• শনিবার, ২০ জুলাই ২০২৪, ০৯:৪৫ পূর্বাহ্ন
  • ই-পেপার
সর্বশেষ
সর্বোচ্চ আদালতকে পাশ কাটিয়ে সরকার কিছুই করবে না: আইনমন্ত্রী নাইজেরিয়ান চক্রের মাধ্যমে চট্টগ্রামে কোকেন পাচার কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের অপেক্ষা করতে বললেন ব্যারিস্টার সুমন পদ্মা সেতুর সুরক্ষায় নদী শাসনে ব্যয় বাড়ছে পিএসসির উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীরসহ ৬ জনের রিমান্ড শুনানি পিছিয়েছে শৃঙ্খলা ভঙ্গের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: ডিএমপি কমিশনার রপ্তানিতে বাংলাদেশ ব্যবহার করছে না রেল ট্রানজিট রাজাকারের পক্ষে স্লোগান সরকারবিরোধী নয়, রাষ্ট্রবিরোধী: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়নি বঙ্গোপসাগরের জীববৈচিত্র্য নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র-আলোকচিত্র প্রদর্শনী

মৌলভীবাজারের আজিজসহ ৩ যুদ্ধাপরাধীর বিরুদ্ধে রায় ১৯ মে

Reporter Name / ১০০ Time View
Update : মঙ্গলবার, ১৭ মে, ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক :
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৌলভীবাজারের বড়লেখার আবদুল আজিজসহ তিনজনের বিরুদ্ধে রায় ঘোষণার জন্য বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। আজ মঙ্গলবার চেয়ারম্যান ও বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল রায় ঘোষণার জন্য এ দিন ধার্য করেন।ট্রাইব্যুনালের অপর সদস্যরা হলেন- বিচারপতি আবু আহমেদ জমাদার এবং মো. হাফিজুল আলম। এর আগে গত ১২ এপ্রিল এ মামলায় রাষ্ট্র ও আসামি উভয় পক্ষের শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল মামলাটির রায়ের জন্যে অপেক্ষমাণ করে (সিএভি) আদেশ দেন। আদালতে ওইদিন আসামি আবদুল মান্নানের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ছিলেন ব্যারিস্টার এম. সারোয়ার হোসেন ও আবদুল আজিজের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী অ্যাডভোকেট আবদুস সাত্তার পালোয়ান। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন প্রসিকিউটর মো. মোখলেসুর রহমান বাদল ও প্রসিকিউটর সাবিনা ইয়াসমিন খান মুন্নি। এরও আগে ২০১৪ সালের ১৬ অক্টোবর এ তিনজনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের তদন্ত শুরু করে তা ২০১৬ সালের ১৪ নভেম্বর শেষ করেন। তিন আসামির বিরুদ্ধে একাত্তরে মৌলভীবাজারের বড়লেখা এলাকায় হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণ, নির্যাতনের মতো পাঁচটি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে। ২০১৬ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি মানবতাবরোধী অপরাধের মামলায় বড়লেখার তিনজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল। ওই বছর ১ মার্চ মৌলভীবাজারের বড়লেখা থানা পুলিশ দুজনকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারের পর ২ মার্চ আবদুল আজিজ ও আবদুল মান্নানকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হলে তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত। একাত্তরে দুই সহোদর আবদুল আজিজ ও আবদুল মতিন ছাত্রলীগ করতেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তারা প্রশিক্ষণ নিতে ভারতের বারপুঞ্জিতে যান। কিন্তু প্রশিক্ষণরত অবস্থায় পালিয়ে এসে তারা রাজাকার বাহিনীতে যোগ দেন। অপর আসামি আবদুল মান্নান একাত্তরে স্থানীয় মুসলিম লীগের নেতা ছিলেন। আবদুল মতিন পলাতক রয়েছে। মামলায় তদন্ত কর্মকর্তাসহ (আইও) মোট ১৭ জন বন্দী জবানবন্দী পেশ করেন। এরপর যুক্তিতর্ক শেষে এই আদেশ দেন আদালত।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category