• বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৫:১৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ
আইনের অবস্থান থেকে সরকারের আর কিছু করার নেই: আইনমন্ত্রী তীব্র শিক্ষক সঙ্কট নিয়েই চলছে সরকারি মেডিকেল কলেজগুলো রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে সুইজারল্যান্ডের সহযোগিতা চেয়েছেন স্পিকার একাত্তরের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিসহ ৮ দাবি প্রাথমিকের শিক্ষকদের স্বামীর স্থায়ী ঠিকানায় বদলির আদেশ বহাল দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার রোধে প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর রোয়াংছড়ি উপজেলার কুকি চীন সন্ত্রাসী বাহিনীরা রাস্তার ক্ষয়ক্ষতির গ্রস্তে সেনা পরিদর্শন করেন ১৬ আন্তঃনগর ট্রেনে যুক্ত হলো পণ্যবাহী নতুন লাগেজ ভ্যান জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিশ্বনেতাদের যৌথ পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলকে আর ঢাকায় ঢুকতে দেওয়া হবে না: মেয়র তাপস

প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলমের নাতনিকে মায়ের কাছে দিতে হাইকোর্টে রুল

Reporter Name / ২৭৮ Time View
Update : সোমবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক :
রাজধানীর বাসিন্দা পাঁচ বছর বয়সী কন্যাসন্তানকে দেশের বাইরে না নিতে বাবা মুসফেক আলমের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে, শিশুকন্যাকে সরাসরি মায়ের জিম্মায় দিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। এ ছাড়া ভার্চুয়ালি নয় সরাসরি দেখা করার সুযোগ কেন দেওয়া হবে না তাও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে। মুশফেক আলম পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ড. শামসুল আলমের ছেলে। আর হাইকোর্ট থেকে বিদেশ যেতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া শিশুর প্রতিমন্ত্রীর নাতনি। এর তিনি পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্যও (সিনিয়র সচিব) ছিলেন। রিটকারির আইনজীবী ব্যারিস্টার সাবরিনা জেরিন আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সিভিল পিটিশনের শুনানি নিয়ে আজ সোমবার হাইকোর্টের বিচারপতি মাহমুদুল হকের একক বেঞ্চ এই আদেশ দেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশিদ আলম খান, অ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না। তাদের সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার এম. আবদুল কাইয়ুম এবং ব্যারিস্টার সাবরিনা জেরিন। এর আগে গত ২০ অক্টোবর পাঁচ বছরের কন্যাসন্তানকে নিজের জিম্মায় নিতে হাইকোর্টে নির্দেশনা চেয়ে সিভিল পিটিশন আবেদন করেন শিশুর মা তাসনোভা ইকবালের পক্ষে ব্যারিস্টার সাবরিনা জেরিন। আবেদনে শিশুটিকে দেড় বছর ধরে মাকে দেখতে না দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। এ ছাড়া শিশুকে বিদেশ না যেতে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়। শিশুর বাবা মুসফেক আলম সৈকত, দাদা ড. শামসুল আলম ও দাদি মোমতাজ আলমকে বিবাদী করে এ আবেদন দায়ের করা হয়। রিটকারী নারী তাসনোভা ইকবালের আইনজীবী ব্যারিস্টার সাবরিনা জেরিন বলেন, মুসফেক আলম ও তাসনোভা ইকবালের মধ্যে বিচ্ছেদ হয়েছে। তাদের পাঁচ বছরের একটি কন্যাসন্তান আছে। কিন্তু দেড় বছর ধরে মা তাসনোভা ইকবালের কাছ থেকে সন্তানকে দূরে রাখা হয়েছে। এই সময়ে তাদের দেখা করতেও দেওয়া হয়নি। এর আগে আমরা বিচারিক (নিম্ন) আদালতে সন্তানকে সরাসরি দেখার জন্য আবেদন করেছিলাম। আদালত ভার্চুয়ালি দেখার অনুমতি দিয়ে আদেশ দেন। কিন্তু মা তাসনোভা ইকবাল শিশুকে নিজের জিম্মায় নিতে চান। এ কারণে আমরা হাইকোর্টে সিভিল পিটিশন আবেদন করি। পিটিশনার রাজধানী গুলশানের বাসিন্দা তাসনোভা ইকবালের বাবা ইকবাল কামাল ও মা নাজমা সুলতানা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category