• শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ০২:২৫ অপরাহ্ন
  • ই-পেপার
সর্বশেষ
সর্বোচ্চ আদালতকে পাশ কাটিয়ে সরকার কিছুই করবে না: আইনমন্ত্রী নাইজেরিয়ান চক্রের মাধ্যমে চট্টগ্রামে কোকেন পাচার কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের অপেক্ষা করতে বললেন ব্যারিস্টার সুমন পদ্মা সেতুর সুরক্ষায় নদী শাসনে ব্যয় বাড়ছে পিএসসির উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীরসহ ৬ জনের রিমান্ড শুনানি পিছিয়েছে শৃঙ্খলা ভঙ্গের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: ডিএমপি কমিশনার রপ্তানিতে বাংলাদেশ ব্যবহার করছে না রেল ট্রানজিট রাজাকারের পক্ষে স্লোগান সরকারবিরোধী নয়, রাষ্ট্রবিরোধী: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়নি বঙ্গোপসাগরের জীববৈচিত্র্য নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র-আলোকচিত্র প্রদর্শনী

খন্দকার মাহবুবের সম্মানে নিম্ন আদালত বসলো দুপুর ১২টায়

Reporter Name / ৮৩ Time View
Update : সোমবার, ২ জানুয়ারি, ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক :
সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেনের মৃত্যুতে ঢাকার নিম্ন আদালতের কার্যক্রম দুপুর ১২টা পর্যন্ত মুলতবি রাখা হয়। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় স্বাভাবিকভাবে বিচারকাজ শুরু হয়। ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর তাপস কুমার পাল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সিনিয়র আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেনের প্রতি সম্মান জানিয়ে ঢাকার মহানগর, জেলা, চিফ মেট্রোপলিটন ও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিসটট্রেট আদালতের বিচারকাজ দুপুর ১২টা পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে। একইদিনে সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের দ্বিতীয়ার্ধের কার্যক্রম বন্ধ থাকে। এর আগে, ৩১ ডিসেম্বর রাত পৌনে ১১টার দিকে রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার মাহবুব হোসেন ইন্তেকাল করেন। গত রোববার বিকেল ৩টার পর সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি প্রাঙ্গণে এ জানাজা সম্পন্ন হয়। জানাজায় প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী, আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম, সম্পাদক আবদুন নূর দুলাল, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী এবং আইনজীবীরা অংশ নেন। জানাজা শেষে একইদিন সন্ধ্যায় তাকে বনানী কবরস্থানে সমাহিত করা হয়। অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেনের জন্ম ১৯৩৮ সালের ২০ মার্চ। তার পৈত্রিক বাড়ি বরগুনার বামনা উপজেলায়। তিনি ১৯৬৭ সালের ৩১ জানুয়ারি আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন। ১৯৭৩ সালে দালাল আইনে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য গঠিত আদালতের প্রধান কৌঁসুলি ছিলেন তিনি। এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বাংলাদেশের ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ হিসেবে পরিচিত।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category