ঢাকা, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ | ই-পেপার

ম্যাজিস্ট্রেট-মেজর পরিচয় দিয়ে প্রতারণা, নারী গ্রেপ্তার

দৈনিক আইন বার্তা
  • আপডেট সময়ঃ ০৮:০৩:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ এপ্রিল ২০২৪
  • / ১১৪ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক :
কখনও হাইকোর্টের ম্যাজিস্ট্রেট, কখনও ডিজিএফআইয়ের মেজর পরিচয় দিয়ে প্রতারণার দায়ে মুক্তা পারভিন (৩১) নামে এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব-১০)। গ্রেপ্তার মুক্তা চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে একজনের কাছ থেকেই এক কোটি ২০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার তাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র‌্যাব-১০ এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন। তিনি জানান, বেশ কিছুদিন ধরে রাজশাহীর বোয়ালিয়াসহ বিভিন্ন এলাকায় একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র নিজেদের কখনও হাইকোর্টের ম্যাজিস্ট্রেট, কখনও ডিজিএফআইয়ের মেজর পরিচয় দিয়ে সহজ-সরল ও নিরীহ লোকজনদের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে আসছিল। চক্রটি রাজশাহীর চন্দ্রিমা থানার ছোটবনগ্রাম এলাকার শেখ আব্দুল্লাহ (৩৭) নামে একজনের কাছ থেকে সরকারি দপ্তরে চাকরি পাওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন সময়ে এক কোটি ২০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়। এক পর্যায়ে ভুক্তভোগী শেখ আব্দুল্লাহ বুঝতে পেরে রাজশাহীর বোয়ালিয়া মডেল থানায় মুক্তা পারভিনসহ সাতজনের নামে মামলা দায়ের করেন। মামলার বিষয়টি জানতে পেরে সব আসামিরা আত্মগোপনে চলে যান। এর পরিপ্রেক্ষিতে গোয়েন্দা নজরদারির ধারাবাহিকতায় রাজবাড়ীর সদর এলাকা থেকে হাইকোর্টের ভুয়া ম্যাজিস্ট্রেট পরিচয়ে প্রতারণাকারী চক্রের হোতা মুক্তা পারভিনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

ম্যাজিস্ট্রেট-মেজর পরিচয় দিয়ে প্রতারণা, নারী গ্রেপ্তার

আপডেট সময়ঃ ০৮:০৩:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ এপ্রিল ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক :
কখনও হাইকোর্টের ম্যাজিস্ট্রেট, কখনও ডিজিএফআইয়ের মেজর পরিচয় দিয়ে প্রতারণার দায়ে মুক্তা পারভিন (৩১) নামে এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব-১০)। গ্রেপ্তার মুক্তা চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে একজনের কাছ থেকেই এক কোটি ২০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার তাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র‌্যাব-১০ এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন। তিনি জানান, বেশ কিছুদিন ধরে রাজশাহীর বোয়ালিয়াসহ বিভিন্ন এলাকায় একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র নিজেদের কখনও হাইকোর্টের ম্যাজিস্ট্রেট, কখনও ডিজিএফআইয়ের মেজর পরিচয় দিয়ে সহজ-সরল ও নিরীহ লোকজনদের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে আসছিল। চক্রটি রাজশাহীর চন্দ্রিমা থানার ছোটবনগ্রাম এলাকার শেখ আব্দুল্লাহ (৩৭) নামে একজনের কাছ থেকে সরকারি দপ্তরে চাকরি পাওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন সময়ে এক কোটি ২০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়। এক পর্যায়ে ভুক্তভোগী শেখ আব্দুল্লাহ বুঝতে পেরে রাজশাহীর বোয়ালিয়া মডেল থানায় মুক্তা পারভিনসহ সাতজনের নামে মামলা দায়ের করেন। মামলার বিষয়টি জানতে পেরে সব আসামিরা আত্মগোপনে চলে যান। এর পরিপ্রেক্ষিতে গোয়েন্দা নজরদারির ধারাবাহিকতায় রাজবাড়ীর সদর এলাকা থেকে হাইকোর্টের ভুয়া ম্যাজিস্ট্রেট পরিচয়ে প্রতারণাকারী চক্রের হোতা মুক্তা পারভিনকে গ্রেপ্তার করা হয়।