০৫:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫ | ই-পেপার

খালাস চেয়ে হাইকোর্টে আপিল করলেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবর

নিজস্ব প্রতিবেদক :
অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং তথ্য গোপনের মামলায় আট বছরের কারাদ-াদেশপ্রাপ্ত চারদলীয় জোট সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর খালাস চেয়ে হাইকোর্টে আপিল আবেদন করেছেন। আজ রোববার দুদকের আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান এ তথ্য জানিয়েছেন। এর আগে ২০০৭ সালের ২৮ মে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে যৌথবাহিনীর হাতে আটক হওয়া এ আসামির বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের মামলাটি ২০০৮ সালের ১৩ জানুয়ারি রমনা থানায় দায়ের করা হয়। মামলাটি করেন সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর সহকারী পরিচালক মির্জা জাহিদুল আলম। তদন্ত শেষে ওই বছরের ১৬ জুলাই দুদকের উপসহকারী পরিচালক রূপক কুমার সাহা আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। চার্জশিটে বাবরের বিরুদ্ধে ৭ কোটি ৫ লাখ ৯১ হাজার ৮৯৬ টাকার অবৈধ সম্পদ রাখার অভিযোগ করা হয়েছে। তিনি দুদকে ৬ কোটি ৭৭ লাখ ৩১ হাজার ৩১২ টাকার সম্পদের হিসাব দাখিল করেছিলেন। তার অবৈধ সম্পদের মধ্যে প্রাইম ব্যাংক এবং এইচএসবিসি ব্যাংক দুইটি এফডিআর-এ ৬ কোটি ৭৯ লাখ ৪৯ হাজার ২১৮ টাকা এবং বাড়ি নির্মাণ বাবদ ২৬ লাখ ৪২ হাজার ৬৭৮ টাকা গোপন করার কথা উল্লেখ করা হয়। এরপর গত ১২ অক্টোবর ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭ এর বিচারক মো. শহিদুল ইসলাম বাবরকে অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং তথ্য গোপনের মামলায় আট বছরের কারাদ-াদেশ দেন। সে রায়ের বিরুদ্ধে খালাস চেয়ে আপিল করলেন তিনি।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবস্থাপনায় পৃথিবীর সেরাদের হাতে ছেড়ে দিতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

খালাস চেয়ে হাইকোর্টে আপিল করলেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবর

আপডেট সময়ঃ ০৮:১৩:৪৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক :
অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং তথ্য গোপনের মামলায় আট বছরের কারাদ-াদেশপ্রাপ্ত চারদলীয় জোট সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর খালাস চেয়ে হাইকোর্টে আপিল আবেদন করেছেন। আজ রোববার দুদকের আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান এ তথ্য জানিয়েছেন। এর আগে ২০০৭ সালের ২৮ মে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে যৌথবাহিনীর হাতে আটক হওয়া এ আসামির বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের মামলাটি ২০০৮ সালের ১৩ জানুয়ারি রমনা থানায় দায়ের করা হয়। মামলাটি করেন সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর সহকারী পরিচালক মির্জা জাহিদুল আলম। তদন্ত শেষে ওই বছরের ১৬ জুলাই দুদকের উপসহকারী পরিচালক রূপক কুমার সাহা আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। চার্জশিটে বাবরের বিরুদ্ধে ৭ কোটি ৫ লাখ ৯১ হাজার ৮৯৬ টাকার অবৈধ সম্পদ রাখার অভিযোগ করা হয়েছে। তিনি দুদকে ৬ কোটি ৭৭ লাখ ৩১ হাজার ৩১২ টাকার সম্পদের হিসাব দাখিল করেছিলেন। তার অবৈধ সম্পদের মধ্যে প্রাইম ব্যাংক এবং এইচএসবিসি ব্যাংক দুইটি এফডিআর-এ ৬ কোটি ৭৯ লাখ ৪৯ হাজার ২১৮ টাকা এবং বাড়ি নির্মাণ বাবদ ২৬ লাখ ৪২ হাজার ৬৭৮ টাকা গোপন করার কথা উল্লেখ করা হয়। এরপর গত ১২ অক্টোবর ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭ এর বিচারক মো. শহিদুল ইসলাম বাবরকে অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং তথ্য গোপনের মামলায় আট বছরের কারাদ-াদেশ দেন। সে রায়ের বিরুদ্ধে খালাস চেয়ে আপিল করলেন তিনি।