ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ | ই-পেপার

সাবেক সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের জামিন নামঞ্জুর

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময়ঃ ০৭:৫৩:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / ১৯ বার পড়া হয়েছে

অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ ও রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে করা মামলায় সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের জামিনের আবেদন ফের নামঞ্জুর করেছেন আদালত।

বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ নার্গিস ইসলামের আদালত শুনানি শেষে এই আদেশ দেন। এর আগে সিএমএম আদালতেও তার জামিন মেলেনি। এদিন হাবিবুল আউয়ালের পক্ষে জামিনের আবেদন করেন তার আইনজীবী তাপস চন্দ্র দাস।

গত ২৫ জুন রাজধানীর মগবাজার থেকে ডিএমপির গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি) হাবিবুল আউয়ালকে গ্রেফতার করে। পরদিন সিএমএম আদালত তাকে তিন দিনের রিমান্ডে পাঠান। এরপর থেকে তিনি কারাগারেই আছেন।

প্রসঙ্গত, গত ২২ জুন বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মো. সালাহ উদ্দিন খান শেরেবাংলা নগর থানায় দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন পরিচালনাকারী তিন সাবেক সিইসি কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, নুরুল হুদা ও কাজী হাবিবুল আউয়ালসহ মোট ২৪ জনের বিরুদ্ধে প্রহসনের নির্বাচন করার অভিযোগে মামলা করেন। পরে ২৫ জুন এই মামলায় রাষ্ট্রদ্রোহ ও প্রতারণামূলক বিশ্বাসভঙ্গের ধারা যুক্ত করা হয়।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

সাবেক সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের জামিন নামঞ্জুর

আপডেট সময়ঃ ০৭:৫৩:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ ও রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে করা মামলায় সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের জামিনের আবেদন ফের নামঞ্জুর করেছেন আদালত।

বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ নার্গিস ইসলামের আদালত শুনানি শেষে এই আদেশ দেন। এর আগে সিএমএম আদালতেও তার জামিন মেলেনি। এদিন হাবিবুল আউয়ালের পক্ষে জামিনের আবেদন করেন তার আইনজীবী তাপস চন্দ্র দাস।

গত ২৫ জুন রাজধানীর মগবাজার থেকে ডিএমপির গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি) হাবিবুল আউয়ালকে গ্রেফতার করে। পরদিন সিএমএম আদালত তাকে তিন দিনের রিমান্ডে পাঠান। এরপর থেকে তিনি কারাগারেই আছেন।

প্রসঙ্গত, গত ২২ জুন বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মো. সালাহ উদ্দিন খান শেরেবাংলা নগর থানায় দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন পরিচালনাকারী তিন সাবেক সিইসি কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, নুরুল হুদা ও কাজী হাবিবুল আউয়ালসহ মোট ২৪ জনের বিরুদ্ধে প্রহসনের নির্বাচন করার অভিযোগে মামলা করেন। পরে ২৫ জুন এই মামলায় রাষ্ট্রদ্রোহ ও প্রতারণামূলক বিশ্বাসভঙ্গের ধারা যুক্ত করা হয়।