ঢাকা, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ | ই-পেপার

বান্দরবানে মহা সাংগ্রাই উপলক্ষে আর্থিক অনুদান প্রদান করল সেনা জোন

মোঃ জুয়েল হোসাইন, বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি :
  • আপডেট সময়ঃ ০৮:৩৩:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ এপ্রিল ২০২৩
  • / ১৭৩ বার পড়া হয়েছে

বুধবার (১২এপ্রিল) সকালে বান্দরবান সেনা জোনের অফিস ভবন চত্বরে মহা সাংগ্রাই উপলক্ষে আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়েছে।

পাহাড়ি সম্প্রদায়ের অন্যতম বড় উৎসব হিসেবে বিবেচিত হয় মহাসাংগ্রাই। মূলত পহেলা বৈশাখকে কেন্দ্র করে এই মহোৎসব টি অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিবছরই এই অনুষ্ঠানের অংশীদারী হিসেবে বান্দরবান সেনা জোন বিভিন্নভাবে অবদান রেখে চলেছে। তারই ধারাবাহিকতায় চলতি বছরে আয়োজিত মহাসাংগ্রাই উপলক্ষে আবেদনকৃত ৬ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান গুলোকে বান্দরবান সেনা জোন কতৃক সর্বমোট ১৮০০০ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে বান্দরবান সেনা জোন।

আর্থিক সহায়তা প্রদানকালে বান্দরবান সেনা জোনের জোন কমান্ডার লে: কর্নেল মাহমুদুল হাসান পিএসসি,বলেন, আমরা সকল ধর্ম ও ধর্মীয় উৎসবকে সম্মান প্রদর্শন করি। আজকের এই আর্থিক সহায়তা সকলের মধ্যে শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নকে আরো অগ্রগতির দিকে যাবে বলে আমরা মনে করি। উক্ত উৎসব যথাযথভাবে পালনের পাশাপাশি কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা যেন না ঘটে সেদিকে সুস্পষ্ট নজর রাখার উপদেশ দেন। ভবিষ্যতেও এ ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলেও তিনি আশ্বাস দেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

বান্দরবানে মহা সাংগ্রাই উপলক্ষে আর্থিক অনুদান প্রদান করল সেনা জোন

আপডেট সময়ঃ ০৮:৩৩:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ এপ্রিল ২০২৩

বুধবার (১২এপ্রিল) সকালে বান্দরবান সেনা জোনের অফিস ভবন চত্বরে মহা সাংগ্রাই উপলক্ষে আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়েছে।

পাহাড়ি সম্প্রদায়ের অন্যতম বড় উৎসব হিসেবে বিবেচিত হয় মহাসাংগ্রাই। মূলত পহেলা বৈশাখকে কেন্দ্র করে এই মহোৎসব টি অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিবছরই এই অনুষ্ঠানের অংশীদারী হিসেবে বান্দরবান সেনা জোন বিভিন্নভাবে অবদান রেখে চলেছে। তারই ধারাবাহিকতায় চলতি বছরে আয়োজিত মহাসাংগ্রাই উপলক্ষে আবেদনকৃত ৬ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান গুলোকে বান্দরবান সেনা জোন কতৃক সর্বমোট ১৮০০০ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে বান্দরবান সেনা জোন।

আর্থিক সহায়তা প্রদানকালে বান্দরবান সেনা জোনের জোন কমান্ডার লে: কর্নেল মাহমুদুল হাসান পিএসসি,বলেন, আমরা সকল ধর্ম ও ধর্মীয় উৎসবকে সম্মান প্রদর্শন করি। আজকের এই আর্থিক সহায়তা সকলের মধ্যে শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নকে আরো অগ্রগতির দিকে যাবে বলে আমরা মনে করি। উক্ত উৎসব যথাযথভাবে পালনের পাশাপাশি কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা যেন না ঘটে সেদিকে সুস্পষ্ট নজর রাখার উপদেশ দেন। ভবিষ্যতেও এ ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলেও তিনি আশ্বাস দেন।