• সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৪:৫৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ
সফলতার সঙ্গে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছি: মেয়র তাপস ঢাকার নামকরা স্কুলগুলো ভারপ্রাপ্ত প্রধানের অধীনে সুনাম হারাচ্ছে ওএমএস বিতরণে গাফিলতি হলে জেল-জরিমানার হুঁশিয়ারি খাদ্যমন্ত্রীর শিল্প গড়ে উঠুক, বর্জ্য যেন নদীতে না পড়ে: প্রধানমন্ত্রী লালমনিরহাটে রেলের টার্ন টেবিল নির্মান রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে পিছিয়ে এনবিআর নারী স্পিকারদের সামিট অভিজ্ঞতা বিনিময়ের এক অনবদ্য প্লাটফর্ম: স্পিকার জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: রাষ্ট্রপতি দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির অভাবে খাদ্যে ফরমালিন মেশানো বন্ধ হচ্ছে না উচ্চ রক্তচাপ বিষয়ে সচেতনতা ছড়িয়ে দিতে হবে: বিএসএমএমইউ উপাচার্য

Reporter Name / ১৩৮ Time View
Update : রবিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২১

পেঁয়াজের দাম বাড়ার পেছনে কারসাজি ছিল: এফবিসিসিআই সভাপতি
নিজস্ব প্রতিবেদক :
আপনা-আপনি পেঁয়াজের দাম আকাশ ছোঁয়া হয়ে যায়নি। দাম বাড়ানোর পেছনে একটি মহল কাজ করেছে। তাদের কারসাজিতে দাম বেড়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। তিনি বলেন, আমদানিতে শুল্ক কমানোর ঘোষণা দেওয়ার পর পরই পেঁয়াজের দাম কেজিতে ১৫ টাকা কমে এসেছে। মাত্র একদিনের ব্যবধানে ১৫ টাকা কমে কি, কমে না। এর মানে দাঁড়ায়, দাম বাড়ানোর পেছনে কারসাজি ছিলো।  রোববার নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীর মজুদ, আমদানি, সরবরাহ ও মূল্য পরিস্থিতি বিষয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, পেঁয়াজের দাম নির্ধারণে বাজারে একটা সমস্যা ছিলো। এটি না হলে একদিনে এত টাকা দাম কমে না। আমরা সম্মানের সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা করতে চাই, কোনো কারসাজির প্রশ্রয় মানা হবে না। এখানে সংশ্লিষ্টদের যদি কোনো সমস্যা থেকে থাকে আমাদের জানান। আমরা আলোচনার মাধ্যমে আপনাদের সমস্যা সমাধান করবো, বলেন জসিম উদ্দিন। অনুষ্ঠানে পাইকার ও আড়তদার পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা বলেন, আমদানির একটা বড় অংশ প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে আসে। সেখানে সম্প্রতি অতিবৃষ্টি আর বন্যায় পেঁয়াজ নষ্ট হয়েছে। আমাদের দেশেও এর প্রভাব পড়েছে। তবে শুল্ক কমানোর ঘোষণার একদিনের মাথায় দাম কমা নিয়ে এফবিসিসিআই সভাপতির প্রশ্নের যৌক্তিক উত্তর দিতে পারেননি পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা। এসময় ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ করে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ব্যবসায় লাভ-লোকসানের হিসাব থাকে। তাই বলে সুযোগ পেলেই দাম বাড়াবেন এটা হতে পারে না। এসব কারণে কতিপয় ব্যবসায়ী কিছু অর্থ পেলেও প্রকৃতপক্ষে আমাদের (ব্যবসায়ী) জন্য খুবই অসম্মানজনক। শ্যামবাজার ও কারওয়ান বাজার অপেক্ষা অন্যান্য কাঁচাবাজারে দাম ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বেশি রাখা হয়, এর কারণ জানতে কী?- এ প্রশ্নে ব্যবসায়ীরা এফবিসিসিআই সভাপতিকে জানান, এলাকাভেদে দোকান ভাড়া বেশি। গুলশান আর কারওয়ানবাজারের ভাড়ার পার্থক্য অনেক। এলাকা ভেদে দোকান ভাড়া, বিদ্যুতের ইউনিট প্রতি মূল্য বেশি ও ট্রেড লাইসেন্সের খরচ বৃদ্ধিকে দায়ী করেন তারা। এসব শুনে এফবিসিসিআই সভাপতি জানান, বিদ্যুৎ খরচ, ট্টেড লাইসেন্সসহ যেসব কারণে খরচ বেড়েছে সে বিষয়ে সরকারের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলা হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category