১১:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৪ মে ২০২৫ | ই-পেপার

কোথাও সারের সংকট নেই: খাদ্যমন্ত্রী

  • দৈনিক আইন বার্তা
  • আপডেট সময়ঃ ০৭:৪৭:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • ১০৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক :
সার, ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি নিয়ে অনিয়ম করলে ডিলারের লাইসেন্স বাতিল করা হবে বলে হুঁশিয়ার দিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। তিনি বলেন, কোথাও সারের সংকট নেই। সারের সংকট আছে বলে মিথ্যা তথ্য রটিয়ে একটি গোষ্ঠী আতঙ্ক তৈরির চেষ্টা করছে। তারা ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়। সার নিয়ে অহেতুক অস্থিরতা তৈরি করলে কেউ রেহাই পাবে না। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার ভীমপুর এলাকায় আধুনিক সাইলো নির্মাণে মাটি ভরাট কাজ পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, গত বছর থেকে এবার সারের বরাদ্দ এক টনও কমেনি। কিন্তু চাষের জমির পরিমাণ কমেছে। এ অবস্থায় সার সংকট হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। সার নিয়ে প্যানিক সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ কারণে যাদের এক বস্তা সার প্রয়োজন তারা দুই বস্তা সার সংগ্রহের চেষ্টা করছে। যাদের সার প্রয়োজন নেই তারাও ডিলারের কাছে গিয়ে দীর্ঘ লাইন ধরে একটা ঝামেলা তৈরি করে অঘটন ঘটনার চেষ্টা করছে। সাইলো সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে নওগাঁয় ১৫ একর জমিতে নির্মাণ করা হচ্ছে প্রায় ৪৮ হাজার টন ধারণ ক্ষমতার একটি অত্যাধুনিক সাইলো। এরইমধ্যে মাটি ভরাটের কাজ শুরু হয়েছে। সাইলোর নির্মাণ শেষ হলে নিরাপদ মজুতের পাশাপাশি এলাকার আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন হবে। অনেকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। সাইলোতে দুই বছর পর্যন্ত চাল মজুত রাখলেও বিবর্ণ ও গুণগত মান নষ্ট হবে না। এ সময় রাজশাহীর আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক জিএম ফারুক হোসেন পাটোয়ারী, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আলমগীর কবিরসহ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

চট্টগ্রামে মাঠ রক্ষার আন্দোলনে মেয়র শাহাদাতের একাত্মতা ঘোষণা

কোথাও সারের সংকট নেই: খাদ্যমন্ত্রী

আপডেট সময়ঃ ০৭:৪৭:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক :
সার, ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি নিয়ে অনিয়ম করলে ডিলারের লাইসেন্স বাতিল করা হবে বলে হুঁশিয়ার দিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। তিনি বলেন, কোথাও সারের সংকট নেই। সারের সংকট আছে বলে মিথ্যা তথ্য রটিয়ে একটি গোষ্ঠী আতঙ্ক তৈরির চেষ্টা করছে। তারা ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়। সার নিয়ে অহেতুক অস্থিরতা তৈরি করলে কেউ রেহাই পাবে না। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার ভীমপুর এলাকায় আধুনিক সাইলো নির্মাণে মাটি ভরাট কাজ পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, গত বছর থেকে এবার সারের বরাদ্দ এক টনও কমেনি। কিন্তু চাষের জমির পরিমাণ কমেছে। এ অবস্থায় সার সংকট হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। সার নিয়ে প্যানিক সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ কারণে যাদের এক বস্তা সার প্রয়োজন তারা দুই বস্তা সার সংগ্রহের চেষ্টা করছে। যাদের সার প্রয়োজন নেই তারাও ডিলারের কাছে গিয়ে দীর্ঘ লাইন ধরে একটা ঝামেলা তৈরি করে অঘটন ঘটনার চেষ্টা করছে। সাইলো সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে নওগাঁয় ১৫ একর জমিতে নির্মাণ করা হচ্ছে প্রায় ৪৮ হাজার টন ধারণ ক্ষমতার একটি অত্যাধুনিক সাইলো। এরইমধ্যে মাটি ভরাটের কাজ শুরু হয়েছে। সাইলোর নির্মাণ শেষ হলে নিরাপদ মজুতের পাশাপাশি এলাকার আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন হবে। অনেকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। সাইলোতে দুই বছর পর্যন্ত চাল মজুত রাখলেও বিবর্ণ ও গুণগত মান নষ্ট হবে না। এ সময় রাজশাহীর আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক জিএম ফারুক হোসেন পাটোয়ারী, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আলমগীর কবিরসহ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।