ঢাকা, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ | ই-পেপার

দেশে বন্যাকবলিত ৪০ উপজেলার ২৬০ ইউনিয়ন

দৈনিক আইন বার্তা
  • আপডেট সময়ঃ ০৯:৩৮:৩৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৪
  • / ১০৩ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:

চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে আকস্মিক বন্যায় দুই বিভাগের মোট ৪০টি উপজেলার ২৬০টি ইউনিয়ন আক্রান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। বন্যাকবলিত এলাকায় ১ হাজার ১৯৬টি মেডিকেল টিম কাজ করছে।

বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানায়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বন্যাকবলিত এলাকায় পর্যাপ্ত পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট এবং হাসপাতালগুলোতে জরুরি মেডিকেল টিমসহ পর্যাপ্ত ওরাল স্যালাইন, কলেরা স্যালাইন এবং অ্যান্টি-ভ্যানামসহ অন্যান্য ওষুধ রাখা হয়েছে। দুর্গত এলাকার সব স্বাস্থ্যকর্মী ও কর্মকর্তার ছুটি বাতিল করা হয়েছে। বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য), সিভিল সার্জন ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তাদের অন্যান্য বিভাগের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করার নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। বন্যা পরিস্থিতির ওপর সার্বক্ষণিক নজরদারির মাধ্যমে পরিস্থিতি অবনতির ক্ষেত্রে অগ্রিম প্রস্তুতি গ্রহণ করারও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে বন্যাবিষয়ক কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে ( যোগাযোগে মোবাইল নম্বর ০১৭৫৯১১৪৪৮৮) যার মাধ্যমে দেশের সব স্বাস্থ্য স্থাপনা সার্বক্ষণিক সংযুক্ত আছে। এছাড়াও সিভিল সার্জন কার্যালয় ও বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য)-এর কার্যালয়েও কন্ট্রোল রুম চালু আছে। স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সার্বক্ষণিকভাবে বন্যা পরিস্থিতির সার্বিক কর্মকাণ্ড তদারকি এবং সমন্বয় করছে।

 

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

দেশে বন্যাকবলিত ৪০ উপজেলার ২৬০ ইউনিয়ন

আপডেট সময়ঃ ০৯:৩৮:৩৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক:

চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে আকস্মিক বন্যায় দুই বিভাগের মোট ৪০টি উপজেলার ২৬০টি ইউনিয়ন আক্রান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। বন্যাকবলিত এলাকায় ১ হাজার ১৯৬টি মেডিকেল টিম কাজ করছে।

বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানায়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বন্যাকবলিত এলাকায় পর্যাপ্ত পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট এবং হাসপাতালগুলোতে জরুরি মেডিকেল টিমসহ পর্যাপ্ত ওরাল স্যালাইন, কলেরা স্যালাইন এবং অ্যান্টি-ভ্যানামসহ অন্যান্য ওষুধ রাখা হয়েছে। দুর্গত এলাকার সব স্বাস্থ্যকর্মী ও কর্মকর্তার ছুটি বাতিল করা হয়েছে। বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য), সিভিল সার্জন ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তাদের অন্যান্য বিভাগের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করার নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। বন্যা পরিস্থিতির ওপর সার্বক্ষণিক নজরদারির মাধ্যমে পরিস্থিতি অবনতির ক্ষেত্রে অগ্রিম প্রস্তুতি গ্রহণ করারও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে বন্যাবিষয়ক কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে ( যোগাযোগে মোবাইল নম্বর ০১৭৫৯১১৪৪৮৮) যার মাধ্যমে দেশের সব স্বাস্থ্য স্থাপনা সার্বক্ষণিক সংযুক্ত আছে। এছাড়াও সিভিল সার্জন কার্যালয় ও বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য)-এর কার্যালয়েও কন্ট্রোল রুম চালু আছে। স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সার্বক্ষণিকভাবে বন্যা পরিস্থিতির সার্বিক কর্মকাণ্ড তদারকি এবং সমন্বয় করছে।