাংলাদেশে কাউকে ইসলামবিদ্বেষী বা নাস্তিক বলে ট্যাগ দেওয়া মানে হচ্ছে, তাকে মেরে ফেলা যায়। তাকে হত্যাযোগ্য করে তোলা যায়। এই চেষ্টা দীর্ঘদিন থেকে হচ্ছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

‘জামায়াত-শিবিরের কারণে’ নিজের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত জাহেদ উর রহমান

আপডেট সময়ঃ ০১:১৮:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

জামায়াত-শিবিরের কারণে নিজের নিরাপত্তা নিয়ে হুমকি বোধ করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ডা. জাহেদ উর রহমান। শনিবার নিজের ইউটিউব চ্যানেলে দেওয়া ভিডিওতে তিনি এই দাবি করেন।

জাহেদ উর রহমান বলেন, ‘আমি আমার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নিয়ে হুমকিবোধ করায় এই ভিডিওটা করছি। এই নিরাপত্তাহীনতা বোধ মূলত জামায়াত শিবিরের দিক থেকে।

আমি জানি না আমার সামনে কী আছে, কিন্তু কিছু কথা বলে রাখা খুব জরুরি। এতদিন পর্যন্ত এভাবে কথা বলিনি কিন্তু একটা ঘটনা ঘটেছে যেটার কারণে এভাবে বলতে বাধ্য হচ্ছি।’ তিনি আরো বলেন, ‘সরাসরি পাবলিকলি একটা গুরুত্বপূর্ণ টক শোতে জামায়াতের হয়ে একজন আমাকে নাস্তিক বলেছেন। আমি ইসলাম বাতিল করতে চাই বলেছেন।

এর কারণে আমি মনে করি এটা জামায়াতের একটা সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা এবং সেটাই তারা এক্সিকিউট করছে। কারণ বাংলাদেশে কাউকে ইসলামবিদ্বেষী বা নাস্তিক বলে ট্যাগ দেওয়া মানে হচ্ছে, তাকে মেরে ফেলা যায়। তাকে হত্যাযোগ্য করে তোলা যায়। এই চেষ্টা দীর্ঘদিন থেকে হচ্ছে।