• শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:০৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ
‘মুজিবনগর দিবস’ বাঙালির পরাধীনতার শৃঙ্খলমুক্তির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী শ্রম আইনের মামলায় ড. ইউনূসের জামিনের মেয়াদ বাড়ল জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গুরুত্ব থাকবে জনস্বাস্থ্যেও: পরিবেশ মন্ত্রী অনিবন্ধিত অনলাইনের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ: তথ্য প্রতিমন্ত্রী মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনায় বিকল্পভাবে পণ্য আমদানির চেষ্টা করছি: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী স্বাস্থ্যসেবায় অভূতপূর্ব অর্জন বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে: রাষ্ট্রপতি শান্তি আলোচনায় কেএনএফকে বিশ্বাস করেছিলাম, তারা ষড়যন্ত্র করেছে: সেনাপ্রধান বন কর্মকর্তার খুনিদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিতে কাজ করছে মন্ত্রণালয়: পরিবেশমন্ত্রী পুরান ঢাকার রাসায়নিক গুদাম: ১৪ বছর ধরে সরানোর অপেক্ষা ভাসানটেক বস্তিতে ফায়ার হাইড্রেন্ট স্থাপন করা হবে : মেয়র আতিক

খায়রুজ্জামানকে বাংলাদেশে ফেরানোর প্রক্রিয়া স্থগিত করলো মালয়েশিয়ার হাইকোর্ট

Reporter Name / ১৩৪ Time View
Update : মঙ্গলবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক :
মালয়েশিয়ায় গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার এম খায়রুজ্জামানকে ঢাকায় ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির আদালত। খায়রুজ্জামানের স্ত্রী রিটা রহমানের আইনজীবীর করা আবেদনে মালয়েশিয়ার হাইকোর্ট আজ মঙ্গলবার এই আদেশ দেন বলে দেশটির সংবাদ মাধ্যমগুলো জানিয়েছে। ফ্রি মালয়েশিয়া টুডে তাদের প্রতিবেদনে লিখেছে, খায়রুজ্জামানের আইনজীবী আদালতে যে ‘হেবিয়াস করপাস রিট’ করেছেন, সে বিষয়ে শুনানির জন্য ২০ মে পরবর্তী তারিখ রেখেছেন বিচারক মোহাম্মদ জাইনি মাজলান। তার আগে পর্যন্ত তাকে বাংলাদেশে ফেরত না পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়েছে। কাউকে ‘বেআইনিভাবে’ আটক করার অভিযোগ উঠলে তাকে আদালতের সামনে হাজির করার জন্য এ ধরনের রিট মামলা হয়। আইনজীবীরা আদালতে যুক্তি দেন, খায়রুজ্জামান মালয়েশিয়ায় রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী ছিলেন। তার নামে ইউএনএইচসিআরের কার্ডও ছিল। তিনি কোনো ধরনের অভিবাসন আইন ভঙ্গ করেননি, ফলে তাকে আটকে রাখা বেআইনি। তবে আদালতের স্থগিতাদেশের পরও গত বছর মিয়ানমারের কয়েকজন নাগরিককে মালয়েশিয়া থেকে ফেরত পাঠানোর ঘটনা মনে করিয়ে দিলে বিচারক বলেছেন, আদালতের আদেশের পরও তাকে ফেরত পাঠানো হয়েছে- এমন কিছু আমি শুনতে চাই না। আমি আশা করি, ইমিগ্রেশন বিভাগ বিষয়গুলো নিজেদের কাঁধে তুলে নেবে না। ৯ ফেব্রুয়ারি কুয়ালালামপুরের আম্পাং এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে মালয়েশিয়ায় শরণার্থী হিসেবে বসবাস করছিলেন বাংলাদেশের সাবেক এ হাইকমিশনার। সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর মোহাম্মদ খায়রুজ্জামান ১৯৭৫ সালের জেলহত্যা মামলায় অভিযুক্ত ছিলেন এবং পরে খালাস পান। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ২০০৭ সালে তিনি মালয়েশিয়ায় হাইকমিশনার নিযুক্ত হন। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর তাকে ঢাকায় ফিরে আসার জন্য বলা হয়। দেশে ফিরে আসা ঝুঁকি মনে করে তিনি কুয়ালালামপুর থেকে জাতিসংঘের শরণার্থী কার্ড নেন এবং সেখানেই থেকে যান।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category