ঢাকা, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ | ই-পেপার

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির চেষ্টা করলে ব্যবস্থা: আইজিপি

দৈনিক আইন বার্তা
  • আপডেট সময়ঃ ১০:৫৪:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অগাস্ট ২০২৩
  • / ১৩০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক :
দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির চেষ্টা যদি কেউ করেন তাহলে পুলিশ প্রচলিত আইন অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর শেরে-বাংলা নগর এলাকায় জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন হবিগঞ্জে আহত পুলিশের ওসি অজয় চন্দ্র দেবকে দেখতে এলে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান। আইজিপি বলেন, গত ১৯ আগস্ট হবিগঞ্জে বিএনপির কর্মসূচি চলাকালে জনগণের স্বাভাবিক চলাচল বিঘœ সৃষ্টি হলে হবিগঞ্জ থানা পুলিশ বিনীতভাবে তাদের অনুরোধ করে রাস্তা খোলা রাখার জন্য। কিন্তু সে অনুরোধ রাখা হয়নি বরং তারা দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের ওপর ইট-পাটকেল ও ঢিল নিক্ষেপ করেছে। সে ঢিলে আক্রান্ত হয়েছে ওসি অজয়। তিনি মারাত্মকভাবে বাম চোখে আক্রান্ত হয়েছেন। তার অবস্থা এখনও সংকটাপন্ন। তিনি এখন চিকিৎসাধীন। আমি এখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসকদের প্রতি কৃতজ্ঞ তারা ওসি অজয়ের চিকিৎসায় সব ধরনের ব্যবস্থা করছেন। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তার অবস্থা এখনও সংকটাপন্ন। তার চিকিৎসা নিশ্চিতে চিকিৎসকদের বোর্ড গঠন করা হয়েছে। যাতে দ্রুত সময়ের মধ্যে তার আরোগ্য নিশ্চিত করা যায়। তার চিকিৎসা চলমান রয়েছে। আইজিপি বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার ক্ষেত্রে বাহিনীর কোনো সদস্য যদি আক্রান্ত হন, আহত হন তাদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য আমরা সর্বাত্মক ব্যবস্থা গ্রহণ করছি। সামনে জাতীয় নির্বাচন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশের প্রস্তুতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, পুলিশ দেশের আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য পুলিশকে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ, লোকবল নিয়োগ, সক্ষমতা বৃদ্ধি, ইক্যুপমেন্ট, যা দরকার সবই আছে। যেকোনো ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় আইনানুগভাবে ও সাহসিকতার সঙ্গে সে দায়িত্ব পালনের জন্য আমাদের পুলিশ সদস্যরা প্রস্তুত। যেকোনো ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলার সক্ষমতা আমাদের রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির চেষ্টা যদি কেউ করেন তাহলে দেশে প্রচলিত আইন অনুযায়ী পুলিশ যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলেও উল্লেখ করেন আইজিপি। বেশ কয়েকটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ ছাত্রদলের কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বিএনপি নেতারা দাবি করেছেন পুলিশ পুরাতন অস্ত্র উদ্ধার দেখিয়ে নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করেছে। এমন অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা সঠিক নয়। আমরা অভিযান পরিচালনা করেছি। তাদের হেফাজত থেকে যেসব অস্ত্র পাওয়া গেছে সেগুলো উদ্ধার দেখিয়ে আমরা আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। বিএনপি নেতাদের এ অভিযোগ ভিত্তিহীন।
মায়ের গ্রেপ্তারের সঙ্গে ছেলের স্ট্যাটাসের সম্পর্ক নেই: খুলনার খালিশপুর থানা এলাকা থেকে এক নারীকে গ্রেপ্তারের সঙ্গে তার প্রবাসী ছেলের ফেসবুক স্ট্যাটাসের কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। মানবতাবিরোধী অপরাধে আমৃত্যু কারাদ-প্রাপ্ত জামায়াত নেতা মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে এক প্রবাসীর দেওয়া ফেসবুক স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে খুলনায় তার মা-কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, এমন অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আইজিপি বলেন, বিষয়টি আমি পরিষ্কার করতে চাই। খুলনার একজন জামায়াতের নায়েবে আমীরের বাসায় নাশকতা এবং আইনশৃঙ্খলা অবনতির ঘটানোর একটি ষড়যন্ত্র চলছিল। সেখানে গোপন বৈঠকে অনেকে জড়ো হয়েছিল। সে তথ্য পেয়ে আমরা সেখানে যাই এবং অভিযান পরিচালনা করি। তিনি বলেন, আমাদের উপস্থিতি টের পেয়ে অনেকে পালিয়ে যায়, পরে আমরা সেখান থেকে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছি। আমাদের জানা ছিল না এ তিনজন কে বা কারা। আমরা যাদের গ্রেপ্তার করেছি তাদের মধ্যে একজন মহিলা ও দুইজন পুরুষ। তিনি আরও বলেন, ওই নারীকে গ্রেপ্তারের পর আমরা জানতে পারি তার প্রবাসী ছেলে ফেসবুকে পোস্ট করেছিলেন। তাই ওই নারীকে গ্রেপ্তারের সঙ্গে তার ছেলের দেওয়া স্ট্যাটাসের সম্পর্ক নেই। ওই নারীকে গ্রেপ্তারের সময় সেখান থেকে আমরা কিছু ডিজিটাল ডিভাইস পেয়েছি, নাশকতার পরিকল্পনার আলামত পেয়েছি। তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলায় এ-সংক্রান্ত তথ্য উঠে এসেছে। গোয়েন্দা তথ্য অনুযায়ী অভিযান পরিচালনা করা হয়েছিল, অভিযানের ভিন্ন উদ্দেশ্য ছিল না বলেও জানান তিনি। সামনে জাতীয় নির্বাচন, এ সময় পুলিশের ঊর্ধ্বতন কয়েকজন রাজনৈতিক বক্তব্য দিচ্ছে বিএনপির এমন অভিযোগের প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আইজিপি বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যেসব সদস্য রয়েছেন আমার দৃষ্টিতে তাদের কোনো রাজনৈতিক বক্তব্য আমার পরিলক্ষিত হয়নি। আমি আইন ও বিধির আলোকে দায়িত্ব পালন করে থাকি। আইন ও বিধির আলোকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করার জন্য যে দায়িত্ব পালন করা দরকার, যে চ্যালেঞ্জ আমার সামনে আসবে সেটি আমাকে মোকাবিলা করতে হবে। তিনি বলেন, এটা আমার আইনি দায়িত্ব, পেশাদারিত্বের সঙ্গে সে আইন প্রয়োগ করার দায়িত্ব আমার ওপর অর্পিত হয়েছে। এ আইনানুগ দায়িত্ব পালনে আমার পুলিশ সদস্যরা কুণ্ঠিত নই। আমি আমার দায়িত্ব পালনে বাধ্য। আমার প্রশিক্ষণ রয়েছে, আমার প্রশিক্ষণে আইন সম্পর্কে পড়ানো হয়েছে। জনগণের জানমালের নিরাপত্তার জন্য যা যা করা দরকার, যে যে দায়িত্ব পালন দরকার, আইনানুগভাবে পেশাদারিত্বের সঙ্গে আমরা পালন করে আসছি।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির চেষ্টা করলে ব্যবস্থা: আইজিপি

আপডেট সময়ঃ ১০:৫৪:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অগাস্ট ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক :
দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির চেষ্টা যদি কেউ করেন তাহলে পুলিশ প্রচলিত আইন অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর শেরে-বাংলা নগর এলাকায় জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন হবিগঞ্জে আহত পুলিশের ওসি অজয় চন্দ্র দেবকে দেখতে এলে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান। আইজিপি বলেন, গত ১৯ আগস্ট হবিগঞ্জে বিএনপির কর্মসূচি চলাকালে জনগণের স্বাভাবিক চলাচল বিঘœ সৃষ্টি হলে হবিগঞ্জ থানা পুলিশ বিনীতভাবে তাদের অনুরোধ করে রাস্তা খোলা রাখার জন্য। কিন্তু সে অনুরোধ রাখা হয়নি বরং তারা দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের ওপর ইট-পাটকেল ও ঢিল নিক্ষেপ করেছে। সে ঢিলে আক্রান্ত হয়েছে ওসি অজয়। তিনি মারাত্মকভাবে বাম চোখে আক্রান্ত হয়েছেন। তার অবস্থা এখনও সংকটাপন্ন। তিনি এখন চিকিৎসাধীন। আমি এখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসকদের প্রতি কৃতজ্ঞ তারা ওসি অজয়ের চিকিৎসায় সব ধরনের ব্যবস্থা করছেন। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তার অবস্থা এখনও সংকটাপন্ন। তার চিকিৎসা নিশ্চিতে চিকিৎসকদের বোর্ড গঠন করা হয়েছে। যাতে দ্রুত সময়ের মধ্যে তার আরোগ্য নিশ্চিত করা যায়। তার চিকিৎসা চলমান রয়েছে। আইজিপি বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার ক্ষেত্রে বাহিনীর কোনো সদস্য যদি আক্রান্ত হন, আহত হন তাদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য আমরা সর্বাত্মক ব্যবস্থা গ্রহণ করছি। সামনে জাতীয় নির্বাচন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশের প্রস্তুতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, পুলিশ দেশের আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য পুলিশকে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ, লোকবল নিয়োগ, সক্ষমতা বৃদ্ধি, ইক্যুপমেন্ট, যা দরকার সবই আছে। যেকোনো ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় আইনানুগভাবে ও সাহসিকতার সঙ্গে সে দায়িত্ব পালনের জন্য আমাদের পুলিশ সদস্যরা প্রস্তুত। যেকোনো ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলার সক্ষমতা আমাদের রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির চেষ্টা যদি কেউ করেন তাহলে দেশে প্রচলিত আইন অনুযায়ী পুলিশ যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলেও উল্লেখ করেন আইজিপি। বেশ কয়েকটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ ছাত্রদলের কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বিএনপি নেতারা দাবি করেছেন পুলিশ পুরাতন অস্ত্র উদ্ধার দেখিয়ে নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করেছে। এমন অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা সঠিক নয়। আমরা অভিযান পরিচালনা করেছি। তাদের হেফাজত থেকে যেসব অস্ত্র পাওয়া গেছে সেগুলো উদ্ধার দেখিয়ে আমরা আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। বিএনপি নেতাদের এ অভিযোগ ভিত্তিহীন।
মায়ের গ্রেপ্তারের সঙ্গে ছেলের স্ট্যাটাসের সম্পর্ক নেই: খুলনার খালিশপুর থানা এলাকা থেকে এক নারীকে গ্রেপ্তারের সঙ্গে তার প্রবাসী ছেলের ফেসবুক স্ট্যাটাসের কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। মানবতাবিরোধী অপরাধে আমৃত্যু কারাদ-প্রাপ্ত জামায়াত নেতা মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে এক প্রবাসীর দেওয়া ফেসবুক স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে খুলনায় তার মা-কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, এমন অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আইজিপি বলেন, বিষয়টি আমি পরিষ্কার করতে চাই। খুলনার একজন জামায়াতের নায়েবে আমীরের বাসায় নাশকতা এবং আইনশৃঙ্খলা অবনতির ঘটানোর একটি ষড়যন্ত্র চলছিল। সেখানে গোপন বৈঠকে অনেকে জড়ো হয়েছিল। সে তথ্য পেয়ে আমরা সেখানে যাই এবং অভিযান পরিচালনা করি। তিনি বলেন, আমাদের উপস্থিতি টের পেয়ে অনেকে পালিয়ে যায়, পরে আমরা সেখান থেকে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছি। আমাদের জানা ছিল না এ তিনজন কে বা কারা। আমরা যাদের গ্রেপ্তার করেছি তাদের মধ্যে একজন মহিলা ও দুইজন পুরুষ। তিনি আরও বলেন, ওই নারীকে গ্রেপ্তারের পর আমরা জানতে পারি তার প্রবাসী ছেলে ফেসবুকে পোস্ট করেছিলেন। তাই ওই নারীকে গ্রেপ্তারের সঙ্গে তার ছেলের দেওয়া স্ট্যাটাসের সম্পর্ক নেই। ওই নারীকে গ্রেপ্তারের সময় সেখান থেকে আমরা কিছু ডিজিটাল ডিভাইস পেয়েছি, নাশকতার পরিকল্পনার আলামত পেয়েছি। তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলায় এ-সংক্রান্ত তথ্য উঠে এসেছে। গোয়েন্দা তথ্য অনুযায়ী অভিযান পরিচালনা করা হয়েছিল, অভিযানের ভিন্ন উদ্দেশ্য ছিল না বলেও জানান তিনি। সামনে জাতীয় নির্বাচন, এ সময় পুলিশের ঊর্ধ্বতন কয়েকজন রাজনৈতিক বক্তব্য দিচ্ছে বিএনপির এমন অভিযোগের প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আইজিপি বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যেসব সদস্য রয়েছেন আমার দৃষ্টিতে তাদের কোনো রাজনৈতিক বক্তব্য আমার পরিলক্ষিত হয়নি। আমি আইন ও বিধির আলোকে দায়িত্ব পালন করে থাকি। আইন ও বিধির আলোকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করার জন্য যে দায়িত্ব পালন করা দরকার, যে চ্যালেঞ্জ আমার সামনে আসবে সেটি আমাকে মোকাবিলা করতে হবে। তিনি বলেন, এটা আমার আইনি দায়িত্ব, পেশাদারিত্বের সঙ্গে সে আইন প্রয়োগ করার দায়িত্ব আমার ওপর অর্পিত হয়েছে। এ আইনানুগ দায়িত্ব পালনে আমার পুলিশ সদস্যরা কুণ্ঠিত নই। আমি আমার দায়িত্ব পালনে বাধ্য। আমার প্রশিক্ষণ রয়েছে, আমার প্রশিক্ষণে আইন সম্পর্কে পড়ানো হয়েছে। জনগণের জানমালের নিরাপত্তার জন্য যা যা করা দরকার, যে যে দায়িত্ব পালন দরকার, আইনানুগভাবে পেশাদারিত্বের সঙ্গে আমরা পালন করে আসছি।