• শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১:১৭ পূর্বাহ্ন
  • ই-পেপার
সর্বশেষ
সর্বোচ্চ আদালতকে পাশ কাটিয়ে সরকার কিছুই করবে না: আইনমন্ত্রী নাইজেরিয়ান চক্রের মাধ্যমে চট্টগ্রামে কোকেন পাচার কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের অপেক্ষা করতে বললেন ব্যারিস্টার সুমন পদ্মা সেতুর সুরক্ষায় নদী শাসনে ব্যয় বাড়ছে পিএসসির উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীরসহ ৬ জনের রিমান্ড শুনানি পিছিয়েছে শৃঙ্খলা ভঙ্গের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: ডিএমপি কমিশনার রপ্তানিতে বাংলাদেশ ব্যবহার করছে না রেল ট্রানজিট রাজাকারের পক্ষে স্লোগান সরকারবিরোধী নয়, রাষ্ট্রবিরোধী: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়নি বঙ্গোপসাগরের জীববৈচিত্র্য নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র-আলোকচিত্র প্রদর্শনী

মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা পরিচয়ে বিকাশ পিন নম্বর নিতেন ফিরোজ

Reporter Name / ২১২ Time View
Update : বুধবার, ২৯ জুন, ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক :
উপবৃত্তি ও করোনাকালে অনুদান দেওয়ার কথা বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা পরিচয়ে প্রতারণার অভিযোগে ফিরোজ কবীর (২০) নামে প্রতারককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। আজ বুধবার দুপুরে মালিবাগ সিআইডি কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (এসএসপি) মুক্তা ধর। তিনি বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে সরকারি বিভিন্ন বিভাগের বিশেষত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা পরিচয়ে মোবাইলে আর্থিক লেনদেনের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে প্রতারণার ঘটনা সংঘঠনের সংবাদ পাওয়া যাচ্ছিল। উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তাদের পরিচয়ে অভিনব কায়দায় প্রতারণার বিষয়গুলো বিভিন্ন সময় দেশজুড়ে বেশ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি। এ প্রতারণার সঙ্গে জড়িত চক্র শনাক্ত ও তাদের কর্মপদ্ধতি সম্পর্কে অনুসন্ধান করে আসছে সিআইডির। এরই ধারাবাহিকতায় একাধিক প্রতারকচক্রকে শনাক্ত করা সম্ভব হয়। মুক্তা ধর বলেন, ভিক্টিম ও বিভিন্ন উৎস থেকে প্রতারকচক্র সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য সরেজমিনে সংগ্রহ করা হয়। পরে সংগৃহীত বিভিন্ন তথ্যউপাত্ত বিশ্লেষণ করে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকায় গত মঙ্গলবার রাতে রংপুরের পীরগঞ্জ থানা এলাকা থেকে ফিরোজ কবীরকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ফিরোজ এ প্রতারকচক্রের অন্যতম হোতা। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে সিআইডির এ কর্মকর্তা বলেন, গ্রেপ্তার আসামি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন। তার নেতৃত্বে ৩/৪ সদস্যের একটি সংঘবদ্ধ প্রতারকচক্র মোবাইলে আর্থিক লেনদেনের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে নিজেদের উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা পরিচয়ে প্রতারণা করে আসছিল। চক্রের সব সদস্যের সম্মিলিত প্রয়াসে ‘শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা’ পরিচয়ে প্রতারণার কাজটি অত্যন্ত সুনিপুণভাবে করে তারা। ভিক্টিমের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহের পরপরই ব্যবহৃত সব আই গোপন করে রাখে তারা। তিনি বলেন, চক্রের সদস্যরা প্রথমে বিকাশের দোকান থেকে নম্বর সংগ্রহ করে। এরপর উপবৃত্তির কথা বলে ফোনে মেসেজ পাঠায়। মেসেজে পেয়ে ভুক্তভোগীরা যোগাযোগ করলে নানা কৌশলে বিকাশের গোপন পিন নম্বর নিয়ে টাকা উত্তোলন করতো।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category