• শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৩, ১১:৫৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ
সংসদ নির্বাচনে কোনো হুমকি দেখছি না: আইজিপি ধানের দাম কম, উৎপাদন খরচ ফেরত পাচ্ছে না চাষীরা, ক্ষতির মুখে কৃষক ১৭০টি আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে দেবে না আওয়ামী লীগ বান্দরবানে আওয়ামীলীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও জাতীয় পার্টির মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন শান্তিরক্ষার দায়িত্বে সরকার সচেতন থাকবে: আইনমন্ত্রী পদধারী স্বতন্ত্র প্রার্থীদের অবশ্যই দলীয় শৃঙ্খলা মাথায় রাখতে হবে: তথ্যমন্ত্রী হরতাল-অবরোধের প্রভাব পণ্য পরিবহনে, বাড়তি ব্যয়ের বোঝা ভোক্তাদের কাঁধে বিএনপিকে নির্বাচনে আসতে উৎসাহিত করা হবে: এলজিআরডি মন্ত্রী বিশ্বকাপ ব্যর্থতা, অনুসন্ধানে বিসিবির কমিটি পোর্তোকে হারিয়ে নক আউট পর্বে বার্সেলোনা

যক্ষ্মার ওষুধ দেশেই তৈরি হচ্ছে, বিদেশেও রপ্তানি হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

Reporter Name / ৩৯ Time View
Update : রবিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক :
যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণে সরকারের সফলতা তুলে ধরে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, যক্ষ্মায় আক্রান্তদের ৯৫ ভাগই চিকিৎসা পাচ্ছে। তাদের জন্য দেশেই ওষুধ তৈরি করছে সরকার। আগামীতে বিদেশেও রপ্তানি করা হবে। আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির নবম যৌথ মনিটরিং কর্মশালায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, দেশে ভালো মানের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। টিবিতে (যক্ষ্মা) আমাদের যে বাজেট বরাদ্দ রয়েছে, প্রয়োজনে তা বাড়ানো হবে। জাহিদ মালেক বলেন, প্রতিবছর ৩ লাখের বেশি মানুষ যক্ষ্মায় নতুন করে আক্রান্ত হচ্ছে। তবে মারা যাওয়ার হার কমেছে। আগে যেখানে ৭০ হাজার ছিল, বর্তমানে সেটি ৪০ হাজারে নেমে এসেছে। আমাদের মৃত্যু বেশি, কারণ আমাদের জনসংখ্যাও বেশি। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণে অগ্রগতি হয়েছে, শনাক্তকরণ (স্ক্রিনিং) কার্যক্রম বেড়েছে। আমাদের সকল হাসপাতালে পরীক্ষার যন্ত্রপাতি রয়েছে। যক্ষ্মা নিয়ে মানুষের মাঝে এখনো ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে, তবে পরিবর্তন আসছে, মানুষ চিকিৎসা কেন্দ্রে যাচ্ছে। বর্তমানে আক্রান্তদের ৮৫ থেকে ৯০ ভাগই চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হচ্ছে। আমরা চাই মানুষ চিকিৎসা নিতে আসুক। এজন্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো এগিয়ে আসায় তাদের ধন্যবাদ। করোনার কারণে আমাদের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হয়েছে- একথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ সময় আমাদের স্বাস্থ্যখাত চাপে পড়েছিল। হাসপাতালের বেশিরভাগ শয্যা করোনা রোগীদের জন্য দিয়ে দিতে হয়েছিল। নতুন নতুন হাসপাতাল করতে হয়েছে, শয্যা ও সুযোগ-সুবিধা যুক্ত করতে হয়েছে। এ সময় টিবিসহ অন্যান্য সেবা কার্যক্রম ব্যাহত হয়েছে। তবে করোনা নিয়ন্ত্রণ করে খুব দ্রুতই আমরা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এসেছি। বাংলাদেশে ৯০ ভাগ মানুষকে ভ্যাকসিন দিয়েছি। অথচ সারাবিশ্বে ৭০ ভাগ মানুষ টিকার আওতায় এসেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category