ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ | ই-পেপার

দারিদ্র্য ও আয় বৈষম্য দূরে শরীয়াহ ব্যাংকিং গুরুত্বপূর্ণ: ধর্ম উপদেষ্টা

দৈনিক আইন বার্তা
  • আপডেট সময়ঃ ০৫:৩০:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫
  • / ১১২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক :
ধর্ম উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, যাকাত, সাদাকা ও ওয়াকফের মতো ব্যবস্থার মাধ্যমে সমাজের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কল্যাণে কাজ করে শরীয়াহ ব্যাংকিং। এটি দারিদ্র্য দূরীকরণ ও আয় বৈষম্য দূরীকরণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আজ শনিবার রাজধানীর বাড্ডায় ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে ইনস্টিটিউট অব ইসলামিক ব্যাংকিং, ফিন্যান্স অ্যান্ড ইকোনমিক্স শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, বর্তমানে ইসলামি ব্যাংকিং শুধু মুসলিম দেশেই নয়, বরং যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, মালয়েশিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন দেশেও জনপ্রিয় হচ্ছে। আন্তর্জাতিক পরিসরেও এটি একটি নির্ভরযোগ্য ও লাভজনক ব্যাংকিং ব্যবস্থা হিসেবে বিবেচিত। সারা দুনিয়ায় ১.৮ ট্রিলিয়ন ডলার ট্রানজেকশন হয় এ ব্যবস্থায়। ড. খালিদ হোসেন বলেন, ইসলামিক ফিন্যান্স একটি ন্যায়সঙ্গত ও নৈতিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা, যা সুদের পরিবর্তে লাভ-ক্ষতির ভিত্তিতে লেনদেন করে। এটি শুধু মুসলমানদের জন্য নয়, বরং যে কেউ ন্যায়সঙ্গত ও স্বচ্ছ অর্থনৈতিক ব্যবস্থার অংশ হতে পারে। ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. আবুল কাশেম মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইনস্টিটিউটের পরিচালক প্রফেসর ড. মুহাম্মদ উমর ফারুক। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রফেসর ড. গিয়াস উদ্দীন তালুকদার এবং সেন্ট্রোল শরীয়াহ বোর্ড ফেলোস ফোরামের সভাপতি মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ শরীফ। এর আগে ধর্ম উপদেষ্টা নবনির্মিত ইনস্টিটিউট অব ফিন্যান্স, ব্যাংকিং অ্যান্ড ইকোনোমিক্স ভবনের ফলক উম্মোচন করেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

দারিদ্র্য ও আয় বৈষম্য দূরে শরীয়াহ ব্যাংকিং গুরুত্বপূর্ণ: ধর্ম উপদেষ্টা

আপডেট সময়ঃ ০৫:৩০:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক :
ধর্ম উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, যাকাত, সাদাকা ও ওয়াকফের মতো ব্যবস্থার মাধ্যমে সমাজের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কল্যাণে কাজ করে শরীয়াহ ব্যাংকিং। এটি দারিদ্র্য দূরীকরণ ও আয় বৈষম্য দূরীকরণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আজ শনিবার রাজধানীর বাড্ডায় ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে ইনস্টিটিউট অব ইসলামিক ব্যাংকিং, ফিন্যান্স অ্যান্ড ইকোনমিক্স শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, বর্তমানে ইসলামি ব্যাংকিং শুধু মুসলিম দেশেই নয়, বরং যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, মালয়েশিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন দেশেও জনপ্রিয় হচ্ছে। আন্তর্জাতিক পরিসরেও এটি একটি নির্ভরযোগ্য ও লাভজনক ব্যাংকিং ব্যবস্থা হিসেবে বিবেচিত। সারা দুনিয়ায় ১.৮ ট্রিলিয়ন ডলার ট্রানজেকশন হয় এ ব্যবস্থায়। ড. খালিদ হোসেন বলেন, ইসলামিক ফিন্যান্স একটি ন্যায়সঙ্গত ও নৈতিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা, যা সুদের পরিবর্তে লাভ-ক্ষতির ভিত্তিতে লেনদেন করে। এটি শুধু মুসলমানদের জন্য নয়, বরং যে কেউ ন্যায়সঙ্গত ও স্বচ্ছ অর্থনৈতিক ব্যবস্থার অংশ হতে পারে। ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. আবুল কাশেম মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইনস্টিটিউটের পরিচালক প্রফেসর ড. মুহাম্মদ উমর ফারুক। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রফেসর ড. গিয়াস উদ্দীন তালুকদার এবং সেন্ট্রোল শরীয়াহ বোর্ড ফেলোস ফোরামের সভাপতি মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ শরীফ। এর আগে ধর্ম উপদেষ্টা নবনির্মিত ইনস্টিটিউট অব ফিন্যান্স, ব্যাংকিং অ্যান্ড ইকোনোমিক্স ভবনের ফলক উম্মোচন করেন।