০২:১৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫ | ই-পেপার

পাচাররোধে প্রয়োজনে মিয়ানমার সীমান্তে গুলি চলবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

  • দৈনিক আইন বার্তা
  • আপডেট সময়ঃ ০৯:৪১:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ অক্টোবর ২০২১
  • ৫৩৮ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক :
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন, মিয়ানমার থেকে অবৈধ অস্ত্র, মাদক ও মানবপাচার রোধে প্রয়োজনে সীমান্তে গুলি চালানো হবে। যে কোনো মূল্যে এসব রোধ করবে সরকার। আজ মঙ্গলবার দুপুরে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভারত সরকারের দেওয়া দুটি অ্যাম্বুলেন্সের চাবি হস্তান্তর অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২০১০ সালে সিলেট বিমানবন্দর-বাদাঘাট বাইপাস সড়ক উন্নয়নের প্রকল্প গ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু এখনো শেষ হয়নি। ১২ বছরে ১২ কিলোমিটার রাস্তার কাজ হয়নি। এটা সংশ্লিষ্টদের জন্য লজ্জার। সওজের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ব্যর্থতার জন্য রিজাইন দেয়া উচিত। উদাহরণ টেনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের দায়িত্বে যখন পার্ক আসেন তখন তিনি আইন করেন একটা প্রকল্পের জন্য একজনই পরিচালক থাকবেন। এক ব্যক্তি একাধিক প্রকল্পের পরিচালক হবেন না। সময় মতো এই পরিচালক তার প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারলে প্রমোটেড হবেন, আর ব্যর্থ হলে প্রয়োজনে তাকে চাকরি থেকে বের করে দেয়া হবে। এ আইন বাস্তবায়নের ফলে দক্ষিণ কোরিয়া এখন মডেল। অথচ তারা আমাদের চেয়ে গরিব দেশ ছিল। ড. মোমেন বলেন, এখন সময় এসেছে আমাদেরও এরকম চিন্তা-ভাবনা করার। প্রধানমন্ত্রীকেও এ ব্যাপারে অবহিত করা হয়েছে। কারণ জনগণের কাছে আমরা উন্নয়নের ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। উন্নয়নের ব্যাপারে কোনো গাফিলতি গ্রহণযোগ্য নয়। সিলেটের কোনো উন্নয়ন যাতে আটকে না যায়, সে ব্যাপারে স্থানীয় নেতাদেরও দৃষ্টি রাখার পরামর্শ দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড

পাচাররোধে প্রয়োজনে মিয়ানমার সীমান্তে গুলি চলবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আপডেট সময়ঃ ০৯:৪১:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ অক্টোবর ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক :
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন, মিয়ানমার থেকে অবৈধ অস্ত্র, মাদক ও মানবপাচার রোধে প্রয়োজনে সীমান্তে গুলি চালানো হবে। যে কোনো মূল্যে এসব রোধ করবে সরকার। আজ মঙ্গলবার দুপুরে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভারত সরকারের দেওয়া দুটি অ্যাম্বুলেন্সের চাবি হস্তান্তর অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২০১০ সালে সিলেট বিমানবন্দর-বাদাঘাট বাইপাস সড়ক উন্নয়নের প্রকল্প গ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু এখনো শেষ হয়নি। ১২ বছরে ১২ কিলোমিটার রাস্তার কাজ হয়নি। এটা সংশ্লিষ্টদের জন্য লজ্জার। সওজের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ব্যর্থতার জন্য রিজাইন দেয়া উচিত। উদাহরণ টেনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের দায়িত্বে যখন পার্ক আসেন তখন তিনি আইন করেন একটা প্রকল্পের জন্য একজনই পরিচালক থাকবেন। এক ব্যক্তি একাধিক প্রকল্পের পরিচালক হবেন না। সময় মতো এই পরিচালক তার প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারলে প্রমোটেড হবেন, আর ব্যর্থ হলে প্রয়োজনে তাকে চাকরি থেকে বের করে দেয়া হবে। এ আইন বাস্তবায়নের ফলে দক্ষিণ কোরিয়া এখন মডেল। অথচ তারা আমাদের চেয়ে গরিব দেশ ছিল। ড. মোমেন বলেন, এখন সময় এসেছে আমাদেরও এরকম চিন্তা-ভাবনা করার। প্রধানমন্ত্রীকেও এ ব্যাপারে অবহিত করা হয়েছে। কারণ জনগণের কাছে আমরা উন্নয়নের ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। উন্নয়নের ব্যাপারে কোনো গাফিলতি গ্রহণযোগ্য নয়। সিলেটের কোনো উন্নয়ন যাতে আটকে না যায়, সে ব্যাপারে স্থানীয় নেতাদেরও দৃষ্টি রাখার পরামর্শ দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।