পরের ঈদে যাত্রী চলাচল নির্বিঘœ করতে এখন থেকেই প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ

- আপডেট সময়ঃ ০৬:৪৯:২৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৩
- / ১১০ বার পড়া হয়েছে
নিজস্ব প্রতিবেদক :
উদ্বোধনের পর থেকে অর্থাৎ গত বছরের ২৬ জুন থেকে চলতি বছরের ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত পদ্মা সেতুতে মোট ৬৬০ কোটি ২৪ হাজার ১৫০ টাকা টোল আদায় হয়েছে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ বুধবার সকালে সেতু বিভাগের সম্মেলন কক্ষে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা জানান। তিনি জানান, আগামী সেপ্টেম্বর মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের শুভ উদ্বোধন করতে পারেন। সেতুমন্ত্রী জানান, গত ২০ এপ্রিল সকাল ৬টা থেকে ২৬ এপ্রিল সকাল ৬টা পর্যন্ত পদ্মা সেতুর উভয় প্রান্ত দিয়ে মোট ৭৭ হাজার ৫২৯টি মোটরসাইকেল পারাপার হয়েছে, যা থেকে ৭৭ লাখ ৫২ হাজার ৯০০ টাকা টোল আদায় হয়েছে। এ সময় মন্ত্রী আগামী ঈদুল আজহার সময় গরুর হাট, পশুবাহী পরিবহন এবং বৃষ্টির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে যাত্রী সাধারণের চলাচল নির্বিঘœ করতে এখন থেকেই প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন। কাদের বলেন, সর্বজনস্বীকৃত এবারের ঘরমুখো পদযাত্রা স্বস্তিদায়ক হয়েছে, কর্মস্থলে ফেরার যাত্রাও এখন পর্যন্ত স্বস্তিদায়ক। যানজট নিয়ে যে জটিলতা, দুর্ভাবনা এবার বলতে গেলে একেবারেই কম ছিল। কিন্তু দুর্ঘটনা নামক দুর্ভাবনা তেমন একটা কমেনি। এত সেতু, এত রাস্তা করা হলো তারপরও এখানে ইতিবাচক অগ্রগতি সেভাবে হচ্ছে না। আমরা হাল ছাড়ছি না। কাজটা চ্যালেঞ্জিং। এটা অতিক্রম করা সম্ভব। এরইমধ্যে ৫ হাজার কোটি টাকার সড়কে নিরাপত্তা প্রকল্প একনেকে অনুমোদন হয়েছে। খুব শিগগিরই কাজ শুরু হবে। এটি বাস্তবায়ন হলে দুর্ঘটনা কমে আসবে। সেতু মন্ত্রী বলেন, এবারের ঈদে সম্মিলিত প্রয়াস ছিল, রাস্তা ছিল ভালো, পাসঅ্যাবল ও ইউজঅ্যাবল। যে কারণে ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক হয়েছে। যানজটের দুর্ভাবনা অতীতে যেটা ছিল এ পর্যন্ত সেটি হয়নি। বিশেষ করে বিআরটি প্রকল্প এলাকায় যানজটের যে আশঙ্কা করা হয়েছিল সেটা হয়নি। অনেকটা যানজটমুক্ত ঈদ উদযাপন করতে পেরেছি। সামনের দিনে এ ধারাকে আরও ইতিবাচক করতে হবে। ভুলক্রুটি থেকে শিক্ষা নিতে হবে। আগামী সেপ্টেম্বর নাগাদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রামে কর্ণফুলীর তলদেশ দিয়ে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ট্যানেল উদ্বোধন করবেন বলেও জানান তিনি। মন্ত্রী আরও বলেন, আগামী ঈদযাত্রার সঙ্গে যুক্ত হবে গরুর হাট, পশুবাহী গাড়ি ও বৃষ্টি। কাজেই ঈদুল ফিতরের চেয়ে ঈদুল আজহা আরও চ্যালেঞ্জিং। সে লক্ষ্যে এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। আগামী ঈদযাত্রাও স্বস্তিদায়ক ও নির্বিঘœ করতে এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। এবারের ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক হলেও সড়ক দুর্ঘটনা সেভাবে কমেনি জানিয়ে কাদের বলেন, সর্বজনস্বীকৃত এবারের ঘরমুখো পদযাত্রা স্বস্তিদায়ক হয়েছে, কর্মস্থলে ফেরার যাত্রাও এখন পর্যন্ত স্বস্তিদায়ক। যানজট নিয়ে যে জটিলতা, দুর্ভাবনা এবার বলতে গেলে একেবারেই কম ছিল। কিন্তু দুর্ঘটনা নামক দুর্ভাবনা তেমন একটা কমেনি। এত সেতু, এত রাস্তা করা হলো তারপরও এখানে ইতিবাচক অগ্রগতি সেভাবে হচ্ছে না। আমরা হাল ছাড়ছি না। কাজটা চ্যালেঞ্জিং। এটা অতিক্রম করা সম্ভব। এরইমধ্যে ৫ হাজার কোটি টাকার সড়কে নিরাপত্তা প্রকল্প একনেকে অনুমোদন হয়েছে। খুব শিগগিরই কাজ শুরু হবে। এটি বাস্তবায়ন হলে দুর্ঘটনা কমে আসবে। তিনি বলেন, চট্টগ্রামে কর্ণফুলীর তলদেশ দিয়ে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ট্যানেল আগামী সেপ্টেম্বর নাগাদ উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেতুমন্ত্রী বলেন, এবারের ঈদে সম্মিলিত প্রয়াস ছিল, রাস্তা ছিল ভালো, পাসঅ্যাবল ও ইউজঅ্যাবল। যে কারণে ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক হয়েছে। যানজটের দুর্ভাবনা অতীতে যেটা ছিল এ পর্যন্ত সেটি হয়নি। বিশেষ করে বিআরটি প্রকল্প এলাকায় যানজটের যে আশঙ্কা করা হয়েছিল সেটা হয়নি। অনেকটা যানজটমুক্ত ঈদ উদযাপন করতে পেরেছি। সামনের দিনে এ ধারাকে আরও ইতিবাচক করতে হবে। ভুলক্রুটি থেকে শিক্ষা নিতে হবে।