ঢাকা, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ | ই-পেপার

চিত্রনায়িকা শিমু হত্যা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণের নতুন দিন ধার্য

দৈনিক আইন বার্তা
  • আপডেট সময়ঃ ১০:৩৯:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ মে ২০২৩
  • / ১৩৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক :
চিত্রনায়িকা রাইমা ইসলাম শিমু হত্যা মামলায় তার স্বামী সাখাওয়াত আলী নোবেল ও তার বন্ধু এস এম ফরহাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ১৫ মে দিন ধার্য করেছেন আদালত। আজ বুধবার ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ইয়াসমিন আরা এ দিন ধার্য করেন। এদিন কোনো সাক্ষী আদালতে হাজির না হওয়ায় রাষ্ট্রপক্ষ সময়ের আবেদন করে। আদালত সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ১৫ মে পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য নতুন দিন ধার্য করেন। স্বামী ও দুই সন্তান নিয়ে রাজধানীর কলাবাগান এলাকার বাসায় থাকতেন শিমু। ২০২২ সালের ১৬ জানুয়ারি সকালে বাসা থেকে বেরিয়ে তিনি আর ফেরেননি। তার মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া যায়। এ ঘটনায় রাতেই কলাবাগান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। পরদিন ১৭ জানুয়ারি কেরানীগঞ্জের হজরতপুর ব্রিজের কাছে আলিয়াপুর এলাকায় রাস্তার পাশ থেকে শিমুর বস্তাবন্দি খ-িত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তবে তার পরিচয় মিলছিল না। ওই দিন রাতে তার ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে নাম-পরিচয় শনাক্ত করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। গত ১৮ জানুয়ারি কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় শিমুর স্বামী নোবেল ও তার বাল্যবন্ধু এস এম ফরহাদের বিরুদ্ধে মামলা করেন শিমুর ভাই হারুনুর রশীদ। গ্রেপ্তারের পর ২০ জানুয়ারি মামলার প্রধান দুই আসামি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। ২০২২ সালের ৬ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কেরানীগঞ্জ মডেল থানার পরিদর্শক মো. শহীদুল ইসলাম উভয়ের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। ২০২২ সালের ২৯ নভেম্বর শিমুর স্বামী সাখাওয়াত আলী নোবেল ও এস এম ফরহাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

চিত্রনায়িকা শিমু হত্যা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণের নতুন দিন ধার্য

আপডেট সময়ঃ ১০:৩৯:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ মে ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক :
চিত্রনায়িকা রাইমা ইসলাম শিমু হত্যা মামলায় তার স্বামী সাখাওয়াত আলী নোবেল ও তার বন্ধু এস এম ফরহাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ১৫ মে দিন ধার্য করেছেন আদালত। আজ বুধবার ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ইয়াসমিন আরা এ দিন ধার্য করেন। এদিন কোনো সাক্ষী আদালতে হাজির না হওয়ায় রাষ্ট্রপক্ষ সময়ের আবেদন করে। আদালত সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ১৫ মে পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য নতুন দিন ধার্য করেন। স্বামী ও দুই সন্তান নিয়ে রাজধানীর কলাবাগান এলাকার বাসায় থাকতেন শিমু। ২০২২ সালের ১৬ জানুয়ারি সকালে বাসা থেকে বেরিয়ে তিনি আর ফেরেননি। তার মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া যায়। এ ঘটনায় রাতেই কলাবাগান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। পরদিন ১৭ জানুয়ারি কেরানীগঞ্জের হজরতপুর ব্রিজের কাছে আলিয়াপুর এলাকায় রাস্তার পাশ থেকে শিমুর বস্তাবন্দি খ-িত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তবে তার পরিচয় মিলছিল না। ওই দিন রাতে তার ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে নাম-পরিচয় শনাক্ত করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। গত ১৮ জানুয়ারি কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় শিমুর স্বামী নোবেল ও তার বাল্যবন্ধু এস এম ফরহাদের বিরুদ্ধে মামলা করেন শিমুর ভাই হারুনুর রশীদ। গ্রেপ্তারের পর ২০ জানুয়ারি মামলার প্রধান দুই আসামি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। ২০২২ সালের ৬ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কেরানীগঞ্জ মডেল থানার পরিদর্শক মো. শহীদুল ইসলাম উভয়ের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। ২০২২ সালের ২৯ নভেম্বর শিমুর স্বামী সাখাওয়াত আলী নোবেল ও এস এম ফরহাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।