ঢাকা, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ | ই-পেপার

নেপালে বাংলাদেশ টিম হোটেলের পাশের ভবনে আগুন

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময়ঃ ০৭:৪১:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / ২২ বার পড়া হয়েছে

নেপালে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে পতন হয়েছে সরকারের। কাঠমান্ডুতে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল যে হোটেলে অবস্থান করছে, তার কাছেই একটি ভবনে অগ্নিসংযোগ করেছে আন্দোলনকারীরা। তাতে বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। যদিও দলের সবাই হোটেলে নিরাপদেই আছেন।

পাশের ভবনে আগুন লাগানোর একটি ভিডিও নিজের ফেসবুক পেজে আপলোড করেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া। ভিডিওতে জামালকে বলতে শোনা গেছে, ‘এখানে মনে হয় নিরাপদ না। অন্য কোথাও যাবো কিনা।’

এই ভিডিও প্রসঙ্গে জাতীয় দলের স্ট্রাইকার সুমন রেজা কাঠমান্ডু থেকে বলেন, ‘আমাদের হোটেলের পাশে একটি বাসা সেটা। ওখানে সরকার দলীয় একজন রাজনৈতিক নেতার বাসা। সেই বাসায় আগুন দেওয়া হয়েছে। আরেকটু দূরে হোটেল হিলটন। সেই হোটেলও আগুন লাগানো হয়েছে।’

বাংলাদেশ দল যে হোটেল আছে, এক পর্যায়ে ওই হোটেলে রাজনৈতিক কোনো নেতা আছেন কিনা খুঁজতে এসেছিলেন একদল বিক্ষোভকারী।

সুমন রেজা বলেন, ‘হিলটন হোটেলে আগুন দেওয়ার পর আমরা ভীত হয়ে পড়ি। কখন কী হয়, বুঝতে পারছিলাম না। তখন আমরা সবাই লবিতে অপেক্ষা করেছিলাম। বিক্ষোভকারীরা আসলে হোটেল কর্তৃপক্ষ তাদের বোঝাতে সক্ষম হয় এখানে ফুটবলার আছেন, কোনো রাজনৈতিক নেতা নেই। আমাদের লবিতে দেখে আন্দোলনকারীরাও বুঝতে পেরেছেন। এখন আমাদের আতঙ্ক কমেছে।’

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

নেপালে বাংলাদেশ টিম হোটেলের পাশের ভবনে আগুন

আপডেট সময়ঃ ০৭:৪১:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

নেপালে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে পতন হয়েছে সরকারের। কাঠমান্ডুতে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল যে হোটেলে অবস্থান করছে, তার কাছেই একটি ভবনে অগ্নিসংযোগ করেছে আন্দোলনকারীরা। তাতে বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। যদিও দলের সবাই হোটেলে নিরাপদেই আছেন।

পাশের ভবনে আগুন লাগানোর একটি ভিডিও নিজের ফেসবুক পেজে আপলোড করেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া। ভিডিওতে জামালকে বলতে শোনা গেছে, ‘এখানে মনে হয় নিরাপদ না। অন্য কোথাও যাবো কিনা।’

এই ভিডিও প্রসঙ্গে জাতীয় দলের স্ট্রাইকার সুমন রেজা কাঠমান্ডু থেকে বলেন, ‘আমাদের হোটেলের পাশে একটি বাসা সেটা। ওখানে সরকার দলীয় একজন রাজনৈতিক নেতার বাসা। সেই বাসায় আগুন দেওয়া হয়েছে। আরেকটু দূরে হোটেল হিলটন। সেই হোটেলও আগুন লাগানো হয়েছে।’

বাংলাদেশ দল যে হোটেল আছে, এক পর্যায়ে ওই হোটেলে রাজনৈতিক কোনো নেতা আছেন কিনা খুঁজতে এসেছিলেন একদল বিক্ষোভকারী।

সুমন রেজা বলেন, ‘হিলটন হোটেলে আগুন দেওয়ার পর আমরা ভীত হয়ে পড়ি। কখন কী হয়, বুঝতে পারছিলাম না। তখন আমরা সবাই লবিতে অপেক্ষা করেছিলাম। বিক্ষোভকারীরা আসলে হোটেল কর্তৃপক্ষ তাদের বোঝাতে সক্ষম হয় এখানে ফুটবলার আছেন, কোনো রাজনৈতিক নেতা নেই। আমাদের লবিতে দেখে আন্দোলনকারীরাও বুঝতে পেরেছেন। এখন আমাদের আতঙ্ক কমেছে।’