জুলাই আন্দোলনে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-ছাত্ররা জীবনবাজী রেখেছিলো: ড. মিথিল

- আপডেট সময়ঃ ১১:৪০:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
- / ৩৮ বার পড়া হয়েছে
শেখ নাদিম, ব্রাক্ষণবাড়িয়া: বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. মোঃ তৌফিকুল ইসলাম মিথিল বলেছেন, জুলাই আন্দোলন যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্র্যাকডাউনের পর প্রায় অনিশ্চিত ও স্তিমিত হয়ে গিয়েছিলো, তখন বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সংঘবদ্ধ করে আন্দোলন অব্যাহত রাখার জন্য জীবনবাজি রেখে মাঠে নেমেছিলাম।
তখন আমার হাজারো ছাত্র-ছাত্রী আমার মতো তাদের অন্যান্য শিক্ষকদেরকে আন্দোলনের মাঠে দেখে উদ্বুদ্ধ হয় এবং আন্দোলনের গতি তরান্বিত হয়ে শেষ পর্যন্ত আমরা ৫ই আগষ্ট বিজয় অর্জন করতে সক্ষম হই।
তিনি শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে মতবিনিময় সভায় একথা বলেন।
এ সময় তিনি আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসন থেকে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশা করে বলেন, দল আমাকে মনোনয়ন দিলে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেবো, আর অন্য কাউকে দিলে তার পক্ষে কাজ করবো।
শিক্ষা,স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থান ও সামাজিক নিরাপত্তাকে প্রাধান্য দিয়ে একটি আধুনিক ও সমৃদ্ধ ব্রাহ্মণবাড়িয়া গড়ে তোলার ইচ্ছে ব্যক্ত করে তিনি আরো বলেন, শিক্ষাক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটানো, তরুণদের ক্যারিয়ার উন্নয়ন, দক্ষ জনশক্তি তৈরি, বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি ও পৌর এলাকার আধুনিকায়নে তাঁর বাস্তব ভিত্তিক পরিকল্পনা রয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের বাবা ও জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মীর মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, জেলা বিএনপি উপদেষ্টা ডাঃ মনিরুল ইসলাম চয়ন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি ও জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি এমদাদুল হাসান, বিআরডিবির সাবেক পরিচালক মোরশেদুল হক, জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য ওয়াহিদুর রহমান ইমন, জেলা যুবদলের শিল্প ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক দিদারুল আলম রাজিব, জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক মীর সাইফুল আলম রিফাতসহ বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।