ঢাকা, মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫ | ই-পেপার

রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন দাখিল ১৩ জানুয়ারি

দৈনিক আইন বার্তা
  • আপডেট সময়ঃ ০৫:২৩:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৫
  • / ১৫ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৩ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।

আজ (সোমবার) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে তদন্ত সংস্থা সিআইডি প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলাম প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন এ দিন ধার্য করেন।

২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে সুইফট কোড জালিয়াতির মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি করা হয়। পরে ওই অর্থ ফিলিপাইনে পাঠানো হয়। দেশের অভ্যন্তরের একটি চক্রের সহায়তায় হ্যাকার গ্রুপ রিজার্ভের এ অর্থপাচার করেছে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ঘটনার পর একই বছরের ১৫ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং ডিপার্টমেন্টের উপ-পরিচালক জোবায়ের বিন হুদা বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় মামলা করেন। অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ (সংশোধনী ২০১৫)-এর ৪ ধারা, তথ্য ও প্রযুক্তি আইন-২০০৬-এর ৫৪ ধারা ও ৩৭৯ ধারায় মামলাটি করা হয়। মামলাটি বর্তমানে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) তদন্ত করছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন দাখিল ১৩ জানুয়ারি

আপডেট সময়ঃ ০৫:২৩:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৫

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৩ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।

আজ (সোমবার) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে তদন্ত সংস্থা সিআইডি প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলাম প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন এ দিন ধার্য করেন।

২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে সুইফট কোড জালিয়াতির মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি করা হয়। পরে ওই অর্থ ফিলিপাইনে পাঠানো হয়। দেশের অভ্যন্তরের একটি চক্রের সহায়তায় হ্যাকার গ্রুপ রিজার্ভের এ অর্থপাচার করেছে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ঘটনার পর একই বছরের ১৫ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং ডিপার্টমেন্টের উপ-পরিচালক জোবায়ের বিন হুদা বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় মামলা করেন। অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ (সংশোধনী ২০১৫)-এর ৪ ধারা, তথ্য ও প্রযুক্তি আইন-২০০৬-এর ৫৪ ধারা ও ৩৭৯ ধারায় মামলাটি করা হয়। মামলাটি বর্তমানে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) তদন্ত করছে।