• শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ০৬:৪২ পূর্বাহ্ন
  • ই-পেপার
সর্বশেষ
সর্বোচ্চ আদালতকে পাশ কাটিয়ে সরকার কিছুই করবে না: আইনমন্ত্রী নাইজেরিয়ান চক্রের মাধ্যমে চট্টগ্রামে কোকেন পাচার কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের অপেক্ষা করতে বললেন ব্যারিস্টার সুমন পদ্মা সেতুর সুরক্ষায় নদী শাসনে ব্যয় বাড়ছে পিএসসির উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীরসহ ৬ জনের রিমান্ড শুনানি পিছিয়েছে শৃঙ্খলা ভঙ্গের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: ডিএমপি কমিশনার রপ্তানিতে বাংলাদেশ ব্যবহার করছে না রেল ট্রানজিট রাজাকারের পক্ষে স্লোগান সরকারবিরোধী নয়, রাষ্ট্রবিরোধী: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়নি বঙ্গোপসাগরের জীববৈচিত্র্য নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র-আলোকচিত্র প্রদর্শনী

কক্সবাজারের ঘটনায় ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্য কাম্য নয়: হাইকোর্ট

Reporter Name / ১৩২ Time View
Update : মঙ্গলবার, ৪ জানুয়ারি, ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক :
কক্সবাজারে এক নারী পর্যটককে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্য কাম্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। ওই ঘটনায় বিচারিক অনুসন্ধান চেয়ে করা রিটের শুনানিতে আজ মঙ্গলবার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এমন মন্তব্য করেন। আদালতে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী আবদুল্লাহ আল হারুন ভূঁইয়া। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন বিপুল বাগমার। শুনানিতে আবদুল্লাহ আল হারুন ভূঁইয়া বলেন, কক্সবাজারের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্য আসছে। মিডিয়াতে এ বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্য আসছে। তাই বিচারিক অনুসন্ধান দরকার। তখন আদালত বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভিন্ন ভিন্ন স্টেটমেন্ট কাম্য নয়। ভিন্ন ভিন্ন স্টেটমেন্ট এলে পরবর্তীতে সত্য ঘটনা উদঘাটন হলেও সাধারণ মানুষ নানা ধারণা পোষণ করে। এক পর্যায়ে আদালত বলেন, তদন্ত কর্মকর্তাদের কম কথাই বলা ভালো। পরে আদালত রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যেন ভিন্ন ভিন্ন স্টেটমেন্ট না দেয়। এ ছাড়া রিটটি স্ট্যান্ডওভার (মুলতবি) রাখেন। এর আগে সামবার সকালে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আবদুল্লাহ আল হারুন ভূঁইয়া এ রিট করেন। এতে স্বরাষ্ট্র সচিব, আইজিপি, বেসামরিক বিমান ও পর্যটন সচিব, জেলা প্রশাসক এবং পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে। আবেদনে ওই ঘটনায় কক্সবাজার জেলা জজ বা চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে বিচারিক অনুসন্ধান করার এবং দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ায় কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না এ মর্মে রুল জারির আর্জি জানানো হয়েছে। ভুক্তভোগী নারীর অভিযোগ, গত ২২ ডিসেম্বর শহরের কবিতা চত্বর রোড সংলগ্ন এক ঝুপড়ি চায়ের দোকানে আটকে রেখে তাকে ধর্ষণ করা হয়। পরে সেখান থেকে ওই নারীকে নিয়ে যাওয়া হয় জিয়া গেস্ট ইন নামের আবাসিক হোটেলে। দ্বিতীয় দফায় সেখানেও তিনি ধর্ষণের শিকার হন। এ ঘটনায় ২৩ ডিসেম্বর চারজনের নাম উল্লেখ করে ও ২/৩ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগীর স্বামী। এ মামলায় এখন পর্যন্ত প্রধান আসামি আশিকুর রহমানসহ ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category