• শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ০৬:০৬ পূর্বাহ্ন
  • ই-পেপার
সর্বশেষ
সর্বোচ্চ আদালতকে পাশ কাটিয়ে সরকার কিছুই করবে না: আইনমন্ত্রী নাইজেরিয়ান চক্রের মাধ্যমে চট্টগ্রামে কোকেন পাচার কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের অপেক্ষা করতে বললেন ব্যারিস্টার সুমন পদ্মা সেতুর সুরক্ষায় নদী শাসনে ব্যয় বাড়ছে পিএসসির উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীরসহ ৬ জনের রিমান্ড শুনানি পিছিয়েছে শৃঙ্খলা ভঙ্গের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: ডিএমপি কমিশনার রপ্তানিতে বাংলাদেশ ব্যবহার করছে না রেল ট্রানজিট রাজাকারের পক্ষে স্লোগান সরকারবিরোধী নয়, রাষ্ট্রবিরোধী: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়নি বঙ্গোপসাগরের জীববৈচিত্র্য নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র-আলোকচিত্র প্রদর্শনী

বিএনপি নেতা আমানের সাজার বিরুদ্ধে আপিলের পুনঃশুনানি ২৩ নভেম্বর

Reporter Name / ৭৭ Time View
Update : সোমবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক :
দুর্নীতির মামলায় বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমানের সাজার বিরুদ্ধে করা আপিলের ওপর (সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ থেকে রিমান্ডে আসা) শুনানির জন্য আগামী ২৩ নভেম্বর দিন ঠিক করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চ এই দিন ঠিক করেন। আদালতে বিএনপি নেতার পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মো. আসাদুজ্জামান। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক। এর আগে দুর্নীতির মামলায় তার খালাসের রায় বাতিল করে হাইকোর্টে আপিলের প্রাথমিকভাবে পুনঃশুনানি হয় গত রোববার। সবশেষ শুনানির দিন পিছিয়ে ২৩ নভেম্বর ঠিক করেন আদালত। ২০০৭ সালের ৬ মার্চ রাজধানীর কাফরুল থানায় আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এই মামলা হয়। একই বছরের ২১ জুন বিশেষ জজ আদালতের রায়ে আমানকে ১৩ ও তার স্ত্রী সাবেরা আমানকে তিন বছরের কারাদ- দেওয়া হয়। এ রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন তারা। ২০১০ সালের ১৬ আগস্ট হাইকোর্ট আপিল মঞ্জুর করে তাদের খালাস দেন। পরে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালের ২৬ মে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল ঘোষণা করেন আপিল বিভাগ। একই সঙ্গে হাইকোর্ট পুনঃশুনানির নির্দেশ দেন। পরে আপিল বিভাগের এ রায় রিভিউ (পুনর্বিবেচনা) চেয়ে আবেদন করেন টুকু। এরপর এ আবেদন খারিজ করে দেন আপিল বিভাগ। হাইকোর্ট বিভাগে এসব আপিলের পুনঃশুনানি শুরু হয়। ২০১৬ সালের ১৩ এপ্রিল সাবেক চার মন্ত্রীসহ আটজনের আপিল হাইকোর্টে আবারও শুনানির জন্য পাঠানো হয়। দুর্নীতির মামলায় বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলের চার মন্ত্রীসহ আটজনকে খালাস দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল করেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। সর্বোচ্চ আদালতের ওই রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে ওই আটজন যে আবেদন করেছিলেন, সেগুলোও খারিজ করে দেন আপিল বিভাগ। এরই ধারাবাহিকতায় এই আপিলের শুনানি শুরু হয়।
টুকুর সাজার বিরুদ্ধে আপিলের পুনঃশুনানি ২০ নভেম্বর: দুর্নীতির মামলায় বিএনপি নেতা ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর সাজার বিরুদ্ধে করা আপিলের ওপর (সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ থেকে রিমান্ডে আসা) শুনানির জন্য আগামী ২০ নভেম্বর দিন ঠিক করেছেন হাইকোর্ট। গতকাল সোমবার হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ আপিল শুনানির এ দিন ঠিক করেছেন। আদালতে বিএনপি নেতার পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মো. আসাদুজ্জামান। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক। এর আগে দুর্নীতির মামলায় তার খালাসের রায় বাতিল করে হাইকোর্টে আপিলের প্রাথমিক পুনঃশুনানি হয় গত রোববার। এরপর গতকাল সোমবার শুনানির দিন পিছিয়ে আগামী ২০ নভেম্বর ঠিক করেছেন আদালত। চার কোটি ৯৬ লাখ ১১ হাজার ৯১৬ টাকার সম্পত্তির হিসাব ও আয়ের উৎস গোপন করার অভিযোগে দুদকের উপ-পরিচালক শাহরিয়ার চৌধুরী ২০০৭ সালের মার্চে সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী টুকুর বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর থানায় এ মামলা দায়ের করেন। এরপর ওই বছরের ২৮ জুন আদালতে এ মামলায় অভিযোগপত্র দেন কমিশনের উপ-পরিচালক এসএমএম আখতার হামিদ ভূঞা। ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর বিচারিক আদালত এ মামলার রায়ে টুকুকে নয় বছরের কারাদ- দেন। ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে হাইকোর্ট ২০১১ সালের ১৫ জুন তাকে খালাস দেন। হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালের ২১ জানুয়ারি খালাসের রায় বাতিল করে পুনঃশুনানির আদেশ দেন আপিল বিভাগ। আপিল বিভাগের এ রায় রিভিউ (পুর্নবিবেচনা) চেয়ে আবেদন করে টুকু। পরে সেই আবেদন খারিজ করে দেন আপিল বিভাগ। ২০১৬ সালের ১৩ এপ্রিল সাবেক চার মন্ত্রীসহ আটজনের আপিল হাইকোর্টে আবারও শুনানির জন্য পাঠান। দুর্নীতির মামলায় বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলের চার মন্ত্রীসহ আটজনকে খালাস দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল করেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। সর্বোচ্চ আদালতের ওই রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে ওই আটজন যে আবেদন করেছিলেন, সেগুলোও খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। তারই ধারাবাহিকতায় এ আপিলের শুনানি শুরু হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category