তিন আসন থেকে নির্বাচন করবেন খালেদা জিয়া
- আপডেট সময়ঃ ০৮:৪৬:১৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ নভেম্বর ২০২৫
- / ৪৯ বার পড়া হয়েছে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনটি আসনে লড়বেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। আসনগুলো হলো- দিনাজপুর-৩, বগুড়া-৭ ও ফেনী-১।
সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ২৩৭ আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, দীর্ঘ ১৬ বছর পরে আগামী ২০২৬ সালের ফেব্র্রুয়ারি মাসে জাতীয় সংসদের নির্বাচন পেতে যাচ্ছি। বিএনপির পক্ষ থেকে সেই নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য আমরা ইতিমধ্যে সারাদেশে সব ইউনিটে কাজ শুরু করেছি। তারই ধারাবাহিকতায় আমাদের ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা দিতে যাচ্ছি। আমাদের সঙ্গে যারা যুগপৎ আন্দোলন করেছে তাদের মধ্যে যেসব আসনে তাদের প্রার্থী দিতে চান সেখানে আমরা প্রার্থী দিইনি। তারা এসব আসনে প্রার্থী ঘোষণা করবেন।
খালেদা জিয়া মার্চ ১৯৯১ থেকে মার্চ ১৯৯৬ পর্যন্ত এবং আবার জুন ২০০১ থেকে অক্টোবর ২০০৬ পর্যন্ত দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
বিএনপিকে চারটি বুলেটপ্রুফ গাড়ি কেনার অনুমতি দিলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
খালেদা জিয়া ১৯৯১ সালের সাধারণ নির্বাচনে পাঁচটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন: বগুড়া-৭, ঢাকা-৫, ঢাকা-৯, ফেনী-১ এবং চট্টগ্রাম-৮। পাঁচটি আসনেই জয়লাভ করার পর তিনি ফেনী-১ আসনটি প্রতিনিধিত্ব করার সিদ্ধান্ত নেন এবং বাকি চারটি আসন থেকে পদত্যাগ করেন।
১৯৯৬ সালের সাধারণ নির্বাচনে খালেদা জিয়া পাঁচটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন: বগুড়া-৬, বগুড়া-৭, ফেনী-১, লক্ষ্মীপুর-২ এবং চট্টগ্রাম-১। তিনি পাঁচটি আসনেই বিজয়ী হন এবং শেষ পর্যন্ত ফেনী-১ আসনটি নিজের জন্য রাখেন।
খালেদা জিয়া ২০০১ সালের সাধারণ নির্বাচনে পাঁচটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন: বগুড়া-৬, বগুড়া-৭, ফেনী-১, লক্ষ্মীপুর-২ এবং চট্টগ্রাম-১। তিনি পাঁচটি আসনেই বিজয়ী হন এবং শেষ পর্যন্ত বগুড়া-৬ আসনটি নিজের জন্য রাখেন। তিনি ২০০৮ সালের সাধারণ নির্বাচনে তিনটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন: বগুড়া-৬, বগুড়া-৭, এবং ফেনী-১। তিনি তিনটিতেই বিজয়ী হন এবং শেষ পর্যন্ত ফেনী-১ আসনটি নিজের জন্য রাখেন।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, আবদুল মঈন খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সেলিমা রহমান, নজরুল ইসলাম খান, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, মির্জা আব্বাস, হাফিজ উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির সাংগঠনিক ও সহসাংগঠনিক সম্পাদকরা উপস্থিত ছিলেন।


















